Advertisement

JOKES for You: প্রেমের অপরাধে মোরগ ও হাঁসের শাস্তি! শুনলে খুব হাসবেন

Bengali Jokes: হাসি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। লোকেরা প্রায়শই তাদের মনকে সতেজ করার জন্য হাসির থেরাপির সাহায্য নেয়, কারণ এটি কেবল চাপ কমায় না ফুসফুসকেও সুস্থ রাখে। এমন পরিস্থিতিতে, জোকস আপনাকে হাসাতে একটি উপযুক্ত বিকল্প। এটি হাসার সবচেয়ে সহজ এবং সস্তা উপায়। আপনিও যদি জোকস পড়ার শৌখিন হন, তাহলে পড়ুন এই কৌতুকগুলি-

JOKES for YouJOKES for You
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 17 Aug 2025,
  • अपडेटेड 5:05 PM IST

Jokes: হাসি-ঠাট্টা করা শুধুমাত্র আশেপাশের পরিবেশকে হালকা এবং মনোরম রাখে না, তবে ব্যক্তির মনও শান্ত ও খুশি থাকে। সেই সঙ্গে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরাও সবসময় হাসতে পরামর্শ দেন। আপনিও যদি নিজেকে ফিট রাখতে চান, তাহলে প্রতিদিন মজার জোকস পড়ুন।

> এক মোরগ আর হাঁস একে অপরের প্রেমে পড়েছে। কিন্তু স্বজাতির বাইরে প্রেম? এই অপরাধে তাদের সাজাস্বরূপ জেলখানায় পাঠানো হল। জেলাখানায় মন খারাপ করে মোরগ হাঁসকে জিজ্ঞেস করলো—
মোরগ: হাঁস, ওরা কি আমাদের পালক ছেঁটে দেবে?
হাঁস: আমি তো জানি না। তুমি বরং ওই কোনায় বসে থাকা ইঁদুর ভায়াকে জিজ্ঞেস করো?
মোরগ: ইঁদুর ভায়া, ওরা কি আমাদের পালক ছেঁটে দেবে?
উত্তর এলো, আমি ইঁদুর না, শজারু!

> ক্লাসের মধ্যে ইতিহাসের শিক্ষক ছাত্রদের জিজ্ঞেস করলেন, তোমাদের মধ্যে কে বলতে পার, পানিপথের প্রথম যুদ্ধ কবে হয়েছিল?
অমল: আমি বলব স্যার?
শিক্ষক: বলো।
অমল: পানিপথের দ্বিতীয় যুদ্ধের আগেই স্যার।

> দুজন বন্ধু, এখন তারা বয়সের ভারে নয়ে পড়েছে। একদিন তারা সারাজীবন কী করেছে, কী পেয়েছে, জীবনের ব্যর্থতা-অর্জন নিয়ে গল্প করছে। এক বন্ধু অন্যজনকে বলছে—
১ম বন্ধু: আচ্ছা বলতো, পৃথিবীর সবচেয়ে পাতলা বইটির নাম কী?
২য় বন্ধু: কোনটা?
১ম বন্ধু: নারী সম্পর্কে পুরুষ যা জানেন।

> ছেলে: বাবা, বাবা! ভাই না একটা পোকা খেয়ে ফেলেছে।
বাবা: কী বলিস? সর্বনাশ হয়ে গেছে!
ছেলে: ভয় পেয়ো না বাবা। আমি সঙ্গে সঙ্গে ভাইকে পোকা মারার বিষ খাইয়ে দিয়েছি।

> পাত্র পক্ষ মেয়ে দেখতে এসেছে। তাদের মধ্যে অনেক কথা হচ্ছে। পাত্রীর মা পাত্রকে জিজ্ঞাসা করছেন—
পাত্রীর মা: তুমি কী কাজ করো বাবা?
পাত্র: আমি পাইলট।
পাত্রীর মা: কোন সংস্থার পাইলট তুমি?
পাত্র: বিয়ে বাড়িতে রিমোট দিয়ে ড্রোন ওড়াই।
পাত্রীর মা সঙ্গে সঙ্গে বেহুঁশ!

> পল্টু অফিস ঢুকতে দেরি করেছে। 
বস কয়েকবার তাকে খোঁজ করেছেন। পল্টুকে না পেয়ে রেগে আগুন হয়ে আছেন তিনি।
 ছুটতে ছুটতে অফিসে ঢুকলো পল্টু—
বস: এতক্ষণ কোথায় ছিলে?
পল্টু: স্যার, গার্লফ্রেন্ডকে কলেজে পৌঁছে দিতে গিয়েছিলাম।
বস: কাল থেকে সময়মতো না এলে আর অফিসে আসতে হবে না!
পল্টু: ঠিক আছে স্যার, কাল থেকে তাহলে আপনার মেয়েকে আপনিই কলেজ পৌঁছে দেবেন।

Advertisement

(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।) 
 

Read more!
Advertisement
Advertisement