Jokes In Bengali: হাসি মানসিক চাপ কমায় এবং আমাদের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। এই কারণেই আমাদের খুশি থাকা গুরুত্বপূর্ণ। তবে আজকের ব্যস্ত জীবনে আমরা এমন মুহূর্ত খুব কমই পাই যেখানে আমরা মন খুলে হাসতে পারি। আপনাকে হাসাতে আমরা নিয়ে এসেছি মজার জোকস, যা পড়ার পরে আপনি আপনার হাসি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না।
> স্ত্রী: তুমি কি আমাকে চাঁদ-তারা এনে দেবে?
স্বামী: অবশ্যই, কিন্তু আগে এক কাপ চা খাই, তারপর শুরু করি।
স্ত্রী: চা শেষ না হলে ভালোবাসা শুরু হয় না নাকি?
স্বামী: না, আমি তো এনার্জি ছাড়া মহাকাশে উঠতে পারব না!
> এক রোগী এসেছেন চোখের চিকিৎসকের কাছে—
রোগী: ডাক্তারবাবু, চশমা নেওয়ার পর কি আমি এ-বি-সি-ডি পড়তে পারব?
চিকিৎসক: অবশ্যই পারবেন।
রোগী: এবার দেখব, কোন ব্যাটায় বলে আমি ইংরেজি পারি না।
> দুই বন্ধুর মধ্যে কথা হচ্ছে—
শাকিব: তুই তোর বউয়ের সঙ্গে ঝগড়া করিস?
জলিল: হ্যাঁ, করি। তবে প্রতিবার ঝগড়ার শেষে ও এসে হাঁটু গেড়ে আমার সামনে বসে পড়ে।
শাকিব: বলিস কী! তারপর?
জলিল: তারপর মাথা ঝুঁকিয়ে বলে, ‘খাটের তলা থেকে বেরিয়ে আসো। আর মারব না।’
> স্বামী-স্ত্রীর মনোমালিন্য চলছে বেশ কিছুদিন ধরে। কিছুতেই সমঝোতা হচ্ছে না—
স্ত্রী: আমি বাপের বাড়ি চললাম, তুমি থাক তোমার সংসার নিয়ে।
স্বামী: আমিও বের হচ্ছি!
স্ত্রী: তুমিও কি বাপের বাড়ি যাচ্ছো!
স্বামী: না, আমি গরিব-দুঃখীদের দান-খয়রাত করতে যাচ্ছি!
স্ত্রী: কেন?
স্বামী: মানত করেছিলাম। ফলাফল পেতে শুরু করেছি। কথা তো রাখতেই হয়।
> অফিসে যাওয়ার সময় মহাবিরক্ত স্বামী। তাড়াহুড়া করে টাই বাঁধতে বাঁধতে স্ত্রীকে ইঙ্গিত করে বললেন—
স্বামী: না জানি আজ কার মুখ দেখে ঘুম ভাঙছে! সাড়ে ১০টা বাজতে চললো, এখনো ব্রেকফাস্ট কপালে জুটল না!
স্ত্রী: আমাদের খাটের পায়ের দিকের দেওয়াল থেকে বড় আয়নাটা সরাও। তা না হলে রোজ এই একই অভিযোগ করতে হবে তোমাকে!
> চিকিৎসক-রোগীর মধ্যে কথা হচ্ছে।
রোগী: ডাক্তারবাবু, আমার কানের মধ্যে একটি টিকটিকি ঢুকে গিয়েছে।
চিকিৎসক: কখন?
রোগী: সকাল আটটার দিকে।
চিকিৎসক: আরে, এখন দুপুর ১২টা বাজে! আপনি আগে আসেননি কেন?
রোগী: আমি ভেবেছিলাম, সকাল ছ’টার দিকে আমার কানে যে পোকাটা ঢুকেছিল, টিকটিকি ওটাকে খেয়েই বার হবে। কিন্তু এখন দেখছি টিকটিকি-মাছি কোনওটাই বেরোচ্ছে না।
(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।)