Advertisement

True Funny Jokes: বউয়ের থেকে ফোন বাঁচিয়ে প্রেম করবেন কী করে? এই JOKES পড়লেই দারুণ আইডিয়া ফ্রি

Bengali Jokes: হাসতে থাকলে আশেপাশের পরিবেশ এবং আপনার মেজাজ ভালো থাকে। আজকের ব্যস্ত সময়সূচীতে, লোকেরা হাসতেও ভুলে যায়, তাই আপনাকে হাসানোর জন্য আমরা নিয়ে এসেছি মজার ভাইরাল জোকস। এটা পড়ে আপনি আপনার হাসি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না।

True Funny Jokes
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 15 Apr 2024,
  • अपडेटेड 7:17 PM IST

 Jokes In Bengali: হাসি  মানসিক চাপ কমায় এবং আমাদের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। এই কারণেই আমাদের খুশি থাকা  গুরুত্বপূর্ণ। তবে আজকের ব্যস্ত জীবনে আমরা এমন মুহূর্ত খুব কমই পাই যেখানে আমরা মন খুলে হাসতে পারি। আপনাকে হাসাতে আমরা নিয়ে এসেছি মজার জোকস, যা পড়ার পরে আপনি আপনার হাসি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না।

> স্ত্রী তার স্বামীর ফোন চেক করে এবং কয়েকটি সন্দেহজনক নাম খুঁজে পেল। 
যেমন-আমার জীবন, আমার পাগলি, আমার স্বপ্নের রানি।
স্ত্রী তো রেগে আগুন। প্রথম নাম্বারটিতে ফোন করল। দেখল এটা তার শাশুড়ি।
 তারপর সে দ্বিতীয় নাম্বারটি কল করল। স্বামীর ছোট বোন জবাব দিল। 
যখন সে তৃতীয় নামটিতে কল করে দেখল তার নিজের ফোনটিতে রিং হচ্ছে তখন!
সে তার নির্দোষ স্বামীকে সন্দেহ করে আসছে বলে খুব মন কষ্ট পেলেন।
 চোখ গড়িয়ে জল পড়া পর্যন্ত থামলেন না, প্রিয় স্বামীর স্বপ্নের রানি, ড্রিম গার্ল। তারপর সিদ্ধান্ত নিলেন, বেচারা স্বামীর প্রতি এমন আচরণের জন্য তিনি তার এ মাসের বেতনের পুরো টাকাটা স্বামীর হাতে তুলে দেবেম।
স্বামী টাকাটা  নিল এবং তার গার্লফ্রেন্ডকে একটি দামি উপহারও কিনে দিল,
 যার নাম ফোনে সেভ করা ছিল– ‘গদাই ভাই রাজমিস্ত্রি’ নামে।

> শিক্ষক: বলতো, আমরা কীভাবে আমাদের স্কুলটাকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে পারি?
ছাত্র: স্যার, আমরা ক্লাস না করে বাড়িতে বসে থাকতে পারি!

> তিনজন পরিসংখ্যানবিদ একবার গেলেন পাখি শিকার করতে।
প্রথমজন গুলি ছুড়লেন, গুলিটা পাখির ডান দিক দিয়ে চলে গেল।
দ্বিতীয়জন গুলি ছুড়লেন, গুলিটা পাখির বাঁ দিক দিয়ে চলে গেল।
তৃতীয় জন হাসিমুখে বললেন, ‘হুঁ…পরিসংখ্যানের গড় অনুযায়ী, এবার গুলিটা পাখির গায়েই লাগবে!’

Advertisement

> মা তার ছেলেকে খুব বকছেন আর বলছেন, 
তোর বাবার মতো হতে পারিস না? 
ছেলে এতক্ষণ মুখ বন্ধ করে শুনছিল। 
এক পর্যায়ে মা আবার বললেন—
মা: তোর বাবার পদাঙ্ক অনুসরণ করা উচিত।
ছেলে: বাবা এমন কী উল্লেখযোগ্য কাজ করেছেন?
মা: কেন, ভদ্র ব্যবহার করার জন্য জেল কর্তৃপক্ষ গত বছর তার শাস্তি ছয় মাস কমিয়ে দিয়েছিল।

> এক ছাত্রের রিপোর্টে শিক্ষক লিখলেন, ছেলেটি পড়ায় ভালো, খেলাতেও।
 একমাত্র দোষ-নারীর দোষ, বড্ড মেয়ে ঘেঁষা আপনার ছেলে। আমি সংশোধনের চেষ্টা করছি।
ছেলেটির বাবা বাড়ি ছিলেন না।
মা রিপোর্টের নীচে লিখলেন, আপনাকে ধন্যবাদ। সংশোধনের উপায় বার করতে পারলে আমাকে জানাবেন। পদ্ধতিটি ছেলের বাবার ওপরও প্রয়োগ করতে হবে।

> স্বামী: আজকে এই রুটিগুলো কীভাবে পুড়িয়েছে?
স্ত্রী: কারণ আমি দিনে দিনে সুন্দর হয়ে যাচ্ছি।
স্বামী: তোমার সুন্দর হওয়ার সঙ্গে পোড়া রুটির কী সম্পর্ক?
স্ত্রী: আমার সৌন্দর্য দেখে রুটিও জ্বলতে শুরু করেছে।

(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।) 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement