Viral Jokes in Bengali: বলা হয় যে একজন ব্যক্তির সুস্থ থাকার জন্য চাপমুক্ত হওয়া দরকার। হাসি চাপ কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এমন পরিস্থিতিতে হাসার অভ্যাস গড়ে তুললে মানসিক চাপমুক্ত থাকার পাশাপাশি অনেক ধরনের মানসিক রোগ থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়। হাসতে হাসতে কিছু মজার জোকস পড়ুন।
> পাত্র খুবই লোভী। কিন্তু বেআইনি বলে যৌতুক চাইতে পারে না। তাই কায়দা করে শ্বশুরকে বললো—
পাত্র: বিয়েতে আপনি আমায় এমন কিছু উপহার দিন, যা পেট্রোলে চলে।
শ্বশুর অতিব চালাক। তিনি বললেন, ‘বেশ তো একটা খুব ভালো লাইটার দেব।’
> শিক্ষক: বল তো ১৮০৯ সালে কে জন্মেছিল?
ছাত্র: আব্রাহাম লিংকন।
শিক্ষক: ১৮১৯ সালে কী ঘটেছিল?
ছাত্র: তার ১০ বছর বয়স হয়েছিল স্যার।
> আকাশ: আমার বাবা এতই মোটা যে, ক্রিকেট খেলা দেখার সময় বাবা যখন টিভির সামনে দিয়ে হেঁটে যান, তখন।
কুসুম: তখন কী?
আকাশ: দু’একটা বল মিস করে ফেলি।
কুসুম: আর আমার বাবা এতই মোটা যে, কোনো ব্রিজে হাঁটতে গেলে।
আকাশ: হাঁটতে গেলে কী হয়?
কুসুম: তার কাছে টোল দাবি করে!
> মা আতঙ্কিত হয়ে ছেলেকে ফোন করল- তাড়াতাড়ি বাড়ি এলো, বৌমার প্যারালাইসিস হয়েছে।
তার মুখ বেঁকে গেঠে, চোখ উপরে এবং ঘাড় বাঁকান।
ছেলে বলল- ঘাবড়িও না... সেলফি তুলছে।
> যুবক- বন্ধু, ওই মেয়ের হাত থেকে আমাকে বাঁচাও,
বন্ধু- কেন?
যুবক- যখন থেকে বলেছি হৃদয় কেটে দেখো তোমার নাম থাকবে,
ছুরি নিয়ে আমার পিছু নিয়েছে।
> টিল্লু তার অসুস্থতা নিয়ে ডাক্তারের কাছে গেল,
ডাক্তার- আপনার অসুস্থতার সঠিক কারণ বুঝতে পারছি না,
মদ খাওয়ার কারণে এমনটা হতে পারে,
টিল্লু- তাতে কিছু আসে যায় না,
আপনার যখন নামবে, আমি আবার আসব। .
(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।)