মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজের হাতে রেখেছেন স্বরাষ্ট্র এবং পার্বত্য বিষয়ক, কর্মিবর্গ ও প্রশাসনিক সংস্কার, স্বাস্থ্য এবং পরিবারকল্যাণ, ভূমি এবং ভূমি সংস্কার, ত্রাণ ও পুনর্বাসন, তথ্য ও সংস্কৃতি এবং উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন।
সুব্রত মুখোপাধ্যায়কে পঞ্চায়েত এবং গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রী করা হয়েছে।
অখিল গিরি মৎস্য দফতরের রাষ্ট্রমন্ত্রী।
বিদ্যুৎ দফতরের রাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে আখরুজ্জামানকে।
অরূপ বিশ্বাস বিদ্যুৎ, ক্রীড়া এবং যুব কল্যাণ।
অরূপ রায় সমবায় দফতরের মন্ত্রী হয়েছেন।
বঙ্কিম হাজরাকে করা হয়েছে সুন্দরবন বিষয়ক মন্ত্রী।
বেচারাম মান্নাকে দেওয়া হয়েছে শ্রম দফতরের দায়িত্ব। তিনি স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত রাষ্ট্রমন্ত্রী।
বিপ্লব মিত্রকে করা হয়েছে কৃষি বিপণনের মন্ত্রী।
বীরবাহা হাঁসদা বন দফতরের রাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব সামলাবেন।
বুলু চিক বরাইক অনুন্নত শ্রেণীকল্যাণ এবং উপজাতি উন্নয়নের দায়িত্বে। তিনি স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত রাষ্ট্রমন্ত্রী।
চন্দ্রনাথ সিনহাকে ক্ষুদ্র ছোট ও মাঝারি শিল্প এবং বস্ত্র মন্ত্রী করা হয়েছে।
চন্দ্রিমা ভট্টাচার্যকে দেওয়া হয়েছে পুর ও নগর উন্নয়ন দফতর। সেইসঙ্গে স্বাস্থ্য, ভূমি ও ভূমি রাজস্ব এবং উদ্বাস্তু ও পুনর্বাসন।
দিলীপ মন্ডল পেয়েছেন পরিবহণের ভার। তিনি রাষ্ট্রমন্ত্রী।
হুমায়ুন কবীরকে কারিগরি শিক্ষা এবং প্রশিক্ষণের ভার দেওয়া হয়েছে। তাঁকে স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত রাষ্ট্রমন্ত্রী করা হয়েছে।
ইন্দ্রনীল সেন পেয়েছেন পর্যটন এবং তথ্য ও সংস্কৃতির স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত রাষ্ট্রমন্ত্রী পদ।
জাভেদ খান বিপর্যয় মোকাবিলা এবং অসামরিক প্রতিরক্ষা দফতর দেওয়া হয়েছে।
জ্যোৎস্না মান্ডি খাদ্য ও সরবরাহ দফতরের রাষ্ট্রমন্ত্রী হয়েছেন।
জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক বন এবং পুনর্ব্যবহারযোগ্য শক্তির উৎস দফতরের মন্ত্রী হয়েছেন।
মানস ভুঁইয়া পেয়েছেন জলসম্পদ এবং উন্নয়ন।
মলয় ঘটককে আইন, বিচার এবং পূর্ত দফতরের মন্ত্রী করা হয়েছে।
পরেশ অধিকারী স্কুল শিক্ষা দেখবেন। তাঁকে ওই দফতরের রাষ্ট্রমন্ত্রী করা হয়েছে।
পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে শিল্প এবং বাণিজ্যমন্ত্রী দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে পরিষদীয় মন্ত্রীর দায়িত্বও তিনি সমালাবেন।
পুলক রায় জনস্বাস্থ্য কারিগরি মন্ত্রী হয়েছেন।
গোলাম রব্বানি সংখ্যালঘু বিষয়ক এবং মাদ্রাসা শিক্ষা সামলাবেন।
রথীন ঘোষকে করা হয়েছে খাদ্য এবং সরবরাহ মন্ত্রী।
রত্না দে নাগকে দেওয়া হয়েছে পরিবেশ, বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তি দফতর। তিনি স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত রাষ্ট্রমন্ত্রী।
সাবিনা ইয়াসমিন সেচ এবং জলপথের দায়িত্ব সামলাবেন। সেইসঙ্গে উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দফতরও তিনি দেখবেন। তিনি রাষ্ট্রমন্ত্রী।
সাধন পান্ডেকে দেওয়া হয়েছে ক্রেতা সুরক্ষা এবং স্বনির্ভর গোষ্ঠীর দায়িত্ব।
রাজ্যের স্কুল শিক্ষা এবং উচ্চশিক্ষা মন্ত্রী হয়েছেন ব্রাত্য বসু।
সন্ধ্যারানি টুডু পেয়েছেন পশ্চিমাঞ্চল উন্নয়ন এবং পরিষদীয় দফতরের দায়িত্ব। তিনি স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত রাষ্ট্রমন্ত্রী।
শিউলি সাহাকে পঞ্চায়েত এবং গ্রামোন্নয়ন দফতর দেওয়া হয়েছে। তিনি রাষ্ট্রমন্ত্রী।
সিদ্দিকুল্লা চৌধুরিকে করা হয়েছে জনশিক্ষা প্রসার এবং পাঠাগার মন্ত্রী।
সৌমেন মহাপাত্রকে দেওয়া হয়েছে সেচ এবং জলপথ পরিবহণ।
শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় আনা হয়েছে কৃষি দফতরে।
দফতর বন্টন করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়য়। রাজ্য মন্ত্রিসভার সদস্য সংখ্যা ৪৩। আজ, সোমবার তাঁরা শপথ নিয়েছেন।
সুব্রত সাহা খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ এবং উদ্যানপালন দফতর। স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত রাষ্ট্রমন্ত্রী তিনি।
সুজিত বসু দমকল এবং জরুরি পরিষেবা দফতরের স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত রাষ্ট্রমন্ত্রী।
উজ্জ্বল বিশ্বাস সংশোধনাগার মন্ত্রী হলেন।
ফিরহাদ হাকিমকে করা হয়েছে পরিবহণ এবং আবাসন মন্ত্রী।
স্বপন দেবনাথ প্রাণিসম্পদ বিকাশ মন্ত্রী হয়েছেন।
শশী পাঁজা পেয়েছেন নারী, শিশু ও সমাজকল্যাণ দফতর।
শ্রীকান্ত মাহাতো দেখবেন ক্ষুদ্র, মাঝারি ও ছোট শিল্প এবং বস্ত্র দফতর। তিনি রাষ্ট্রমন্ত্রী।
মনোজ তিওয়ারি ক্রীড়া ও যুব কল্যাণের রাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব পেয়েছেন।