Advertisement

Rattirer Sathi: হাসপাতালে 'রাত্তিরের সাথী' ৬ অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ অফিসার, নিরাপত্তায় বড় সিদ্ধান্ত রাজ্যের

রাত্তিরের সাথী' হচ্ছেন ৬ জন অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ অফিসার। কলকাতার পুলিশ কমিশনার তাঁদের নাম সুপারিশ করেছিলেন। সেই ভিত্তিতেই তাঁদের নিয়োগ করছে স্বাস্থ্য ভবন। প্রাথমিক ভাবে কলকাতা পুলিশের এলাকার ছ’টি সরকারি হাসপাতালে রাত্তিরের সাথী চালু হচ্ছে।

এবার রাত্তিরের সাথীতে নিযুক্ত ৬ অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ আধিকারিক।এবার রাত্তিরের সাথীতে নিযুক্ত ৬ অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ আধিকারিক।
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 27 Sep 2024,
  • अपडेटेड 4:05 PM IST

'রাত্তিরের সাথী' হচ্ছেন ৬ জন অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ অফিসার। কলকাতার পুলিশ কমিশনার তাঁদের নাম সুপারিশ করেছিলেন। সেই ভিত্তিতেই তাঁদের নিয়োগ করছে স্বাস্থ্য ভবন। প্রাথমিক ভাবে কলকাতা পুলিশের এলাকার ছ’টি সরকারি হাসপাতালে রাত্তিরের সাথী চালু হচ্ছে। সেখানে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার দায়িত্বে থাকবেন এই অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ আধিকারিকরা। হাসপাতালগুলির নিরাপত্তা কর্মীদের উপর নজরদারি ও কোঅর্ডিনেশনই হবে তাঁর মূল কাজ। 

রাত্তিরের সাথী-হেল্পার অ্যাট নাইট

আরজি কর কাণ্ডের পর হাসপাতালগুলির নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। এমন আবহেই নবান্ন রাত্তিরের সাথীর বিষয়ে ঘোষণা করে। উল্লেখ্য, এর আগে, আরজিকর মামলার শুনানিতে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের ডিভিশন বেঞ্চ টাস্ক ফোর্স গঠনের প্রস্তাব দিয়েছিল। সেই সময়েই পুলিশকর্তাদের অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ আধিকারিকদের মধ্যে, যাঁরা কাজ করতে ইচ্ছুক, তাঁদের তালিকা করতে ও যোগাযোগ করতে বলা হয়েছিল। শুধু অভিজ্ঞতাসম্পন্ন পুলিশই নয়, অবসরপ্রাপ্ত সেনা অফিসার, নৌবাহিনী, বায়ুসেনার অফিসারদেরও নিয়োগ করা হবে। এই মর্মে একটি নির্দেশিকাও জারি করেছিলেন রাজ্য পুলিশের তৎকালীন এডিজি (আইনশৃঙ্খলা) মনোজ বর্মা। সেই মতোই এতদিন ধরে কাজকর্ম চলছিল। আর তারপরেই প্রাথমিকভাবে ৬ আধিকারিককে দায়িত্ব দেওয়া হল।

কলকাতা পুলিশের এলাকার মধ্যে থাকা চারটি সরকারি হাসপাতাল একটি সুপার স্পেশ্যালিটি হাসপাতাল এবং একটি জেলা হাসপাতালে 'রাত্তিরের সাথী' কর্মসূচি চালু করা হচ্ছে।

গত দুই বছরের মধ্যে অবসর নিয়েছেন, এমন পুলিশ ইনস্পেক্টর থেকে এসপি পদের আধিকারিকদের তালিকা বানানো হয়েছিল। শর্ত ছিল, এঁদের শারীরিক ভাবে কাজ করার জন্য ফিট এবং এই কাজে ইচ্ছুক থাকতে হবে। প্রথমে এমন সমস্ত অফিসারদের তালিকা বানানো হয়।

যে ৬ জন আধিকারিকদের নিয়োগ করা হয়েছে, এঁরা সকলেই কলকাতা পুলিশের ডেপুটি বা অ্যাসিস্ট্যান্ট কমিশনার পদে কর্মরত ছিলেন। সরকারি বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজে নওশাদ আলি, কলকাতা মেডিক্যাল কলেজে অনুজ হোম রায়, এসএসকেএমে অরবিন্দকুমার মিশ্র, এনআরএল মেডিক্যাল কলেজে আসিফ জামাল, মেটিয়াবুরুজ (গার্ডেনরিচ এসজিএফ)-এ দেবাশিস চক্রবর্তী এবং এমআর বাঙুরে বিশ্বজিৎ রায় দায়িত্ব পেয়েছেন।

Read more!
Advertisement
Advertisement