Advertisement

Dengue: ডেঙ্গিতে আবার মৃত্যু কলকাতায়, 'মানুষ সচেতন নয়,' বলছেন অতীন

ফের ডেঙ্গির বলি কলকাতায়। মৃত মহিলার নাম অনিমা সর্দার (৩৫)। বৃহস্পতিবার বিদ্যাসাগর হাসপাতাল থেকে তাঁকে এম আর বাঙুর হাসপাতালে (M R Bangur Hospital) স্থানান্তর করা হয়। শুক্রবার সেখানেই মৃত্যু হয় বারুইপুরের ওই বাসিন্দার। সূত্রের খবর, এই নিয়ে চলতি মাসে রাজ্যে ডেঙ্গিতে ৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। রাজ্যের মধ্যে ডেঙ্গির দাপট বেশি উত্তর ২৪ পরগণার বারাসাত, আমডাঙা, হুগলির শ্রীরামপুর, নদিয়ার রানাঘাট, পশ্চিম বর্ধমানের কালনায়।

ফাইল ছবি।
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 29 Jul 2023,
  • अपडेटेड 1:09 PM IST
  • ফের ডেঙ্গির বলি কলকাতায়।
  • মৃত মহিলার নাম অনিমা সর্দার (৩৫)।

ফের ডেঙ্গির বলি কলকাতায়। মৃত মহিলার নাম অনিমা সর্দার (৩৫)। বৃহস্পতিবার বিদ্যাসাগর হাসপাতাল থেকে তাঁকে এম আর বাঙুর হাসপাতালে (M R Bangur Hospital) স্থানান্তর করা হয়। শুক্রবার সেখানেই মৃত্যু হয় বারুইপুরের ওই বাসিন্দার। সূত্রের খবর, এই নিয়ে চলতি মাসে রাজ্যে ডেঙ্গিতে ৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। রাজ্যের মধ্যে ডেঙ্গির দাপট বেশি উত্তর ২৪ পরগণার বারাসাত, আমডাঙা, হুগলির শ্রীরামপুর, নদিয়ার রানাঘাট, পশ্চিম বর্ধমানের কালনায়।

জানা গেছে, বেশ কিছুদিন ধরে জ্বরে ভুগছিলেন বৃহস্পতিবার সকালে হাসপাতালে নিয়ে গেলে এম আর বাঙ্গুর হাসপাতালে গতকাল তাঁর মৃত্যু হয়। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, পুরসভার তরফে কোনওরকম  তৎপরতা নেওয়া হয় না এলাকায়। 
ডেঙ্গি নিয়ে কলকাতা পুরসভার ডেপুটি মেয়র অতীন ঘোষ জানিয়েছেন, পুরসভার তরফে সারাবছর সজাগ ও সচেতন করা হয়। তাও মানুষের সচেতনতার অভাব।

অতীন ঘোষ বলেন, 'একটি শিশু ডেঙ্গিতে মারা গেছে। তার বাড়ি গিয়ে আমরা লার্ভা পেয়েছি। শহরে ২২২ বর্গ কিলোমিটার এলাকা। আর আপনারা রোজ বলেন শহরে ফের ডেঙ্গিতে মৃত্যু। কিন্তু যারা মারা যাচ্ছে, তারা কেউই তো এই শহরের লোক নয়। তিনি কলকাতায় আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসা করাতে এসেছিলেন। তার মৃত্যু ঘটেছে। আমরা কলকাতা বলতে ১৪৪টা ওয়ার্ড বুঝি। সচেতনতা বাড়ানো যাচ্ছে না। বিদেশে গিয়ে দেখেছি, সেখানে আইন খুব কড়া। কড়া আইন না হলে মানুষকে নিয়ন্ত্রণ করা যাবে না।

তাঁর কথায়, 'আমরা ৫ হাজার নোটিস ইস্যু করেছি। ৯০টা মামলা হয়েছে। তারমধ্যে ৫ টা মামলায় ১ থেকে ৫ লক্ষ টাকা। আমরা ৪৯৬ ধারায় নোটিস ইস্যু করছি। বাড়ির মালিককে খুঁজে না পাওয়া গেলে পুরসভা সেই বাড়ির জমা জল ও লার্ভা পরিস্কার করবে। মালিকের ট্যাক্স এর বিলে আমাদের ফি অ্যাড করে দেব। সরকারি বা বেসরকারি যে প্রতিষ্ঠানই হোক, আমরা আপোস করব না। নিয়ম যারাই ভাঙবেন, আমরা কেস করব। কোল ইন্ডিয়া, ন্যাশনাল লাইব্রেরিকে ইতিমধ্যেই জরিমানা করেছি। এস এস কে এম হাসপাতালকে আমরা নোটিস সার্ভ করেছি।'

Advertisement

সম্প্রতি বাংলাদেশকে দায়ী করে কলকাতা পুরসভার ডেপুটি মেয়র অতীন ঘোষ বলেছিলেন, “বাংলাদেশে ডেঙ্গির প্রকোপ মারাত্মক আকার নিয়েছে। এদিকে প্রতিদিনই দুই দেশের বহু মানুষ আসা যাওয়া করেন। সেই সূত্রে কলকাতা সহ রাজ্যে ডেঙ্গির প্রকোপ বৃদ্ধির আশঙ্কা থাকছে। তাই আমরা চাইছি ঢাকা-কলকাতার গতিবিধি নিয়ন্ত্রণ করতে।”

 

              

TAGS:
Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement