Advertisement

Abhishek Banerjee: 'কিছু ফুটেজ দেখেছি, গেট ভাঙা হয়েছে,' চাকরিহারাদের আন্দোলনে মুখ খুললেন অভিষেক

চাকরিহারাদের আন্দোলন কোনও ভাবেই যাতে হিংসাত্মক না হয়ে ওঠে, তা নিয়ে সতর্ক করলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। চাকরিহারাদের আন্দোলন প্রসঙ্গে কী বললেন তৃণমূল সাংসদ?

Abhishek Banerjee On Jobless Teachers ProtestAbhishek Banerjee On Jobless Teachers Protest
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 19 May 2025,
  • अपडेटेड 11:31 AM IST
  • আন্দোলন কোনও ভাবেই যাতে হিংসাত্মক না হয়ে ওঠে
  • সতর্ক করলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়
  • পুলিশের লাঠিচার্জ প্রসঙ্গে কী বললেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক?

আন্দোলনকারী শিক্ষকদের উপর পুলিশের লাঠিচার্জ নিয়ে উত্তাল রাজ্য রাজনীতি। এই নিয়ে এবার মুখ খুললেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। সোমবার দিল্লি যাওয়ার সময়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তৃণমূলের সাংসদ বলেন, 'কোনও ভাবেই চাই না এই আন্দোলনকে রাজনৈতিক রঙে রাঙানো হোক। কিন্তু আন্দোলনকারীদের কাছে অনুরোধ, আন্দোলন যেন হিংসাত্মক না হয়।'

বিকাশ ভবনের সামনে পুলিশের লাঠিচার্জ প্রসঙ্গে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, 'আমি কিছু ফুটেজ দেখেছি। কাউকে দায়ী করছি না। জোর জবরদস্তি গেট ভেঙে দেওয়া হয়েছে। আন্দোলন কখনও উগ্র হয় না, হিংস্র হয় না। গান্ধীজি অহিংসার কথা বলেছিলেন'। এরপরই দিল্লিতে তাঁদের প্রতিবাদের উদাহরণ টেনে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক বলেন, 'আমরা ১০০ দিনের কাজ নিয়ে দিল্লিতে আন্দোলন করেছি। বাংলা থেকে ১০ হাজার জন গিয়েছিল। আমাদের মতো জনপ্রতিনিধিদের, মহিলা জনপ্রতিনিধিদের এবং আদিবাসী জনজাতির প্রতিনিধিদের চুলের মুঠি ধরে বের করে দেওয়া হয়েছিল। আমরা অহিংসার পথ অবলম্বন করে আন্দোলন করেছি। পরের দিন রাজভবনের সামনে এসে ধরনা দিয়েছি। আন্দোলন করার অধিকার সকলের রয়েছে। কিন্তু আন্দোলের নামে বলপ্রয়োগ করে কোনও সরকারি সম্পত্তি নষ্ট করে, গেট ভেঙে, জোর জবরদস্তি করলে আন্দোলনের সারমর্ম নষ্ট হয়ে যায়।'

সরকারের পক্ষ নিয়ে তাঁর আরও বক্তব্য, 'রাজ্য সরকার নিজের অবস্থান স্পষ্ট করেছে। এই মামলাটি এখনও বিচারাধীন। বিচার ব্যবস্থার উপর ভরসা রাখুন, আজ নয় কাল বিচার হবেই। আমার দৃঢ় বিশ্বাস।'

এদিকে,  বিধাননগর উত্তর থানা থেকে হাজিরার নোটিস ধরানো হচ্ছে একের পর এক শিক্ষককে। নোটিস পেয়েছেন চাকরিহারাদের আন্দোলনের অন্যতম মুখ মেহবুব মণ্ডল। সরকারি সম্পত্তি নষ্ট, সরকারি কর্মীদের জোর করে আটকে রাখার ধারা, কর্তব্যরত কর্মীদের হুমকি দেওয়ার ধারাও যুক্ত হয়েছে শিক্ষকদের নামে দায়ের হওয়া মামলায়। 

 

Read more!
Advertisement
Advertisement