Advertisement

Bangladesh MP Murder Case: অবশেষে সাফল্য, নেপাল থেকে গ্রেফতার বাংলাদেশের সাংসদ খুনে অন্যতম অভিযুক্ত

Bangladesh MP Murder Case: সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনার হত্যায় অভিযুক্ত সিয়াম হোসেনকে হেফাজতে নিয়েছে কলকাতা সিআইডি। শুক্রবার সাংবাদিকদের এ কথা জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার হাবিবুর রহমান। রাজধানীর মিন্টো রোডে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, নেপালে গ্রেপ্তার সিয়াম এখন কলকাতা সিআইডির হেফাজতে আছে। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। দুই দেশের তদন্ত ও সমঝোতার ভিত্তিতে মামলার বিচার সম্পন্ন হবে।

নেপাল থেকে গ্রেফতার বাংলাদেশের সাংসদ খুনে অন্যতম অভিযুক্ত
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 07 Jun 2024,
  • अपडेटेड 7:55 PM IST

Bangladesh MP Murder Case: বাংলাদেশের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিমের খুনের ঘটনার অন্যতম অভিযুক্ত সিয়ামকে কাঠমান্ডুতে গ্রেফতার করেছে নেপাল পুলিশ। তাঁর গ্রেফতারির কথা আগেই স্বীকার করেছিল ঢাকার গোয়েন্দা বিভাগ। এ বার কাঠমান্ডু থেকে সিয়ামকে কলকাতায় আনার তোড়জোড় শুরু করেছে এ রাজ্যের সিআইডি।

সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম আনার হত্যায় অভিযুক্ত সিয়াম হোসেনকে হেফাজতে নিয়েছে কলকাতা সিআইডি। শুক্রবার সাংবাদিকদের এ কথা জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার হাবিবুর রহমান। রাজধানীর মিন্টো রোডে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, নেপালে গ্রেপ্তার সিয়াম এখন কলকাতা সিআইডির হেফাজতে আছে। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। দুই দেশের তদন্ত ও সমঝোতার ভিত্তিতে মামলার বিচার সম্পন্ন হবে।

পুলিশ বলছে, এমপি আনার হত্যার ‘মূল পরিকল্পনাকারী’ আখতারুজ্জামান শাহিন নেপালের কাঠমান্ডু হয়ে যুক্তরাষ্ট্রে চলে গেছেন। বাড়ি ঝিনাইদহে হলেও তিনি যুক্তরষ্ট্রের নাগরিক। শাহিনের সহযোগী সিয়ামও হত্যাকাণ্ডের পর কাঠমান্ডু গিয়ে আত্মগোপন করেন। সেই খবর পেয়ে পুলিশ সদর দপ্তরের এনসিবি শাখার মাধ্যমে নেপালের পুলিশের কাছে আনুষ্ঠানিক চিঠি দেওয়া হয়। ঢাকার তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে সিয়ামকে আটক করে কাঠমান্ডুর পুলিশ। পুলিশের ভাষ্য, শাহিনের সহকারী হিসাবে কাজ করতেন সিয়াম। তার বাড়ি ভোলার বোরহানউদ্দিনে। পুলিশের আবেদনে ঢাকার অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম মাহবুবুল হক গত ২ জুন সিয়ামের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানাও জারি করেন।

বাংলাদেশের সাংসদ আনোয়ারুলের দেহ এখনও খুঁজে পাওয়া যায়নি। তাঁর দেহ খুঁজতে ভারতীয় নৌবাহিনীরও সাহায্য নেওয়া হয়েছে। ভাঙড়ের বাগজোলা খালে আনোয়ারুলের দেহ ফেলে দেওয়া হয়েছে বলে সন্দেহ সিআইডি-র। সেই কারণেই একাধিক বার ওই খালে তল্লাশি অভিযান চালিয়েছেন রাজ্যের গোয়েন্দারা।

সিআইডি সূত্রের খবর, এই খুনের মামলার মূল অভিযুক্ত আখতারুজ্জামান ওরফে শাহিনের খোঁজ চলছে। অনুমান, শাহিন কলকাতা থেকে নেপাল হয়ে আমেরিকায় পালিয়ে গিয়েছেন। তিনি আমেরিকারই বাসিন্দা। তাই তাঁকে হেফাজতে নেওয়ার জন্য আমেরিকার প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগও শুরু করা হয়েছে। সেই শাহিনেরই অন্যতম প্রধান সহযোগী সিয়াম, কসাই জিহাদকে নিয়ে কয়েক মাস ধরে চিনার পার্কে ফ্ল্যাটেই ছিলেন। এই ফ্ল্যাটটি ছিল শাহিনের নামেই। ২০১৮ সালে এই ফ্ল্যাটটি ভাড়া নিয়েছিলেন শাহিন। সাংসদ-খুনের পরিকল্পনা কার্যকর করার বিভিন্ন ধাপে সিয়ামের কার্যকর ভূমিকা ছিল বলে তদন্তকারীরা জানতে পেরেছেন।

Advertisement

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement