Advertisement

'শর্টকাট সিস্টেম সোশ্যাল মিডিয়া, অনেকে বাড়িতে বসে দায়িত্ব শেষ করছেন,' কটাক্ষ দিলীপের

হাঁসখালি থেকে রাজ্যের পরিস্থিতি নিয়ে সরব দিলীপ ঘোষ। তিনি কেন্দ্রের হস্তক্ষেপ দাবি করেছেন। দিলীপ ঘোষের দাবি, রাজ্যে পরিস্থিতি ঠিক নয়। মানুষ অত্যাচারিত হচ্ছে। পাশাপাশি এ রাজ্যে যারা চুরি করছে, তারা কেন্দ্রে বিচার চাইতে যাচ্ছে।

দিলীপ ঘোষ-ফাইল ছবিদিলীপ ঘোষ-ফাইল ছবি
অরিন্দম ভট্টাচার্য
  • কলকাতা,
  • 14 Apr 2022,
  • अपडेटेड 10:23 AM IST
  • রাজ্যের পরিস্থিতি খারাপ
  • কেন্দ্রের ক্ষমতা প্রয়োগ করা উচিত
  • দাবি বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষে

রাজ্য়ে পরিস্থিতি অত্যন্ত খারাপ। মানুষ নিজেদের বাঁচাতে তৃণমূলকে ভোট দিয়েছে। এখন তাঁদেরই লুঠপাটের  স্বীকার হতে হচ্ছে। অত্যাচারিত হতে হচ্ছে। কেন্দ্র সরকার নিজেদের ক্ষমতা ব্যবহার করে স্বাধীন ভাবে বাংলার মানুষকে রক্ষা করুক, সে আবেদন করা হচ্ছে বলে জানালেন বিজেপির জাতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষ। এ ছাড়া হাঁসখালি নিয়েও সরব হয়েছেন বিজেপি নেতা। তবে সুদীপ বন্দ্যোপাধ্য়ায় নিয়ে কোনও মন্তব্য করতে না চেয়েও জানিয়েছেন যাঁরা চুরি করছে, তাঁরাই বিচার করতে যাচ্ছে। স্পিকারের সামনে বিচার দাবি করার মতো মুখ তাদের নেই বলে জানিয়েছেন।

পশ্চিমবঙ্গে ৩৫৫ ধারা জারি করার জন্য বিজেপির আবেদন

দিলীপবাবু বলেন, আর্টিকেল ৩৫৫ বা ৩৫৬ চাপানো আমাদের হাতে নেই। সাধারণ মানুষ যেভাবে ভোগান্তির শিকার হচ্ছে, যেভাবে চলছে সহিংসতা। জনগণ নিজেদের বাঁচাতে তাদের ভোট দিয়েছে, কিন্তু তাদের দ্বারা লুঠপাট হচ্ছে। মানুষ কোথায় যাবে। আমরা কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে আবেদন জানাচ্ছি। এখান থেকে মানুষকে বাঁচাতে তাদের ক্ষমতা ব্যবহার করতে। একটি সরকার দ্বারা এই ধরনের কর্মী আর ক্ষমতাসীন দলকে সুশীল সমাজে মেনে নেওয়া যায় না। এখান থেকে জনগণকে বাঁচাতে একটি স্বাধীন শক্তি প্রয়োজন।

আরও পড়ুন

বুদ্ধিজীবীদের মোটা হয়ে গিয়েছেন

সামাজিক প্ল্যাটফর্মগুলি প্রতিবাদ দেখানোর শর্টকাট উপায় হয়ে উঠেছে বলে মনে করছেন তিনি। দিলীপবাবু বলেন, আমরা মনে করি না, এটি কোনও সুবিধা দেয়। খুব কম লোকই বাড়ি থেকে তাদের দায়িত্ব পালন করার চেষ্টা করছে। মোমবাতি কি বাজারে পাওয়া যায় না? খুব কম লোকই প্রায়ই মোমবাতি নিয়ে রাস্তায় বের হয়। এখন তারা মোটা হয়ে গিয়েছেন। এমনকী হাঁটতেও পারছে না। তাঁদের কাছ থেকে খুব বেশি আশা করবেন না, কারণ তারা তেল দিয়ে বেঁচে আছেন।

যারা এখানে চুরি করেছে, তাঁরা সেখানে বিচার দাবি করতে যাচ্ছে

এ নিয়ে তাঁর কিছু বলার নেই বলে জানান দিলীপ। তিনি জানান, এ বিষয়ে যা বলার সোয়েকার বলবে। তাঁরা আমার এমপি পদ বাতিলের আবেদনও করতে পারেন। পশ্চিমবঙ্গে তারা আমাদের চার থেকে পাঁচজন বিধায়ককে তাদের পাশে নিয়েছিল। এর উত্তর কে দেবে? প্রশ্ন তাঁর। যারা এখানে চুরি করেছে, তাঁরা সেখানে বিচার দাবি করতে যাচ্ছে। তারা অন্য দলের বিধায়ক, সাংসদ, কাউন্সিলরদের নিতে শুরু করেছিল। যে এখানে বিচার করা উচিত. স্পিকারের সামনে বিচার দাবি করার মতো মুখ তাদের নেই।

Advertisement

নকুলদানা উবাচ

অযোধ্যায় রামমন্দিরের 'নকুলদানা' প্রসাদ বিতরণ করছি। যাঁরা নকুলদানা বিতরণ করতেন তাঁরা এখন হাসপাতালে। তাই দায়িত্ব নিতে হবে। যাতে সবাই নকুলদানা দিতে পারে, বাকি জীবনে লালুপ্রসাদের মতোই মুখ দেখাবে।

 

Read more!
Advertisement
Advertisement