Advertisement

SSC: চাকরি বাতিল কেন? SSC-র আইনকেই চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে মামলা

নবম ও দশমের শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় স্কুল সার্ভিস কমিশনের আইনকে চ্যালেঞ্জ করে মামলা দায়ের হল। এই মামলা দায়ের করা হয়েছে কলকাতা হাইকোর্টে। স্কুল সার্ভিস কমিশনের আইনের ১৭ নম্বর ধারাকে চ্যালেঞ্জ করে মামলা দায়ের হয়েছে। মামলায় ওই ১৭ নম্বর ধারাকে অবৈধ ঘোষণা করার আবেদন জানানো হয়েছে।

কলকাতা হাইকোর্টকলকাতা হাইকোর্ট
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 17 Mar 2023,
  • अपडेटेड 3:13 PM IST

নবম ও দশমের শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় স্কুল সার্ভিস কমিশনের আইনকে চ্যালেঞ্জ করে মামলা দায়ের হল। এই মামলা দায়ের করা হয়েছে কলকাতা হাইকোর্টে। স্কুল সার্ভিস কমিশনের  আইনের ১৭ নম্বর ধারাকে চ্যালেঞ্জ করে মামলা দায়ের হয়েছে। মামলায় ওই ১৭ নম্বর ধারাকে অবৈধ ঘোষণা করার আবেদন জানানো হয়েছে।

শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে  আদালতের বিভিন্ন বিচারপতির এজলাসে একাধিক মামলা দায়ের হয়েছে। উত্তরপত্র বা ওএমআর শিট বিকৃতির অভিযোগে ৮০৫ জনের চাকরি বাতিলের নির্দেশ দিয়েছিল সিঙ্গল বেঞ্চ। ডিভিশন বেঞ্চেও সেই নির্দেশ বহাল ছিল। তারপরই কমিশন ১৭ নম্বর ধারা প্রয়োগ করে প্রথমে ৬১৮ জনের সুপারিশপত্র বাতিল করে। মধ্যশিক্ষা পর্ষদ বাতিল করে নিয়োগপত্র। এবার সেই ১৭ নম্বর ধারাটাই বাতিলের আবেদন জানিয়ে আদালতে মামলা হয়। দাবি, কমিশনের এই ধারাকে অবৈধ ঘোষণা করা হোক। উল্লেখ্য, এই ধারাতেই কোনও চাকরিপ্রার্থীর সুপারিশ বাতিলের ক্ষমতা দেওয়া আছে কমিশনকে। যদি কোনও চাকরিপ্রার্থীকে দেওয়া সুপারিশপত্রে কোনও ভুল থাকে তবেই কমিশন এই ধারা প্রয়োগ করতে পারে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য,  ১৭ নম্বর ধারার এই আইনের জোরেই ৬১৮ জন কর্মরত শিক্ষকের সুপারিশপত্র প্রত্যাহার করেছে স্কুল সার্ভিস কমিশন। মামলায় রাজ্য, স্কুল সার্ভিস কমিশন ও মধ্য শিক্ষা পর্ষদ সহ সব পক্ষকে হলফনামা জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে আদালত। 


উল্লেখ্য,  ১৭ নম্বর ধারায় কোনও চাকরিপ্রার্থীর সুপারিশ বাতিল করার ক্ষমতা রয়েছে কমিশনের। আবেদনকারী বা কমিশনের দ্বারা সুপারিশ পত্র  দেওয়ার ক্ষেত্রে যদি কোনও ভুল হয়ে থাকে তাহলে যে কোনও সময় সুপারিশ পত্র প্রত্যাহার করতে পারে কমিশন। ১৭ নম্বর ধারায় এই ক্ষমতা রয়েছে কমিশনের। এই মামলায় রাজ্য, স্কুল সার্ভিস কমিশন, মধ্যশিক্ষা পর্ষদ সহ সব পক্ষকেই হলফনামা জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে আদালত। আগামী ৩ এপ্রিলের মধ্যে এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার নির্দেশ দিয়েছে আদালত। পরবর্তী শুনানি ৩ এপ্রিল।

Advertisement

আরও পড়ুন

এদিকে কোর্টের নির্দেশ ন্য করে ২০১১ সালের টেট প্রার্থীদের ভুল ও সিলেবাসের বাইরের প্রশ্নের জন্য নম্বর না দেওয়ায় এসএসসি-কে এদিন চরম ভর্ৎসনা করেছে আদালত। ক্ষুব্ধ বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা আগামী শুক্রবার নতুন রিপোর্ট নিয়ে ব্যাক্তিগতভাবে হাজির হওয়ার জন্য নির্দেশ দিয়েছেন এসএসসি চেয়ারম্যান-কে।
 

TAGS:
Read more!
Advertisement
Advertisement