Advertisement

Abhishek Banerjee : 'অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে প্রাণে মারার চেষ্টা হয়েছে', চাঞ্চল্যকর অভিযোগ সুদীপের

তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপর হামলার চেষ্টা করা হয়েছে। এমনই চাঞ্চল্যকর অভিযোগ উঠল। দিল্লির রাজঘাটে সাংবাদিক বৈঠক শেষ করতে পারেননি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তার আগেই তাঁকে সেখান থেকে সরিয়ে দেয় দিল্লি পুলিশ।

অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়
Aajtak Bangla
  • দিল্লি ,
  • 02 Oct 2023,
  • अपडेटेड 4:59 PM IST
  • তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপর হামলার চেষ্টা করা হয়েছে
  • তাঁকে প্রাণে মেরে ফেলার চেষ্টাও হয়েছে
  • চাঞ্চল্যকর দাবি

তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপর হামলার চেষ্টা করা হয়েছে। এমনই চাঞ্চল্যকর অভিযোগ উঠল। দিল্লির রাজঘাটে সাংবাদিক বৈঠক শেষ করতে পারেননি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তার আগেই তাঁকে সেখান থেকে সরিয়ে দেয় দিল্লি পুলিশ। তারপরই তৃণমূলের তরফে অভিযোগ করা হয় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপর আক্রমণের চেষ্টা করা হয়। এই অভিযোগ নিয়ে সরগরম দিল্লি। 

রাজঘাটে অবস্থানের পর সেখানে দলীয় নেতা-মন্ত্রী-কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে সাংবাদিক বৈঠক শুরু করেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই সাংবাদিক বৈঠক কিছুক্ষণ চলার পরই পুলিশ সাফ জানিয়ে দেয় ফাঁকা করে দিতে হবে রাজঘাট চত্বর। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, 'আপনারা গেট খুলে দিন। সাধারণ মানুষ আসুক।' কিন্তু পুলিশ তাতে কর্ণপাত করেনি বলে অভিযোগ। বরং তারা বারবার হুইসল বাজাতে থাকে। জায়গা ফাঁকা করে দিতে বলে। তখন কার্যত বাধ্য হয়ে গাড়িতে উঠে যান অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। রাজঘাট থেকে বেরিয়ে যান তিনি। তাঁর গাড়িতেই ছিলেন সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়। 

সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় সেই গাড়িতে বসেই সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে চাঞ্চল্যকর অভিযোগ করেন। তিনি দাবি করেন, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপর আক্রমণের চেষ্টা করা হয়েছে। তাঁর চাঞ্চল্যকর অভিযোগ, 'অভিষেক বন্দ্যোপাধ্য়ায়কে মারধরের চেষ্টা করা হয়। তাঁকে প্রাণে মেরে ফেলার চেষ্টা করা হয়। আমি সঙ্গে ছিলাম। আমি নিজে দেখেছি। আমি দেশের একজন সাংসদ। অভিষেকের উপর যেভাবে আক্রমণের চেষ্টা করা হয়েছে তা লজ্জার বিষয়। এই সরকার এসব কী করছে? আমরা অবাক।' 

তখন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্য়ায় বলেন, 'তৃণমূল দিল্লিতে এসেছে তাই এখন বিজেপি ভয় পেয়েছে। এরা ছাপান্ন ইঞ্চির কথা বলে থাকে। এরা নাকি বড় দল। তাদের এমন কর্মকাণ্ড ? আসলে এদের যে ভয় তা ক্রমাগত এবার বাইরে আসছে। আমরাও শেষ দেখে ছাড়ব।' 

সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় অভিযোগ করেন, 'মোদী সরকার ভয় পেয়েছে। রাজ্যের মানুষের দাবি দাওয়া নিয়ে আমরা এসেছিলাম রাজঘাটে। শান্তিপূর্ণভাবে অবস্থান করছিলাম। কিন্তু দিল্লি পুলিশ বিনা প্ররোচনায় হামলা চালায়। উঠে যেতে বলে এলাকা ছেড়ে। আমাদের অনেককে তাড়া করে।' 

Advertisement

এদিকে হুড়োহুড়ির মধ্যে বিধায়ক সুজিত বসুর জুতো হারিয়ে যায়। তাঁকে খালি পায়ে দেখা যায় রাজঘাটে। অভিযোগ করেন, পুলিশের তাড়া খেয়ে হুড়োহুড়িতে জুতো হারিয়ে গেছে। 

আবার শান্তনু সেন অভিযোগ করেন, তাঁর ফোন রাজঘাটে চুরি গেছে। মোট কথা তৃণমূলের এই অবস্থান ঘিরে বেশ বিশৃঙ্খলা তৈরি হয় রাজধানীতে।      
 

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement