Advertisement

Dengue: ফের ডেঙ্গিতে প্রাণ গেল, দমদমের ২০ বছরের তরুণীর আরজিকর-এ মৃত্যু

পুজোর আগে রাজ্যে ডেঙ্গি পরিস্থিতি ভয়াবহ। জেলায় জেলায় ডেঙ্গি আক্রান্ত হয়ে প্রাণ হারাচ্ছেন বহু মানুষ। কলকাতার ৩৭টি ওয়ার্ডের পাশাপাশি ডেঙ্গির 'হটস্পট' হয়ে উঠেছে দমদমও। রবিবার দক্ষিণ দমদম পুরসভার ২১ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা সমাপ্তি মল্লিক নামে এক তরুণীর মৃত্যু হয়েছে। মৃত্যুর কারণ ডেঙ্গি বলে জানা যাচ্ছে হাসপাতাল সূত্রে।

ফাইল ছবি।
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 01 Oct 2023,
  • अपडेटेड 12:11 PM IST
  • পুজোর আগে রাজ্যে ডেঙ্গি পরিস্থিতি ভয়াবহ।
  • জেলায় জেলায় ডেঙ্গি আক্রান্ত হয়ে প্রাণ হারাচ্ছেন বহু মানুষ।

পুজোর আগে রাজ্যে ডেঙ্গি পরিস্থিতি ভয়াবহ। জেলায় জেলায় ডেঙ্গি আক্রান্ত হয়ে প্রাণ হারাচ্ছেন বহু মানুষ। কলকাতার ৩৭টি ওয়ার্ডের পাশাপাশি ডেঙ্গির 'হটস্পট' হয়ে উঠেছে দমদমও। রবিবার দক্ষিণ দমদম পুরসভার ২১ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা সমাপ্তি মল্লিক নামে এক তরুণীর মৃত্যু হয়েছে। মৃত্যুর কারণ ডেঙ্গি বলে জানা যাচ্ছে হাসপাতাল সূত্রে।

জানা গেছে, মৃত সমাপ্তি মল্লিকের বয়স বছর কুড়ি। দিন কয়েক ধরেই প্রবল জ্বরে আক্রান্ত হয়ে নাগেরবাজারের কাছে একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন সমাপ্তি। রক্ত পরীক্ষা করায় ধরা পড়ে ডেঙ্গি। সেই থেকে চিকিৎসা চলছিল। কিন্তু শনিবার রাতে সমাপ্তির শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় তড়িঘড়ি আরজিকর হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। 

রবিবার গভীর রাতে চিকিৎসা চলাকালীন মৃত্যু হয় সমাপ্তির। সূত্রের খবর, মৃত্যুর শংসাপত্রে ডেঙ্গির উল্লেখ রয়েছে। এই নিয়ে শুধু দক্ষিণ দমদমেই ডেঙ্গি আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৭ হল। এই এলাকায় ডেঙ্গির ভয়াবহতা দেখে আতঙ্কিত স্থানীয়রা। 

ডেঙ্গি পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে একাধিক নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। পুজোর মরশুমে রাজ্যের মানুষের মধ্যে সতর্কতা বাড়ানোর নির্দেশ দেন তিনি। রাজ্যের যেখানে যেখানে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা বেশি, সেইসব জায়গা আগেই হটস্পট বলে চিহ্নিত করা হয়েছে। ডেঙ্গি হটস্পট এলাকায় বেশি করে নজরদারি চালাতে হবে বলেও জানান মুখ্যমন্ত্রী। 

ডেঙ্গিপ্রবণ এলাকায় জেলাশাসকদের 'সারপ্রাইজ ভিজিট' করতে বলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কোনওভাবেই ডেঙ্গি পরিস্থিতি যেন হাতের বাইরে না চলে যায় সেটাই দেখতে বলেছেন মুখ্যমন্ত্রী। সেইসঙ্গে সরকারি হাসপাতালগুলোতে সতর্ক থাকতে বলেছেন তিনি। তাঁর নির্দেশ, ডেঙ্গি আক্রান্ত কোনও রোগীকে ফেরানো যাবে না। হাসপাতালগুলিতে যাতে পর্যাপ্ত রক্ত মজুত থাকে সেদিকেও নজর রাখতে হবে।
 

 

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement