Advertisement

Durga Puja 2022 UNESCO : দুর্গাপুজোর স্বীকৃতি, উদযাপন অনুষ্ঠানে থাকবেন UNESCO প্রতিনিধিরা

Durga Puja 2022 UNESCO: বাঙালির সবথেকে বড় উৎসব দুর্গাপুজোকে আগেই স্বীকৃতি দিয়েছিল ইউনেস্কো। ১ সেপ্টেম্বর কলকাতা-সহ রাজ্যে সেই স্বীকৃতির উদযাপন হিসেবে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। সেখানে উপস্থিত থাকবেন ইউনেস্কোর আধিকারিকেরা। মঙ্গলবার চিঠি দিয়ে সেই ব্যাপারে রাজ্য সরকারকে জানিয়েছে তারা।

দুর্গাপুজোকে স্বীকৃতি দিয়েছে ইউনেস্কো (প্রতীকী ছবি)দুর্গাপুজোকে স্বীকৃতি দিয়েছে ইউনেস্কো (প্রতীকী ছবি)
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 09 Aug 2022,
  • अपडेटेड 12:26 AM IST
  • বাঙালির সবথেকে বড় উৎসব দুর্গাপুজোকে আগেই স্বীকৃতি দিয়েছিল ইউনেস্কো
  • ১ সেপ্টেম্বর কলকাতা-সহ রাজ্যে সেই স্বীকৃতির উদযাপন হিসেবে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে
  • সেখানে উপস্থিত থাকবেন ইউনেস্কোর আধিকারিকেরা

Durga Puja 2022 UNESCO: বাঙালির সবথেকে বড় উৎসব দুর্গাপুজোকে আগেই স্বীকৃতি দিয়েছিল ইউনেস্কো। ১ সেপ্টেম্বর কলকাতা-সহ রাজ্যে সেই স্বীকৃতির উদযাপন হিসেবে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। সেখানে উপস্থিত থাকবেন ইউনেস্কোর আধিকারিকেরা। মঙ্গলবার চিঠি দিয়ে সেই ব্যাপারে রাজ্য সরকারকে জানিয়েছে তারা। মুখ্যসচিব এইচ কে দ্বিবেদর কাছে চিঠি পাঠিয়েছে।

মুখ্য়সচিবকে চিঠি
ইউনেস্কোর আধিকারিক এরিক ফল্ট ওই চিঠি দিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। সেখানে তিনি বলেছেন, ইউনেস্কোর ডিরেক্টর জেনারেল অড্রি অজুলের তরফ থেকে লিখছি। প্রতিষ্ঠানের অ্যাসিস্ট্যান্ট ডিরেক্টর জেনারেল (সংস্কৃতি) আর্নেস্টো ওট্টোন রামিরেজ এবং আমি পুজোর আগের অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকব।

করোনার ধাক্কা
করোনাভাইরাসের কারণে গত দু'বছরে ধাক্কা খেয়েছে দুর্গাপুজো, সন্দেহ নেই। তবে পুজো বন্ধ হয়নি। হ্য়াঁ, এ কথা ঠিক তার জৌলুস অনেকাংশে কমে গিয়েছে। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ এবং বিজ্ঞাপনদাতা বা স্পনসর কম মিলেছে।

আরও পড়ুন

ইউনেস্কো স্বীকৃতি দেওয়ার পর বাংলার মানুষকে শুভেচ্ছা জানিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। 

মমতার উদ্য়োগ
মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায় মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পর দুর্গাপুজোকে বিশ্বের দরবারে আরও বেশি করে তুলে ধরতে উদ্যোগ নিয়েছিলেন। তিনি বিভিন্ন পুজো কমিটিতে আর্থিক সাহায্যের ব্যবস্থা করে দেন।

এর পাশাপাশি বড় পুজোকমিটিগুলির কাছে আর্জি জানান, যাতে তারা তুলনামূলক কম বড় পুজোকমিটিগুলোকে তারা সাহায্য করে। তিনি শুরু করেছিলেন কার্নিভালও। যেখানে শহরের বড় বড় পুজোগুলো দেখার সুযোগ থাকে। দুর্গাপুজো শেষ হয়ে যাওয়ার পর আয়োজিত হয় কার্নিভাল। যেন রয়ে যায় উৎসবের রেশ।

উৎসবে মাতে বাংলা
দুর্গাপুজো ৪ দিনের জন্য হয়। তবে বলা যেতে পারে তার কয়েক মাস আগে থেকে শুরু হয়ে যায় প্রস্তুতি। কর্মসূত্রে অনেকেই বাড়ির বাইরে থাকেন। তাঁরা সে-সময় চলে আসতে চান দেশের বাড়িতে। সপরিবারে উৎসবে মাতবেন বলে। নয়া রূপে সেজে ওঠে বাংলার আনাচ-কানাচ। 

ধর্মের আঙিনা ছেড়ে দুর্গাপুজো উৎসবের চেহারা নিয়েছে।  কলকাতায় প্রায় ২,৭০০টি দুর্গাপুজো হয়। আর সারা রাজ্য়ে সে সংখ্যা ৩৭ হাজারের কাছাকাছি।

Advertisement

 

Read more!
Advertisement
Advertisement