Advertisement

এ বার ‘কম্পালসরি ওয়েটিং’- এ পাঠানো হল কাঁকসা থানার আইসিকে

‘কম্পালসরি ওয়েটিং’- এ পাঠানো হল কাঁকসা থানার আইসিকে। তাঁকে ভবানী ভবনে রিপোর্ট করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। শুক্রবার নবান্ন থেকে জারি করা একটি নির্দেশিকায় এই কথা জানানো হয়েছে।

আইসি পার্থ ঘোষ- ফাইল ছবি
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 22 Nov 2024,
  • अपडेटेड 10:27 PM IST

এ বার ‘কম্পালসরি ওয়েটিং’- এ পাঠানো হল কাঁকসা থানার আইসিকে। তাঁকে ভবানী ভবনে রিপোর্ট করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। শুক্রবার নবান্ন থেকে জারি করা একটি নির্দেশিকায় এই কথা জানানো হয়েছে। ওই আইসির নাম পার্থ ঘোষ। তাঁর বিরুদ্ধে কর্তব্যে গাফিলতির অভিযোগ আনা হয়েছে।

অতিরিক্ত ডিজি এবং আইজিপি (আইনশৃঙ্খলা) এবং আইজিইর (হেড কোয়ার্টার) সই সম্বলিত নির্দেশিকায় বলা হয়েছিল, কাঁকসা থানার আইসিকে অবিলম্বে কলকাতার ভবানী ভবনে রিপোর্ট করার জন্য। পাশাপাশি মনোরঞ্জনকে গত ১৯ নভেম্বর অন্ডাল থানায় বদলির যে বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছিল, তাও বাতিল করা হয়।

বৃহস্পতিবার নবান্নে পুলিশের নীচুতলার একাংশের বিরুদ্ধে কর্তব্যে গাফিলতির অভিযোগ করেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি জানান, টাকার বিনিময়ে কয়লা এবং বালি পাচারের মতো অবৈধ কারবারে সাহায্য করছে কেন্দ্রীয় বাহিনী এবং পুলিশের নীচুতলার একটি অংশ। তাঁর কথায়, “সিআইএসএফের একাংশ বা পুলিশের একাংশ টাকা খেয়ে চুরি করবে, এটা আমি হতে দেব না।” মুখ্যমন্ত্রীর অভিযোগ এবং এই মন্তব্যের পরেই পুলিশ এবং প্রশাসনিক মহলে তৎপরতা শুরু হয়।

পুলিশ সূত্রে খবর, নির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে বেশ কয়েক জন আধিকারিকের বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্ত শুরু হয়। তার শুরুটা হয়েছে বারাবনি থানার এসআইকে দিয়ে। পুলিশের একটি সূত্রের খবর, বালি এবং কয়লা পাচার নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর কড়া মনোভাবের পর আচমকা সক্রিয় হয়ে ওঠে এতদিন চুপ থাকা পুলিশ। রাজ্যের বেশ কয়েকটি জায়গায় ইতিমধ্যে অভিযান চালায় তারা। 

অন্য দিকে, রাজ্য গোয়েন্দা দফতরে রদবদলের কথা জানিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। সেই সঙ্গে রাজ্য পুলিশের স্পেশ্যাল টাস্ক ফোর্স এবং ‘অ্যান্টি করাপশন ব্যুরো’-কে আরও শক্তিশালী করারও নির্দেশ দেন মমতা। 

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement