Advertisement

Jadavpur University: যাদবপুর ক্যাম্পাসে উদ্ধার গাদা গাদা মদের বোতল, যা বললেন উপাচার্য

যাদবপুরের ক্যাম্পাস থেকে মদের বোতল উদ্ধারের ঘটনা এই প্রথম নয়। সাফাই কর্মীরাই জানিয়েছেন, 'এক মাস আগেও ওপেন এয়ার থিয়েটার সাফাই করা হয়েছিল। গাদা গাদা মদের বোতল কুড়িয়েছিলেন।'

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে মদের বোতল উদ্ধার
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 26 Aug 2023,
  • अपडेटेड 2:01 PM IST
  • যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উদ্ধার তাড়া তাড়া বোতল।
  • এনিয়ে প্রতিক্রিয়া দিলেন নতুন উপাচার্য।

যাদবপুরের ক্যাম্পাস থেকে উদ্ধার হল গাদা গাদা মদের বোতল। এগুলি উদ্ধার হয়েছে ওপেন এয়ার থিয়েটার থেকে। শনিবার ওপেন এয়ার থিয়েটার পরিষ্কার করেন সাফাইকর্মীরা। সেই সময় উদ্ধার হয় এক বস্তা মদের বোতল। এনিয়ে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বুদ্ধদেব সাউ বলেন,'বুঝতেই পারছেন কেন নিরাপত্তা দরকার। এজন্য আচার্যও চিন্তিত হয়ে পড়েছেন। অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে ক্যাম্পাসে মাদক ঢোকা বন্ধ করা যায় কি না, সেই চেষ্টা চলছে।'

যাদবপুরের ক্যাম্পাস থেকে মদের বোতল উদ্ধারের ঘটনা এই প্রথম নয়। সাফাই কর্মীরাই জানিয়েছেন, 'এক মাস আগেও ওপেন এয়ার থিয়েটার সাফাই করা হয়েছিল। গাদা গাদা মদের বোতল কুড়িয়েছিলেন।'যাদবপুরের বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে মাদক ব্যবহারের অভিযোগ দীর্ঘদিনের। প্রাক্তন উপাচার্য অভিজিৎ চক্রবর্তী বাংলা ডট আজতক ডট ইন-কে জানিয়েছিলেন, বিভিন্ন ধরনের মাদক মেলে ক্যাম্পাসে। নেশা করিয়ে ছাত্রছাত্রীদের কেরিয়ার শেষ করে দেওয়া হয়। বর্তমান উপাচার্য বলছেন,'এ ব্যাপারে তো সেই সময়ের কর্তৃপক্ষই বলতে পারবে। তাঁরা কী দেখেছে, কী ব্যবস্থা নিয়েছে।'

যাদবপুর ক্যাম্পাসে নজরদারি ক্যামেরা নিয়ে চলছে টালবাহানা। পড়ুয়াদের একাংশ আপত্তি জানিয়েছে। তবে নতুন উপাচার্য জানিয়ে দিয়েছেন,ইতিমধ্যেই সিসিটিভি বসানো সংক্রান্ত কাগজপত্রে সই করে দিয়েছেন। আজ-কালের মধ্যেই সিসিটিভি বসে যাবে। প্রাথমিক পর্যায়ে হস্টেলের গেটগুলিতে ও বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল গেটগুলিতে সিসিটিভি বসানোর চিন্তাভাবনা রয়েছে।

অভিজিৎ চক্রবর্তী বলেছিলেন,'ওখানে নানা ধরনের নেশা হয়। নারকোটিক্স, মদ, গাঁজার নেশা হয়। ড্রাগস ঢুকত। হাতেনাতে ধরাও হয়েছে। সেগুলি বন্ধ করার সমস্ত ব্যবস্থা নিয়েছিলাম। অনেকাংশে সফল হয়েছিলাম।' তিনি আরও বলেছিলেন,'ক্যাম্পাসে অসাধু কাজকর্ম বন্ধ করে দিয়েছিল। হাইকোর্ট অন্তর্বর্তী আদেশে আমার পক্ষে রায় দিয়েছিল। আমি মনে করি, যাদবপুরের ক্যাম্পাস ভারতের আইনের বাইরে নয়। সেই সময় রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র হয়েছিল। লক্ষ্য করেছিলাম, বাম ও অতিবাম সদস্যরা আমাকে সরানোর জন্য সক্রিয় ছিল। তাঁরা ক্যাম্পাসে নজরদারির তীব্র বিরোধিতা করেছিল। হয়তো কোনও মতাদর্শ পূরণের জন্য করেছিল।'

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement