Advertisement

Jadavpur University Student Death: সে রাতে ১৮ পড়ুয়াকে র‌্যাগিং করা হয়েছিল, দেওয়া হয়েছিল এসব নির্দেশ

যাদবপুর কাণ্ডে এখনও পর্যন্ত ধৃতের সংখ্যা ১৩। পুলিশ দাবি করেছে যে, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বর্ষের ১৮ জন ছাত্রকে ৬ অগাস্টের রাত থেকে র্যাগিংয়ে মুখোমুখি হতে হয়েছিল। যার মধ্যে ১৭ বছর বয়সী বাংলা বিভাগের ওই ছাত্রও ছিল। যার মর্মান্তিক মৃত্যু হয়। অনুসন্ধানের পরে, পুলিশ বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যান্টি-র‌্যাগিং কমিটিকে এ-টু-এর প্রথম বর্ষের সমস্ত ছাত্রদের সাথে কথা বলতে বলেছে। 

ফাইল ছবি।
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 20 Aug 2023,
  • अपडेटेड 11:01 AM IST
  • যাদবপুর কাণ্ডে এখনও পর্যন্ত ধৃতের সংখ্যা ১৩।
  • পুলিশ দাবি করেছে যে, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বর্ষের ১৮ জন ছাত্রকে ৬ অগাস্টের রাত থেকে র্যাগিংয়ে মুখোমুখি হতে হয়েছিল।

যাদবপুর কাণ্ডে এখনও পর্যন্ত ধৃতের সংখ্যা ১৩। পুলিশ দাবি করেছে যে, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বর্ষের ১৮ জন ছাত্রকে ৬ অগাস্টের রাত থেকে র্যাগিংয়ে মুখোমুখি হতে হয়েছিল। যার মধ্যে ১৭ বছর বয়সী বাংলা বিভাগের ওই ছাত্রও ছিল। যার মর্মান্তিক মৃত্যু হয়। অনুসন্ধানের পরে, পুলিশ বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যান্টি-র‌্যাগিং কমিটিকে এ-টু-এর প্রথম বর্ষের সমস্ত ছাত্রদের সাথে কথা বলতে বলেছে। 

দ্বিতীয় এবং তৃতীয় বর্ষের বোর্ডাররা পুলিশকে বলেছে যে হোস্টেলের ভিতরে নতুন করে পদক্ষেপ নেওয়ার মুহুর্তে "ইন্ট্রো" (পড়ুন র‌্যাগিং) শুরু করা একটি "ঐতিহ্য"। মেইন হস্টেলে যোগদানকারী প্রথম বর্ষের ছাত্রদেরকে "অতিথি" হিসাবে থাকার জন্য মাসে ১ হাজার- দেড় হাজার টাকা দিতে বলা হয়। ওই টাকা তাদের অনলাইনে পেমেন্ট করার নির্দেশ দেওয়া হয়। 
নতুন পড়ুয়াদের মেস থেকে খাবার কেনা এবং খাবারের ব্যবস্থা করার পাশাপাশি, ফ্রেশারদের সিনিয়রদের ঘরে জল নিয়ে যেতে হয়েছিল এবং রাতে মশারি লাগাতে হয়েছিল৷ এছাড়াও তাদের বাথরুম পরিস্কার করা এবং বাসন মাজার নির্দেশ দেওয়া হয়। 

এদিকে, যাদবপুর কাণ্ডে গ্রেফতার আরও এক প্রাক্তনী। সূত্রের খবর, ঘটনার তদন্তের জন্য পুলিশকে হস্টেলে ঢুকতে বাধা দিয়েছিলেন যাঁরা, তাঁদের মধ্যে ধৃত ছাত্রও ছিলেন। তিনি আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের প্রাক্তন ছাত্র বলে জানা গেছে। গেট বন্ধ করে হোস্টেলে পুলিশকে ঢুকতে বাধা দেওয়ার ঘটনায়, পুলিশ যে স্বতঃপ্রণোদিত মামলা করে, সেই মামলার গ্রেফতার করা হল ওই পড়ুয়াকে। এখনও অবধি যাদবপুরের ঘটনায় ধৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ১৩।

তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পারে, মৃত্যুর আগে ওই পড়ুয়ার সঙ্গে শারীরিক ও মানসিক ও অত্যাচার করা হয়। এই ঘটনায় পুলিশ প্রথমেই সৌরভ চৌধুরী নামে এক প্রাক্তনীকে গ্রেফতার করেছিল। তারপর তাঁর সূত্র ধরেই বাকিদের গ্রেফতার করা হয়। অভিযুক্তদের আগামী ৩১ আগস্ট পর্যন্ত পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে আদালত।
 

Advertisement

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement