Advertisement

JU Student Death: 'একটা গুলিই যথেষ্ট... ' যাদবপুরের রেজিস্ট্রারকে হুমকি চিঠি দেওয়া সেই রানা গ্রেফতার 

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার স্নেহমঞ্জু বসুকে হুমকি চিঠি পাঠানোর অভিযোগে সোমবার গ্রেফতার করা হয়েছে রানা রায় নামে এক ব্যাক্তিকে। চিঠিতে গুলি করে খুন করার হুমকি দেওয়া হয়েছিল। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার স্নেহমঞ্জু বসুকে হুমকি চিঠি দেওয়ার ঘটনায় মামলা রুজু করেছিল পুলিশ।

ফাইল ছবি।
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 04 Sep 2023,
  • अपडेटेड 11:15 AM IST
  • যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার স্নেহমঞ্জু বসুকে হুমকি চিঠি পাঠানোর অভিযোগে সোমবার গ্রেফতার করা হয়েছে রানা রায় নামে এক ব্যাক্তিকে।
  • চিঠিতে গুলি করে খুন করার হুমকি দেওয়া হয়েছিল। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার স্নেহমঞ্জু বসুকে হুমকি চিঠি দেওয়ার ঘটনায় মামলা রুজু করেছিল পুলিশ।

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার স্নেহমঞ্জু বসুকে হুমকি চিঠি পাঠানোর অভিযোগে সোমবার গ্রেফতার করা হয়েছে রানা রায় নামে এক ব্যাক্তিকে। চিঠিতে গুলি করে খুন করার হুমকি দেওয়া হয়েছিল। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার স্নেহমঞ্জু বসুকে হুমকি চিঠি দেওয়ার ঘটনায় মামলা রুজু করেছিল পুলিশ। শনিবার যাদবপুর থানায় ভারতীয় দণ্ডবিধির ৫০৬, ৫০৯ এবং ৩৪ ধারায় মামলা রুজু করা হয়েছিল। তার দু’দিনের মাথায় গ্রেফতার করা হল অভিযুক্তকে। যদিও যে মামলায় তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছে, তার সঙ্গে যাদবপুরের ঘটনার কোনও যোগ নেই।

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র মৃত্যুর ঘটনায় প্রথম গ্রেফতার করা হয়েছিল সৌরভ চৌধুরী নামে এক প্রাক্তনীকে। সেই ‘সৌরভের কিছু হলে দেখে নেওয়া হবে’ বলে হুমকি চিঠি গিয়েছিল বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার ও যুগ্ম রেজিস্ট্রারের কাছে। পুলিশ তদন্ত করে দেখে সেই চিঠি যিনি পাঠিয়েছিলেন তিনি কোচবিহার বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক রানা রায়। তাঁর পরিচয় বের করতে গিয়ে একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য আসে পুলিশের হাতে। জানা যায়, একাধিক অভিযোগ দায়ের হয়েছে ওই ব্যক্তির নামে। এই রায় রায়কেই এতদিন খুঁজছিল পুলিশ। তাঁকে ভুবনেশ্বর থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে খবর।

পুলিশ জানিয়েছে, টালা থানায় অধ্যাপকের নামে একাধিক অভিযোগ আছে। এর আগেও অনেককে হুমকি চিঠি পাঠিয়েছিলেন তিনি। এক মহিলাকে শ্লীলতাহানি করার অভিযোগও দায়ের হয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। বিশ্ববিদ্যালয়কে দেওয়া ওই চিঠির ঠিকানা দেখে ওই ব্যক্তির খোঁজ করতে গেলে পুলিশ জানতে পারে তিনি ভুবনেশ্বরে রয়েছেন।

পুলিশ তল্লাশি চালিয়ে তাঁর আবাসনের খোঁজও পায়। সেখানে গিয়ে দেখা যায় তালা বন্ধ অবস্থায় রয়েছে সেই ফ্ল্যাট। ওই আবাসনের আবাসিকরা অভিযোগ করছেন, শুধু যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় রেজিস্ট্রারকেই নয়, আবাসনের একাধিক বাসিন্দাকেও পাঠানো হয় ওই চিঠি। সেখানে অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজও লেখা ছিল বলে দাবি। এলাকায় এই ব্যক্তি নিজেকে অধ্যাপকের পাশাপাশি প্রভাবশালী হিসেবেও পরিচয় দিতেন। যে সমস্ত চিঠি তিনি পাঠাতেন, তার সঙ্গে কখনও কখনও পাঠিয়ে দিতেন গর্ভনিরোধক জিনিসপত্রও। 

Advertisement

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement