Advertisement

Kalyan Banerjee : 'দেখতে সুন্দর, ফটফট ইংরেজি বলে...' TMC-র মহিলা MP-কে তীব্র কটাক্ষ কল্যাণের

দলের এক মহিলা সাংসদকে আক্রমণ তৃণমূলের অপর সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের। রীতিমতো সাংবাদিক বৈঠক করে দলের ওই মহিলা সাংসদকে আক্রমণ করেন শ্রীরামপুরের সাংসদ।

Kalyan BanerjeeKalyan Banerjee
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 08 Apr 2025,
  • अपडेटेड 3:25 PM IST
  • দলের এক মহিলা সাংসদকে আক্রমণ তৃণমূলের অপর সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের
  • রীতিমতো সাংবাদিক বৈঠক করে দলের ওই মহিলা সাংসদকে আক্রমণ করেন শ্রীরামপুরের সাংসদ

দলের এক মহিলা সাংসদকে আক্রমণ তৃণমূলের অপর সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের। রীতিমতো সাংবাদিক বৈঠক করে দলের ওই মহিলা সাংসদকে আক্রমণ করেন শ্রীরামপুরের সাংসদ। 'অপমানিত' কল্যাণ জানান, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নির্দেশ দিলে তিনি দল ছেড়ে দেবেন। তবে কারও অপমান সহ্য় করে থাকবেন না। 

ওই মহিলা সাংসদকে লক্ষ্য করে কল্যাণ বলেন, 'ওই সাংসদ আমাকে গ্রেফতার করতে বলেছিলেন। উনি আমাকে অপমান করেছেন। আমার মেয়ের নামে কটূক্তি করেছেন। মহিলা আর সুন্দরী বলে যা ইচ্ছে তাই করতে পারেন না। তিনি ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন। আমি বামেদের বিরুদ্ধে লড়াই করা লোক। কোটায় আসা লোক নই। দল যেদিন বলবে সেদিন আমি বেরিয়ে যাব। মমতা দি বলে দিলে দলে থাকব না। ফটফট ইংরেজি বলে তাই সব ঠিক হবে না। ওরা পার্টিকে লজ্জায় ফেলে দিয়েছে। রাজনীতি আমার ব্রেড বাটার নয়। আমি অনেক আগে তৃণমূল করছি। লড়াইটা আমি করি সংসদে। অন্য কেউ করে না। একটা সেশনে আসব না। দেখবে তৃণমূলের কী হয়।'

কল্যাণ আরও বলেন, 'যাদের ওই মহিলা সাংসদের জন্য এত দরদ তাদেরও সহ্য করব না। অসহ্য মহিলাকে সহ্য করব না। ভালো ইংরেজি বললেই অপমান করা যায় না। দু তিনটে কারণে অনেকের আমার উপর হিংসা। ওয়াকফ বিলে বলার জন্য আমাকে মনোনীত করায় কেউ কেউ হিংসা করেছে। গুজগুজ করেছে। এটা আমি জানি।'    

সাংসদ সৌগত রায়কেও আক্রমণ করেন কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, 'নারদার টাকা খাওয়ার জন্য দলের ভাবমূর্তি নষ্ট হয়নি? সৌগত রায় তো প্রকাশ্যে সিগারেট খেয়েছে। তাতেও দলের ভাবমূর্তি খারাপ হয়েছে। ওকে তো চোর বলা হয়। ওর কোনও ক্যারেক্টার আছে নাকি। ও একটা কথা এখানে বলে আর একটা কথা ওখানে। এরা প্রিয় রঞ্জনের লোক। মমতাকে গালাগাল দিলে এদের গায়ে লাগে না। সৌগত নারদার চোর। ওর জন্য ভাবমূর্তি নষ্ট হয়েছে। চোরগুলো সব এক জায়গাতে এসে গেছে।' 

Advertisement

ঘটনার সূত্রপাত একটি সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট ঘিরে। সেখানে দেখা যায়, নির্বাচন কমিশনের দফতরে বাদানুবাদে জড়িয়েছেন দুই তৃণমূল সাংসদ। তা ভাইরাল হয়ে যায়। সেই সাংসদদের মধ্যে একজন ছিলেন কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ও। 
 

Read more!
Advertisement
Advertisement