Advertisement

Kolkata Metro Night Services: বিরাট খবর, এবার থেকে শেষ মেট্রো রাত ১১টায়

ব্লু লাইনে আজ, শুক্রবার থেকে রাতে পরীক্ষামূলকভাবে বিশেষ মেট্রো পরিষেবা চালানো হবে। সোমবার থেকে শুক্রবার আপ ও ডাউনে এই মেট্রো পরিষেবা রাত ১১টায় যথাক্রমে কবি সুভাষ ও দমদম থেকে পাওয়া যাবে।

কলকাতা মেট্রো
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 24 May 2024,
  • अपडेटेड 2:17 PM IST
  • ব্লু লাইনে আজ, শুক্রবার অর্থাৎ ২৪.০৫.২০২৪ তারিখ থেকে রাতে পরীক্ষামূলকভাবে বিশেষ মেট্রো পরিষেবা চালানো হবে।
  • সোমবার থেকে শুক্রবার আপ ও ডাউনে এই মেট্রো পরিষেবা রাত ১১টায় যথাক্রমে কবি সুভাষ ও দমদম থেকে পাওয়া যাবে।

ব্লু লাইনে আজ, শুক্রবার থেকে রাতে পরীক্ষামূলকভাবে বিশেষ মেট্রো পরিষেবা চালানো হবে। সোমবার থেকে শুক্রবার আপ ও ডাউনে এই মেট্রো পরিষেবা রাত ১১টায় যথাক্রমে কবি সুভাষ ও দমদম থেকে পাওয়া যাবে। যাত্রাপথে পরিষেবা দু'টি সমস্ত স্টেশনে থামবে। প্রতিটি স্টেশনে একটি করে টিকিট কাউন্টার টোকেন, স্মার্ট কার্ড বিক্রির জন্য খোলা থাকবে।

এখন প্রতিদিন নোয়াপাড়া এবং কবি সুভাষ, মেট্রোর এই দুই প্রান্তিক স্টেশন থেকে শেষ ট্রেন ছাড়ে রাত ৯-৪৫ মিনিটে। সেই সময়সূচি বাড়ানো নিয়ে এ বার ভাবনা শুরু করেছে রেল। বহু দিন ধরেই যাত্রীরা অনুরোধ করছিলেন রাতে মেট্রোর সময়সূচী বাড়ানোর জন্য। তাঁদের সুবিধার কথা মাথায় রেখে মেট্রো রাত ১১টা পর্যন্ত করা যায় কি না, তা নিয়ে ভাবনা চলছে। তবে এখনও সিদ্ধান্ত হয়নি। তবে পরীক্ষামূলকভাবে যাত্রা শুরু হচ্ছে আজ থেকে। এখন মেট্রো দু’টি শিফ্টে চলে। রাত ১১টা পর্যন্ত চালাতে গেলে তা বাড়িয়ে তিনটি শিফ্ট করতে হবে বলে মেট্রো জানিয়েছে। 

উল্লেখ্য কিছুদিন আগেই শেষ মেট্রোর সময় বাড়ানো নিয়ে কলকাতা মেট্রো রেলকে বিবেচনা করতে বলেছে কলকাতা হাইকোর্ট। ব্লু লাইন অর্থাৎ দক্ষিণেশ্বর থেকে কবি সুভাষ পর্যন্ত শেষ মেট্রো ছাড়া রাত্রি সাড়ে দশটা নাগাদ। তারপর আর আর কোনও মেট্রো না থাকায় কার্যত অসুবিধায় পড়তে হয় নাগরিকদের। এই নিয়ে দায়ের হওয়া জনস্বার্থ মামলায় বিশেষ গুরুত্ব দেওয়ার কথা বললেন প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম এবং বিচারপতি হিরণ্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চ।

শেষ মেট্রোর সময় বাড়ানো হোক। এই আবেদন জানিয়ে হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা করেন আকাশ শর্মা নামে এক ব্যক্তি। হাইকোর্টে আকাশ শর্মা জানিয়েছিলেন, কলকাতা মেট্রোর ব্লু লাইনে রাত্রি সাড়ে দশটা নাগাদ শেষ মেট্রো ছাড়ে। যার জেরে অনেক যাত্রীর অসুবিধা হয়। বিশেষ করে বহু অফিস যাত্রী আছেন যাঁরা অফিসের কাজ শেষ করে রাত্রিবেলা বাড়ি ফেরেন। এমনকী হাইকোর্টের কর্মীরাও অসুবিধায় পড়েন।

Advertisement

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement