Advertisement

Kolkata Metro: সুড়ঙ্গে নিকাশি পাইপ ফেটেই মেট্রোতে বিপত্তি, বলছে রেল, এর দায় কার?

মঙ্গলবার দুপুরে কলকাতা মেট্রোর ব্লু লাইনে (শহিদ ক্ষুদিরাম থেকে দক্ষিণেশ্বর) ঘণ্টা খানেক থমকে ছিল পরিষেবা। দুপুর আড়াইটের পর সেন্ট্রাল স্টেশনের পর থেকে ডাউন লাইনে কোনও পরিষেবা মিলছিল না। সেন্ট্রাল থেকে দক্ষিণেশ্বর এবং মহানায়ক উত্তম কুমার (টালিগঞ্জ) থেকে শহিদ ক্ষুদিরাম পর্যন্ত ভাঙা পথে মেট্রো চলছিল। জলের পাইপ লিক হয়েই ওই বিভ্রাট বলে পরে জানিয়েছে মেট্রো রেল কর্তৃপক্ষ। 

কলকাতা মেট্রো।-ফাইল ছবিকলকাতা মেট্রো।-ফাইল ছবি
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 05 Nov 2025,
  • अपडेटेड 9:52 AM IST
  • মঙ্গলবার দুপুরে কলকাতা মেট্রোর ব্লু লাইনে (শহিদ ক্ষুদিরাম থেকে দক্ষিণেশ্বর) ঘণ্টা খানেক থমকে ছিল পরিষেবা।
  • দুপুর আড়াইটের পর সেন্ট্রাল স্টেশনের পর থেকে ডাউন লাইনে কোনও পরিষেবা মিলছিল না।

মঙ্গলবার দুপুরে কলকাতা মেট্রোর ব্লু লাইনে (শহিদ ক্ষুদিরাম থেকে দক্ষিণেশ্বর) ঘণ্টা খানেক থমকে ছিল পরিষেবা। দুপুর আড়াইটের পর সেন্ট্রাল স্টেশনের পর থেকে ডাউন লাইনে কোনও পরিষেবা মিলছিল না। সেন্ট্রাল থেকে দক্ষিণেশ্বর এবং মহানায়ক উত্তম কুমার (টালিগঞ্জ) থেকে শহিদ ক্ষুদিরাম পর্যন্ত ভাঙা পথে মেট্রো চলছিল। জলের পাইপ লিক হয়েই ওই বিভ্রাট বলে পরে জানিয়েছে মেট্রো রেল কর্তৃপক্ষ। 

ভূগর্ভস্থ টানেলের ভেতরে জলের পাইপ লিকেজ হওয়ায় বিকেল ৩টা ১৯ মিনিট থেকে ৪টা পর্যন্ত সেন্ট্রাল ও মহানায়ক উত্তম কুমার (টালিগঞ্জ) স্টেশনের মধ্যে মেট্রো চলাচল বন্ধ রাখতে বাধ্য হয় কর্তৃপক্ষ। মেট্রো জানিয়েছে, ময়দান এবং রবীন্দ্র সদনের মাঝামাঝি অংশে ড্রেনেজ পাইপে লিকেজ ধরা পড়ে। জল তৃতীয় রেলের সংস্পর্শে এসে বিপদের সম্ভাবনা তৈরি করে। যাত্রী ও কর্মীদের নিরাপত্তার স্বার্থে অবিলম্বে ট্রেন চলাচল বন্ধ রেখে পাওয়ার ব্লক ঘোষণা করা হয়।

মেট্রোর তরফে আরও জানান হয়, টানেলের ভেতরে কোনও লিকেজ ছিল না। টানেলের ভেতরে ড্রেনেজ পাইপে লিকেজ ছিল। ঘটনার খবর পাওয়া মাত্রই মেট্রোর ঊর্ধ্বতন কর্তারা ঘটনাস্থলে পৌঁছে যান। দ্রুত মেরামতির কাজ শুরু হয়। এবং বিকেল ৪টের মধ্যে পরিষেবা আংশিকভাবে স্বাভাবিক করা সম্ভব হয়।

তবে এই সময়ে যাত্রীদের ভোগান্তির সীমা ছিল না। অফিস ফেরত যাত্রী, পড়ুয়া ও সাধারণ মানুষ, সকলে আটকে পড়েন বিভিন্ন স্টেশনে। কেউ কেউ বাধ্য হয়ে ট্যাক্সি বা বাসের দিকে ঝুঁকেন। কিন্তু বিকেলে তৃণমূলের সমাবেশের কারণে সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউ ও মধ্য কলকাতার বহু অংশে তীব্র যানজট তৈরি হওয়ায় যাত্রীরা আরও সমস্যায় পড়েন।

দক্ষিণেশ্বর থেকে সেন্ট্রাল এবং মহানায়ক উত্তম কুমার থেকে শহীদ ক্ষুদিরাম পর্যন্ত আংশিক পরিষেবা চালু থাকলেও, যাত্রীরা জানান যে ট্রেনের ফ্রিকোয়েন্সি অত্যন্ত কম ছিল এবং তথ্য প্রচারে ঘাটতি ছিল। অনেকেই সামাজিক মাধ্যমে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন মেট্রোর ব্যবস্থাপনা নিয়ে।


 

Advertisement
Read more!
Advertisement
Advertisement