Advertisement

Kolkata Rooftop Restaurants Ban: বড়বাজারের অগ্নিকাণ্ড থেকে শিক্ষা! কলকাতায় 'রুফটপ' রেস্তরাঁ বন্ধের নির্দেশ মেয়রের

Kolkata Rooftop Restaurants Ban: মেছুয়া বাজারের অগ্নিকাণ্ডে ১৫ জনের মর্মান্তিক মৃত্যুর পর নড়েচড়ে বসেছে প্রশাসন। মুখ্যমন্ত্রীর কড়া বার্তার পর কলকাতা পুরসভার তরফে বড় সিদ্ধান্ত—শহরের সমস্ত ছাদের উপরে থাকা রেস্তোরাঁ বন্ধ করার নির্দেশ দিলেন মেয়র ফিরহাদ হাকিম। ছাদ বিক্রি নয়, আশ্রয়ের জন্য খোলা রাখতে হবে—এটাই পুরসভার স্পষ্ট বার্তা।

বড়বাজারের অগ্নিকাণ্ড থেকে শিক্ষা! কলকাতায় 'রুফটপ' রেস্তরাঁ বন্ধের নির্দেশ মেয়রেরবড়বাজারের অগ্নিকাণ্ড থেকে শিক্ষা! কলকাতায় 'রুফটপ' রেস্তরাঁ বন্ধের নির্দেশ মেয়রের
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 02 May 2025,
  • अपडेटेड 9:13 PM IST

Kolkata Rooftop Restaurants Ban: মেছুয়া কাণ্ডের জেরে শহরজুড়ে বড় প্রশাসনিক পদক্ষেপ। ১৫ জনের মৃত্যুর ঘটনায় কলকাতা পুরসভা কড়া অবস্থান নিল। মেয়র ফিরহাদ হাকিম জানালেন, শহরের ছাদের উপরে গড়ে ওঠা সব রেস্তোরাঁ এখন থেকে বন্ধ রাখতে হবে। ইতিমধ্যেই জারি হয়েছে বিজ্ঞপ্তি। বরো ভিত্তিক রিপোর্ট তৈরি করে প্রতিটি রেস্তোরাঁয় পাঠানো হচ্ছে নির্দেশ।

মেয়র জানিয়েছেন:
“যেমন নীচের জায়গা কেউ বিক্রি করতে পারেন না, তেমনি ছাদও বিক্রি করা যায় না। ছাদ রেস্তোরাঁ হিসাবে ব্যবহার চলবে না। কারণ ভবনে আগুন লাগলে ছাদে যেন মানুষ আশ্রয় নিতে পারেন।”

ঘটনার পেছনের প্রেক্ষাপট:
মেছুয়া বাজারের একটি হোটেলে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ঘটে, যাতে মৃত্যু হয় ১৫ জনের। অধিকাংশের মৃত্যু হয় দমবন্ধ হয়ে। অভিযোগ, হোটেলটিতে একাধিক বেনিয়ম ছিল, এবং আগুন লাগার পর বেরোনোর রাস্তা কার্যত বন্ধ ছিল।

আরও পড়ুন

মুখ্যমন্ত্রীর তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ:
দিঘা থেকে ফিরে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরাসরি ঘটনাস্থলে যান। বড়বাজার, জোড়াসাঁকো ও ম্যাগমা মার্কেটে যান সারপ্রাইজ ভিজিটে। সেখানেই গাদাগাদি করে রাখা ২৪টি গ্যাস সিলিন্ডার দেখে ক্ষুব্ধ হন তিনি। এরপর নির্দেশ দেন দমকল, পুরসভা ও পুলিশকে যৌথ বৈঠকে বসার জন্য।

মেয়রের নির্দেশ:
মুখ্যমন্ত্রীর বার্তার পর পুর প্রশাসন সিদ্ধান্ত নেয় শহরের সমস্ত রুফটপ রেস্তোরাঁ বন্ধ করতে হবে। বরো ভিত্তিক রিসার্চ করে তালিকা তৈরি করতে হবে। ছাদ ব্যবহার করতে হবে শুধুমাত্র এমার্জেন্সি আশ্রয় হিসেবে। নিয়ম ভাঙা মিললে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে

কারণ
সাম্প্রতিক ঘটনাগুলিতে দেখা যাচ্ছে, আগুন লাগলে অনেক ক্ষেত্রেই এমার্জেন্সি গেট বন্ধ থাকছে। তখন মানুষ ছাদে গিয়ে জীবন বাঁচানোর চেষ্টা করেন। তাই ছাদ যেন খোলা থাকে, সেটাই এখন প্রশাসনের অগ্রাধিকার।

 

 

Read more!
Advertisement
Advertisement