Advertisement

Kunal Ghosh: তৃণমূলের দুই পদ ইস্তফা দিয়ে দলবদল? যা লিখলেন কুণাল

কুণাল ঘোষ, নিজের এক্স হ্যান্ডলের বায়ো থেকে তৃণমূল মুখপাত্রর পরিচয় মুছে দেওয়ার পরই শুরু হয়েছিল জল্পনা। তার পর এ দিন তৃণমূলের পদও ছাড়লেন। তবে দল ছাড়ছেন বলে দাবি তাঁর।

কুণাল ঘোষ
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 01 Mar 2024,
  • अपडेटेड 6:26 PM IST
  • কুণাল ঘোষ, নিজের এক্স হ্যান্ডলের বায়ো থেকে তৃণমূল মুখপাত্রর পরিচয় মুছে দেওয়ার পরই শুরু হয়েছিল জল্পনা।
  • তার পর এ দিন তৃণমূলের পদও ছাড়লেন।

জল্পনা আরও বাড়ালেন কুণাল ঘোষ। তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক এবং মুখপত্রের পদ ইস্তফা দিলেন তিনি। তবে দলবদল করছেন না বলে কুণালের দাবি। তাঁর বক্তব্য,দলের সৈনিক হিসেবেই থাকবেন। দলবদল করছেন না। 

কুণাল ঘোষ, নিজের এক্স হ্যান্ডলের বায়ো থেকে তৃণমূল মুখপাত্রর পরিচয় মুছে দেওয়ার পরই শুরু হয়েছিল জল্পনা। তার পর এ দিন তৃণমূলের পদও ছাড়লেন। তবে দল ছাড়ছেন বলে দাবি তাঁর। এ দিন কুণাল এক্স হ্যান্ডেলে লেখেন, আমি তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক ও মুখপাত্র পদে থাকতে চাইছি না। সিস্টেমে আমি মিসফিট। আমার পক্ষে কাজ চালানো সম্ভব হচ্ছে না।  আমি দলের সৈনিক হিসেবেই থাকব। দয়া করে দলবদলের রটনা বরদাস্ত করবেন না। আমার নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আর আমার সেনাপতি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, তৃণমূল আমার দল'।

এ দিন নাম না করে অধীর চৌধুরী এবং সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়কেও নিশানা করেছেন কুণাল। এর মধ্যে সুদীপ তো লোকসভায় তৃণমূলের দলনেতা। আর অধীর কংগ্রেসের। কুণাল লেখেন,'নরেন্দ্র মোদী বাংলার মাটিতে একরাশ কুৎসা করে গেলেন। যুক্তিতে তাঁকে ধুয়ে দেওয়া যায়। কিন্তু ঘটনা হল তাঁর কড়া সমালোচনার মূল দায়িত্ব যাঁদের, দুটি আলাদা বিরোধী দলের লোকসভার দলনেতারা তো প্রধানমন্ত্রীরই লোক। এঁদের সঙ্গে বিজেপির যোগাযোগ। এই দুজনকে দুভাবে ব্যবহার করেন মোদি। একজনকে রোজ ভ্যালি থেকে বাঁচিয়ে গলায় বকলস পরিয়ে রেখেছেন।'

 

তৃণমূল সূত্রের খবর, ১০ মার্চ তৃণমূলের ব্রিগেডের প্রস্তুতি নিয়ে বৃহস্পতিবার রাতে উত্তর কলকাতার নেতাদের নিয়ে বৈঠক ডেকেছিলেন সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়। ওই কুণালকে ডাকা হয়নি। এতেই ক্ষুব্ধ হন কুণাল। যদিও এই খবর নিয়ে কুণাল বা তৃণমূলের তরফে আনুষ্ঠানিকভাবে কোনও কথা জানানো হয়নি। 

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement