Advertisement

Mamata Banerjee : 'ইটস আ গেম প্ল্যান', পরপর MLA গ্রেফতারে BJP-কে নিশানা মমতার

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, "ইটস আ গেম প্ল্যান, যত পারে, যত বেশি বিধায়ককে ইনভলভ করে, তারা যাতে অ্যাসেম্বলি আসতে না পারে, আমাদের সংখ্যাটা কমিয়ে দিতে পারে, বাদবাকি কিনতে পারে, এই সব প্ল্যান করছে। কিন্তু যেহেতু সংখ্যাটা আমাদের অনেক বেশি, এবং বিজেপিরও আরও ৫-৬ জন ৭ জন আমাদের সাথে আছে, সুতরাং এটা কিছু করতে পারছে না। এখনও ৫-৬ জন এমএলএ-কে অলরেডি টার্গেট করেছে। কিন্তু খুঁজে দেখুন তো বিজেপির কোনও এমএলএ-কে টার্গেট করেছে?" 

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 17 Apr 2023,
  • अपडेटेड 3:45 PM IST
  • গ্রেফতার জীবনকৃষ্ণ সাহা
  • কড়া প্রতিক্রিয়া মুখ্যমন্ত্রীর
  • নিশানা করলেন গেরুয়া শিবিরকে

নিয়োগ দুর্নীতিতে জড়িয়ে থাকার অভিযোগে বড়ঞার বিধায়ক জীবনকৃষ্ণ সাহাকে গ্রেফতার করেছে সিবিআই। এবার সেই ঘটনায় মুখ খুললেন তৃণমূল নেত্রী তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সোমবার তিনি বলেন, "ইটস আ গেম প্ল্যান, যত পারে, যত বেশি বিধায়ককে ইনভলভ করে, তারা যাতে অ্যাসেম্বলি আসতে না পারে, আমাদের সংখ্যাটা কমিয়ে দিতে পারে, বাদবাকি কিনতে পারে, এই সব প্ল্যান করছে। কিন্তু যেহেতু সংখ্যাটা আমাদের অনেক বেশি, এবং বিজেপিরও আরও ৫-৬ জন ৭ জন আমাদের সাথে আছে, সুতরাং এটা কিছু করতে পারছে না। এখনও ৫-৬ জন এমএলএ-কে অলরেডি টার্গেট করেছে। কিন্তু খুঁজে দেখুন তো বিজেপির কোনও এমএলএ-কে টার্গেট করেছে?" 

একইসঙ্গে এদিন নাম না করে শীতলকুচির ঘটনা নিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিককেও নিশান করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, "সে তো নিজে বোমা বন্দুকধারীদের নিয়ে এলাকর পর এলাকা ডিসটার্ব করে বেড়ায়। সে তো নিজে একটা বড় গুণ্ডা। তার বিরুদ্ধে তো অনেক কেস আছে। তাকে অ্যারেস্ট করেছে?"    

নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে একটানা ৬৫ ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদ ও খানাতল্লাশির পর বড়ঞার তৃণমূল বিধায়ক জীবনকৃষ্ণ সাহাকে সোমবার ভোরেই গ্রেফতার করে সিবিআই। ভোর ৫টা ১৭ মিনিটে জীবনকৃষ্ণকে তাঁর বাড়ি থেকে বের করে কলকাতার উদ্দেশে রওনা দেয় সিবিআই-এর একটি দল। গত ২ দিন ধরেই জীবন কৃষ্ণ সাহার বাড়িতে তল্লাশি চালাচ্ছিল সিবিআই। নিয়োগ দুর্নীতিতে ৩০০ কোটি টাকা লেনদেনের অভিযোগ উঠেছে তাঁর বিরুদ্ধে। বিধায়কের মুর্শিদাবাদের বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে বেশ কিছু নথি উদ্ধার করে সিবিআই। সেগুলি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। 

অভিযোগ, প্রথম থেকেই তদন্তে অসহযোগিতা করছিলেন বিধায়ক। তথ্য প্রমাণ লোপাটের চেষ্টায় বাড়ির পুকুরে নিজের দুটি মোবাইল ফোন ফেলে দেন তিনি। পুকুরের জল ছেঁচে ফেলে প্রায় ৩৮ ঘণ্টা পর উদ্ধার হয় একটি মোবাইল। তারপরেও বাকি ছিল একটি। যার জন্য নামানো হয় পরে জেসিপি মেশিন। ৬৬ ঘণ্টা পরে সোমবার সকালে উদ্ধার হল দ্বিতীয় মোবাইলটিও।

Advertisement

আরও পড়ুন - 'ব্যবস্থা নিন, ঘাবড়ে যাবেন না,' জীবন-গ্রেফতারে CBI-কে 'পরামর্শ' দিলীপের

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement