Advertisement

মমতার মুখ্যমন্ত্রিত্বের মেয়াদ: উপনির্বাচন করাতে পদক্ষেপ TMC-র

নভেম্বর মাসের মধ্যেই উপনির্বাচন না হলে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Mamata Banerjee) ইস্তফা দিতে হবে। এই সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা থেকে তৃণমূল কংগ্রেস চাইছে দ্রুত উপনির্বাচন হোক। এই দাবিতে তারা ফের নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হতে চলেছে।

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
সৌমেন কর্মকার
  • কলকাতা,
  • 23 Aug 2021,
  • अपडेटेड 2:20 PM IST
  • নভেম্বর মাসের মধ্যেই উপনির্বাচন না হলে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Mamata Banerjee) ইস্তফা দিতে হবে
  • এই সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা থেকে তৃণমূল কংগ্রেস চাইছে দ্রুত উপনির্বাচন হোক
  • এই দাবিতে তারা ফের নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হতে চলেছে

নভেম্বর মাসের মধ্যেই উপনির্বাচন না হলে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Mamata Banerjee) ইস্তফা দিতে হবে। এই সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা থেকে তৃণমূল কংগ্রেস চাইছে দ্রুত উপনির্বাচন হোক। এই দাবিতে তারা ফের নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হতে চলেছে। 

তৃণমূলের পদক্ষেপ 

আরও পড়ুন

৫টি কেন্দ্রে বিধানসভা উপনির্বাচন ও ২টি কেন্দ্রে বিধানসভা নির্বাচন হওয়ার কথা৷ এই ৭ কেন্দ্রগুলি হল দিনহাটা, জঙ্গিপুর, সামশেরগঞ্জ, শান্তিপুর, খড়দহ, ভবানীপুর ও গোসাবা। ভবানীপুর কেন্দ্র থেকে প্রার্থী হওয়ার কথা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। তৃণমূলের দাবি, রাজ্যের করোনা পরিস্থিতি এখন নিয়ন্ত্রণে। তাই দ্রুত ওই কেন্দ্রগুলিতে নির্বাচন করানোর দাবি জানানো হবে নির্বাচন কমিশনের কাছে। তৃণমূল সূত্রের খবর, কমিশনের তরফ থেকে ৩০ অগাস্টের মধ্যে নির্বাচন করা নিয়ে যে মতামত চাওয়া হয়েছিল, তা জানিয়ে দেওয়া হবে। এই রিপোর্টে রাজ্যের করোনা পরিস্থিতি নিয়ে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরতে চাইছে রাজ্যের শাসকদল। সেজন্য কেন্দ্রের করোনা সংক্রান্ত রিপোর্ট সংগ্রহ করছে তারা। 

এবিষয়ে তৃণমূল সাংসদ সুখেন্দুশেখর রায় বলেন, 'দিনহাটা, জঙ্গিপুর, সামশেরগঞ্জ, শান্তিপুর, খড়দহ, ভবানীপুর, গোসাবা আসনে উপনির্বাচন হবে রাজ্যজুড়ে। এই সব কেন্দ্রের করোনা পরিস্থিতির রিপোর্ট ইতিমধ্যেই সংগ্রহ করেছে রাজ্য। শান্তিপুর ও গোসাবার করোনা পরিস্থিতিও ভালো। ফলে করোনার কথা ভেবে কোথাও নির্বাচন না করানোর মতো অবস্থা তৈরি হয়নি। নির্বাচন কমিশনকে এই রিপোর্ট দেওয়া হবে।'

প্রসঙ্গত, কিছুদিন আগেই তৃণমূল নেতা যশবন্ত সিনহা অভিযোগ করেছিলেন, তাদের বিপাকে ফেলতেই গড়িমসি করা হচ্ছে ভোট নিয়ে। এজন্য BJP-কে দায়ি করেছিলেন তিনি। তবে তাতে কাণ দেয়নি রাজ্যের গেরুয়া শিবির। শুভেন্দু অধিকারী কটাক্ষ করে জানিয়েছিলেন, দেশের করোনা পরিস্থিতির মধ্যে উপনির্বাচন করতে এত তাড়া কেন তৃণমূলের ? 

Advertisement
Read more!
Advertisement
Advertisement