Advertisement

Mamata Banerjee: 'কেন বলব না?', রাজ্যসভার 'জয় হিন্দ-বন্দে মাতরম' নির্দেশিকা নিয়ে মমতা

বিতর্কের সূত্রপাত, রাজ্যসভার একটি নির্দেশিকাকে ঘিরে। 'হ্যান্ডবুক ফর মেম্বার্স অব রাজ্য সভা' নামে ওই নির্দেশিকাটি জারি করা হয়েছিল ২০২৪ সালের অধিবেশন শুরুর আগে। তাতে বলা হয়েছে, সংসদের ভিতরে বা বাইরে বন্দে মাতরতম এবং জয় হিন্দের মতো স্লোগান দেওয়া যাবে না।

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 26 Nov 2025,
  • अपडेटेड 12:02 AM IST
  • রাজ্যসভার নির্দেশিকা নিয়ে সরব মমতা।
  • 'কেন বলব না?' প্রশ্ন মুখ্যমন্ত্রীর।

সংসদের শীতকালীন অধিবেশন শুরুর আগে একটি নির্দেশিকা নিয়ে বিতর্ক। বুধবার এনিয়ে প্রতিক্রিয়া দিলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর কথায়,'জয় হিন্দ, বন্দে মাতরতম আজাদির স্লোগান।'

বিতর্কের সূত্রপাত, রাজ্যসভার একটি নির্দেশিকাকে ঘিরে। 'হ্যান্ডবুক ফর মেম্বার্স অব রাজ্য সভা' নামে ওই নির্দেশিকাটি জারি করা হয়েছিল ২০২৪ সালের অধিবেশন শুরুর আগে। তাতে বলা হয়েছে, সংসদের ভিতরে বা বাইরে বন্দে মাতরতম এবং জয় হিন্দের মতো স্লোগান দেওয়া যাবে না। তা সংসদীয় সৌজন্যের পরিপন্থী। সেনিয়েই এ দিন সাংবাদিকদের প্রশ্নে মমতা জানান,'আপনারাই দেখুন দেশে কী চলছে! কেন বলব না? জয় হিন্দ, বন্দে মাতরম কেন জনপ্রতিনিধিরা বলবেন না? বন্দে মাতরতম জাতীয় গীত। আমরা জয় বাংলা বলি বাংলায়। বন্দে মাতরম বলি। এটা আজাদির স্লোগান। আর জয় হিন্দ নেতাজির স্লোগান'।

মমতা আরও বলেন,'এসআইআর আতঙ্কে বেশিরভাগ মানুষই মারা গিয়েছেন, তাঁরা হিন্দু। যাঁরা এটাকে নিয়ে রাজনীতি করছেন, লজ্জার বিষয়! বিহারে দেখেছেন ঘরবাড়ি ভেঙে দিয়েছে। জয় হিন্দ, বন্দে মাতরম বলতে দেবেন না। রাজা রামমোহন রায়কে ইংরেজদের দালাল বলছেন। এটা দেশের মাটির অপমান'। 

এসআইআর নিয়ে আরও একবার গর্জে ওঠেন মমতা। বলেন,'৩ বছর সময় নিয়ে করো। তিন বছরের কাজটা দুমাসে কীভাবে করতে পারেন? এখন চাষের মরসুম। অনেকে চাষের কাজে ব্যস্ত। টোটালটাই গায়ের জোর চলছে'।

২০২৯ সালের আগেই বিজেপি সরকার কেন্দ্রে থাকবে না বলেও 'ভবিষ্যদ্বাণী' করেন মমতা। তাঁর মন্তব্য,'দেশে একপক্ষ চলছে। কোথায় নিরপেক্ষতা? পক্ষপাতদুষ্ট। ২০২৯ সালে কোনওভাবে আসবে না। তার আগেই সরকার চলে যেতে পারে'।  
 

Read more!
Advertisement
Advertisement