Advertisement

Kolkata Fire: খিদিরপুর বাজারে বিধ্বংসী আগুন, ঘটনাস্থলে দমকলের ২০ ইঞ্জিন, ষড়যন্ত্রের আশঙ্কা ব্যবসায়ীদের

এবার কলকাতার খিদিরপুর বাজারে লাগল ভয়াবহ আগুন। রবিবার রাতের এই আগুন নেভাতে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় দমকলের ২০টি ইঞ্জিন। দমকল দেরিতে আসায় ১৩০০ দোকান পুড়ে ছাই হয়ে গিয়েছে বলে অভিযোগ স্থানীয় ব্যবসায়ীদের। ষড়যন্ত্রের আশঙ্কা করছেন তাঁরা।

প্রতীকী ছবি প্রতীকী ছবি
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 16 Jun 2025,
  • अपडेटेड 1:33 PM IST
  • খিদিরপুর বাজারে বিধ্বংসী আগুনে পুড়ে ছাই ১৩০০ দোকান
  • দমকলের ২০টি ইঞ্জিনের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে
  • দমকল দেরিতে আসায় ষড়যন্ত্রের অভিযোগ স্থানীয় ব্যবসায়ীদের

ফের কলকাতায় বিধ্বংসী আগুন। এবারের ঘটনাস্থল খিদিরপুর বাজার। রবিবার রাতে সেখানে ভয়াবহ আগুন লাগে। দমকলের ২০টি ইঞ্জিনের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করা হয়। সোমবার সকালেও জ্বলছে পকেট ফায়ার। পুড়ে ছাই হয়ে গিয়েছে বাজারের অধিকাংশ দোকান। তেলের গুদাম ভস্মীভূত হয়ে গিয়েছে। 

এদিকে, ষড়যন্ত্রের অভিযোগ করছেন বাজারের স্থানীয় ব্যবসায়ীরা। অনেকের দাবি, রাত ১টা নাগাদ বিধ্বংসী আগুন লাগার খবর দেওয়া সত্ত্বেও দেরিতে এসেছে দমকল। এমনকী, ঘটনাস্থলে আসার পরও ট্যাঙ্কারে জল না থাকায় দীর্ঘক্ষণ আগুন নেভানোর কাজ শুরু করতেই পারেনি দমকল। ততক্ষণে বাজারের অধিকাংশ দোকান পুড়ে ছাই হয়ে গিয়েছে। সংখ্যাটা ১৩০০ বলে জানাচ্ছেন স্থানীয়রা। আগুন ইচ্ছাকৃত ভাবে লাগিয়ে দেওয়া হয়নি তো? প্রশ্ন ব্যবসায়ীদের একাংশের। কারও কারও বক্তব্য, 'আগুন লাগার ১ থেকে দেড় ঘণ্টা পর ঘটনাস্থলে এসেছে দমকল। পুলিশের ভূমিকা অত্যন্ত খারাপ। ওয়াটগঞ্জ থানার থেকে কোনও সাহায্য মেলেনি।'

এদিকে, আগুনের অভিঘাতে খিদিরপুর বাজারের বেশিরভাগ দোকানই ভস্মীভূত। প্রচুর পরিমাণ আর্থিক লোকসানের আশঙ্কা করা হচ্ছে। বেঁকে গিয়েছে দোকানগুলির অ্যাসবেসটাসের ছাউনি। তবে কী কারণে এই আগুন লাগল তা এখনও স্পষ্ট হয়। দোকানগুলিতে একাধিক দাহ্য পদার্থ মজুত থাকায় দ্রুত আগুন ছড়িয়ে পড়ে অন্যতম এই বড় মার্কেটে। 

 

Read more!
Advertisement
Advertisement