Advertisement

Ultotanda Mystery Death: একই বাড়ির দুই ঘরে ঝুলছেন মা ও ছেলে, চিরকুটে লেখা মৃত্যুর সময়; উল্টোডাঙায় রহস্য

Ultotanda Mystery Death: পুলিশ সূত্রে খবর, সোমবার সকালে উল্টোডাঙায় এপিসি রোডে একটি তিন তলা বাড়ির দোতলার দুটি আলাদা ঘর থেকে দুটি দেহ পাওয়া যায়। দু’জনেরই গলায় ছিল নাইলনের দড়ি এবং দেহ ঝুলছিল সিলিং ফ্যান থেকে। স্থানীয়দের মারফত খবর পেয়ে দুটো দেহ উদ্ধার করা হয়।

একই বাড়ির দুই ঘরে ঝুলছেন মা ও ছেলে, চিরকুটে লেখা মৃত্যুর সময়; উল্টোডাঙায় রহস্যএকই বাড়ির দুই ঘরে ঝুলছেন মা ও ছেলে, চিরকুটে লেখা মৃত্যুর সময়; উল্টোডাঙায় রহস্য
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 27 Nov 2023,
  • अपडेटेड 10:57 PM IST

Ultotanda Mystery Death: কলকাতার উল্টোডাঙার একটি বাড়ি থেকে উদ্ধার হল মা ও ছেলের ঝুলন্ত দেহ। সোমবার এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা ছড়িয়েছে। একই বাড়ি থেকে উদ্ধার হওয়া দু'টি দেহ ঘিরে বাড়ছে রহস্য! স্থানীয়দের মারফত খবর পেয়ে দুটো দেহ উদ্ধার করা হয়।

পুলিশ সূত্রে খবর, বছর দেড়েক আগে মহুয়ার স্বামী নেপালচন্দ্র মালের মৃত্যু হয়। নেপালচন্দের লেদ কারখানা ছিল। এখন সেই লেদখানার দেখাশোনা করতেন ২৭ বছরের ছেলে সোমনাথ। তবে মালিকানা আর নিজেদের নামে রাখেননি। লিজ়ে দিয়েছিলেন ওই কারখানা। তদন্তে উঠে এসেছে, ব্যবসায়িক কারণে মহুয়ারা ঋণ নিয়েছিলেন। সেটা এখনও শোধ হয়নি। সেখান থেকে আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত কি না, তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে।

পুলিশ সূত্রে খবর, সোমবার সকালে উল্টোডাঙায় এপিসি রোডে একটি তিন তলা বাড়ির দোতলার দুটি আলাদা ঘর থেকে দুটি দেহ পাওয়া যায়। দু’জনেরই গলায় ছিল নাইলনের দড়ি এবং দেহ ঝুলছিল সিলিং ফ্যান থেকে। স্থানীয়দের মারফত খবর পেয়ে দুটো দেহ উদ্ধার করা হয়। পরে জানা যায়, মৃত দু’জন সম্পর্কে মা এবং ছেলে। মৃতার নাম মহুয়া মাল। ৫৬ বছরের ওই মহিলার ছেলের নাম সোমনাথ মাল।

আরও পড়ুন

জানা গিয়েছে, ওই বাড়ি থেকে একটি চিরকুট পাওয়া গিয়েছে। তাতে লেখা রয়েছে, ‘‘আমাদের মৃত্যুর সময় রাত ১টা থেকে রাত দেড়টা।’’ প্রাথমিক ভাবে একে আত্মহত্যা মনে করা হচ্ছে। তবে কী ভাবে মৃত্যু হল এবং মৃত্যুর নেপথ্যের কারণ খুঁজছেন তদন্তকারীরা। 

পুলিশ সূত্রে খবর, ওই চিরকুটে মৃত্যুর সময় লেখা আছে। তবে ওই চিরকুট কে লিখেছেন, তা এখনও জানা যায়নি। পুলিশের প্রাথমিক অনুমান, মা ও ছেলে দু'জনেই গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। তবে এই ঘটনার পিছনে অন্য কারণ আছে কিনা তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

 
 
Read more!
Advertisement
Advertisement