Advertisement

Narendra Modi: কলকাতায় লক্ষ কণ্ঠে গীতাপাঠ, ব্রিগেডে থাকবেন মোদীও? তোড়জোড় তুঙ্গে

ব্রিগেডে গীতাপাঠের অনুষ্ঠানের উদ্যোক্তা অখিল ভারতীয় সংস্কৃত পরিষদ। এই সংগঠনের সঙ্গে একাধিক মঠ ও মন্দিরের যোগ রয়েছে। ২৪ ডিসেম্বর সকাল ১০টা থেকে অনুষ্ঠান শুরু হবে।

কলকাতায় আসতে পারেন নরেন্দ্র মোদী?
শুভঙ্কর মিত্র
  • কলকাতা ,
  • 09 Nov 2023,
  • अपडेटेड 12:15 PM IST
  • ব্রিগেডে গীতাপাঠের অনুষ্ঠানের উদ্যোক্তা অখিল ভারতীয় সংস্কৃত পরিষদ।
  • এই সংগঠনের সঙ্গে একাধিক মঠ ও মন্দিরের যোগ রয়েছে।

শীতে কলকাতায় আসতে পারেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সব ঠিকঠাক থাকলে তাঁর থাকার কথা ব্রিগেড ময়দানে। আগামী ২৪ ডিসেম্বর গীতাজয়ন্তীর উপলক্ষে ব্রিগেডে লক্ষ লক্ষ মানুষের সমাবেশ হতে চলেছে। ওই অনুষ্ঠানের উদ্যোক্তা একটি সংগঠন। তাদের লক্ষ্য, লক্ষ কণ্ঠে গীতাপাঠ। সাধারণত রাজনৈতিক সভাসমাবেশ হয় ব্রিগেডে। এই প্রথম গীতাপাঠের মতো অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হতে চলেছে। 

ব্রিগেডে গীতাপাঠের অনুষ্ঠানের উদ্যোক্তা অখিল ভারতীয় সংস্কৃত পরিষদ। এই সংগঠনের সঙ্গে একাধিক মঠ ও মন্দিরের যোগ রয়েছে। ২৪ ডিসেম্বর সকাল ১০টা থেকে অনুষ্ঠান শুরু হবে। ওই অনুষ্ঠানে থাকার জন্য আমন্ত্রণ পাঠানো হচ্ছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে। সেই সঙ্গে আমন্ত্রণ পাঠানো হবে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেও। বাংলা ডট আজতক ডট ইন-কে অখিল ভারতীয় সংস্কৃত পরিষদের সহ-সভাপতি বন্ধুগৌরব ব্রহ্মচারী জানান,'প্রধানমন্ত্রীর দফতরের সঙ্গে মৌখিক কথাবার্তা শুরু হয়েছে। দু-একদিনের মধ্যেই আমন্ত্রণপত্র পাঠানো হবে। আমরা চাই, ওই দিন প্রধানমন্ত্রী আসুন।'  

২২ ডিসেম্বর গীতাজয়ন্তী। কলকাতার ব্রিগেডে গীতাপাঠের আসর বসবে ২৪ ডিসেম্বর। বন্ধুগৌরব ব্রহ্মচারী বলেন,'গীতা বিশ্ব মানবের। প্রতিটি মানুষের জীবনের চলার সংবিধান। এটা হিন্দু বা বৈষ্ণবের জন্য নয়। আমরা চাই গীতা সকলের মধ্যে প্রচারিত হোক। শ্রীকৃষ্ণ অর্জুনকে গীতার শিক্ষা দিয়েছিলেন। সংকটের সময় মানুষকে কী করতে হবে, সেই শিক্ষা দিয়েছিলেন। ২৪ ডিসেম্বর ব্রিগেডে লক্ষ লক্ষ মানুষের সমাগম হবে। সমবেত কণ্ঠে হবে গীতাপাঠ। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেও আমন্ত্রণ জানানো হচ্ছে।'

২০২৪ সালে লোকসভা ভোট। তার আগে ডিসেম্বরে কলকাতায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী থাকলে নিঃসন্দেহে তা রাজ্য রাজনীতিতে আলোড়ন তৈরি করবে। সেই সঙ্গে গীতাপাঠের মতো ধর্মীয় অনুষ্ঠান। অনেকেই মনে করছেন, কলকাতায় গীতা পাঠের অনুষ্ঠানের নেপথ্যে রয়েছে গোটা গেরুয়া শিবির। লোকসভা ভোটের আগে এই ধরনের অনুষ্ঠান হিন্দুত্বের রাজনীতির পক্ষে অনুঘটক হতে পারে।  

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement