Advertisement

New buildings Rule: কলকাতায় এবার থেকে আধকাঠা জমিতেও করা যাবে বাড়ি, রাজ্যের নয়া নিয়ম

অবশেষে বহু প্রতীক্ষিত সিদ্ধান্তে স্বস্তি পেলেন ছোট জমির মালিকরা। সোমবার রাজ্য মন্ত্রিসভার বৈঠকে কলকাতা পুরসভা এলাকার বিল্ডিং রুলসে সংশোধন আনা হয়েছে। এর ফলে এখন থেকে আধকাঠা বা তারও কম জমি, অর্থাৎ প্রায় ৫০০ স্কোয়ার ফিট জায়গাতেও বাড়ি তৈরির অনুমতি মিলবে।

Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 11 Aug 2025,
  • अपडेटेड 6:45 PM IST
  • অবশেষে বহু প্রতীক্ষিত সিদ্ধান্তে স্বস্তি পেলেন ছোট জমির মালিকরা।
  • সোমবার রাজ্য মন্ত্রিসভার বৈঠকে কলকাতা পুরসভা এলাকার বিল্ডিং রুলসে সংশোধন আনা হয়েছে।

অবশেষে বহু প্রতীক্ষিত সিদ্ধান্তে স্বস্তি পেলেন ছোট জমির মালিকরা। সোমবার রাজ্য মন্ত্রিসভার বৈঠকে কলকাতা পুরসভা এলাকার বিল্ডিং রুলসে সংশোধন আনা হয়েছে। এর ফলে এখন থেকে আধকাঠা বা তারও কম জমি, অর্থাৎ প্রায় ৫০০ স্কোয়ার ফিট জায়গাতেও বাড়ি তৈরির অনুমতি মিলবে। এতদিন নিয়মের কারণে পুরসভা ছোট জমির প্ল্যান অনুমোদন দিতে পারত না, ফলে বহু মানুষ বছরের পর বছর নির্মাণকাজ শুরু করতে পারছিলেন না।

পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম জানান, নতুন নিয়ম কার্যকর হলে এই বাধা দূর হবে। তবে কিছু শর্তও থাকছে। বাড়ির একাংশ যেন পাশের বাড়ির সঙ্গে না লাগে, সেই বিষয়ে পুরসভা নজর দেবে। ছাড়ের পরিমাণও কিছুটা কম হবে সাধারণ নিয়মের তুলনায়। ফলে বাড়ি নির্মাণের অনুমতি পেলেও নকশা ও উচ্চতা ইত্যাদিতে কিছু সীমাবদ্ধতা থাকবে।

সবচেয়ে বড় পরিবর্তন হবে অনুমোদনের প্রক্রিয়ায়। ফিরহাদ হাকিমের কথায়, 'পুরো প্রক্রিয়াটি হবে অনলাইনে। মিউটেশন, কনভার্সন-সহ সমস্ত আইনি নথি সঠিক থাকলে ১৫ দিনের মধ্যেই মিলবে নির্মাণের ছাড়পত্র।' এতে মানুষের সময় ও পরিশ্রম দুটোই বাঁচবে।

তবে বড় বাড়ি বা বড় জমির ক্ষেত্রে পুরনো নিয়মই বহাল থাকবে। পুরসভার একাংশের দাবি, এই পদক্ষেপে শহরের ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় ছোট ছোট আবাসন তৈরির সম্ভাবনা আরও উজ্জ্বল হবে। একইসঙ্গে, পুরসভা সঠিক নকশা ও আইনি শর্ত মেনে নির্মাণ হলে অবৈধ বাড়ির সংখ্যা কমবে বলেও আশা করা হচ্ছে।

এই সিদ্ধান্তে খুশির হাওয়া বইছে বহু পরিবারের মধ্যে, বিশেষ করে যারা ছোট জমি নিয়ে বছরের পর বছর অপেক্ষা করছিলেন। নতুন নিয়ম কার্যকর হলে অনেকেই দ্রুত নিজের বাড়ি তৈরির স্বপ্ন পূরণ করতে পারবেন বলে আশা করছেন। রাজ্য সরকারের মতে, এটি শুধু নাগরিকদের জন্য সুবিধা নয়, বরং শহরের পরিকল্পিত উন্নয়নেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেবে।

 

Read more!
Advertisement
Advertisement