Advertisement

Garden Reach: গার্ডেনরিচে পুজোয় অশান্তি, প্যান্ডেলে হামলার অভিযোগ

কলকাতার ১৩৩ নম্বর ওয়ার্ডে দুর্গাপূজা প্যান্ডেলের মধ্যে ঘটে যাওয়া একটি ঘটনার জেরে পুজো কমিটির পক্ষ থেকে পুলিশের কাছে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে গার্ডেন রিচের নিউ বেঙ্গল স্পোর্টিং ক্লাবের পুজো প্যান্ডেলে।

গার্ডেনরিচে অশান্তি।-ফাইল ছবি
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 11 Oct 2024,
  • अपडेटेड 8:11 PM IST
  • কলকাতার ১৩৩ নম্বর ওয়ার্ডে দুর্গাপূজা প্যান্ডেলের মধ্যে ঘটে যাওয়া একটি ঘটনার জেরে পুজো কমিটির পক্ষ থেকে পুলিশের কাছে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।
  • ঘটনাটি ঘটেছে গার্ডেন রিচের নিউ বেঙ্গল স্পোর্টিং ক্লাবের পুজো প্যান্ডেলে।

কলকাতার ১৩৩ নম্বর ওয়ার্ডে দুর্গাপূজা প্যান্ডেলের মধ্যে ঘটে যাওয়া একটি ঘটনার জেরে পুজো কমিটির পক্ষ থেকে পুলিশের কাছে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে গার্ডেন রিচের নিউ বেঙ্গল স্পোর্টিং ক্লাবের পুজো প্যান্ডেলে। অভিযোগ, দুর্গাপুজোর সময় প্যান্ডেলে গান বাজানোর সময় একটি সম্প্রদায়ের কিছু যুবক আপত্তি জানায়। তারা অভিযোগ করে যে, গানের শব্দে তাদের নামাজে সমস্যা হচ্ছে। যা নিয়ে বিতর্কের সূত্রপাত হয়।

পুজো কমিটির সদস্যদের সঙ্গে ওই যুবকদের কথা কাটাকাটি শুরু হলে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। একই সম্প্রদায়ের বয়োজ্যেষ্ঠ সদস্যরা তখন হস্তক্ষেপ করে এবং জনতাকে শান্ত করার চেষ্টা করেন। তাদের প্রচেষ্টায় পরিস্থিতি কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আসে এবং পুজো যথারীতি চালিয়ে যাওয়া সম্ভব হয়। তবে উত্তেজনা যাতে না বাড়ে, সে জন্য পূজা কমিটি বিষয়টি নিয়ে সতর্ক পদক্ষেপ নেয়। তারা কলকাতা পুলিশের কাছে অভিযোগ দায়ের করে এবং পুলিশকে বিষয়টি অবহিত করে।

কলকাতা পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। পুলিশ জানিয়েছে, বর্তমানে পরিস্থিতি সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে রয়েছে এবং এলাকায় কোনও অপ্রীতিকর ঘটনার পুনরাবৃত্তি এড়াতে সতর্ক নজরদারি চলছে।

দুর্গাপূজার সময় এমন বিরোধ তৈরি হওয়া নতুন নয়। শহরের বিভিন্ন অঞ্চলে ধর্মীয় ও সামাজিক উৎসবের সময় মাঝেমধ্যে সঙ্গীত, ভিড় বা অনুষ্ঠানসংক্রান্ত কারণে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে মতবিরোধ দেখা দেয়। তবে প্রশাসন ও স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে সহযোগিতার মাধ্যমে এসব সমস্যা দ্রুত সমাধান করা সম্ভব হয়।

এই ঘটনায় পুলিশি তদন্ত চলছে এবং সংশ্লিষ্ট পক্ষের সঙ্গে কথা বলা হয়েছে। স্থানীয় প্রশাসন নিশ্চিত করছে যাতে দুর্গাপূজা নির্বিঘ্নে চলতে পারে এবং বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে সম্প্রীতির পরিবেশ বজায় থাকে।

 

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement