Advertisement

Santosh Mitra Square: কেন সন্তোষ মিত্র স্কোয়্যারে ব্যারিকেড? সজলের অভিযোগের প্রেক্ষিতে জানাল পুলিশ

সন্তোষ মিত্র স্কোয়্যারের পুজো নিয়ে কলকাতার পুলিশের বিরুদ্ধে একরাশ ক্ষোভ উগড়ে দিয়েছিলেন বিজেপি নেতা সজল ঘোষ। আর বিজেপি নেতার সেই অভিযোগের প্রেক্ষিতেই ইন্ডিয়া টুডেকে নিজেদের অবস্থান জানাল কলকাতা পুলিশ।

Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 28 Sep 2025,
  • अपडेटेड 3:54 PM IST
  • ঘণ্টায় ৭০ থেকে ৮০ হাজার পর্যন্ত লোক আসছে
  • মানুষ শিয়ালদহ স্টেশন ও মেট্রো স্টেশনের দিক থেকে আসছে
  • অডিয়ো-ভিজ্যুয়াল প্রেজেন্টেশন ৩ মিনিট ধরে চলছে

সন্তোষ মিত্র স্কোয়্যারের পুজো নিয়ে কলকাতার পুলিশের বিরুদ্ধে একরাশ ক্ষোভ উগড়ে দিয়েছিলেন বিজেপি নেতা সজল ঘোষ। আর বিজেপি নেতার সেই অভিযোগের প্রেক্ষিতেই ইন্ডিয়া টুডেকে নিজেদের অবস্থান জানাল কলকাতা পুলিশ।

পুলিশের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, প্রতিঘণ্টায় প্রচুর মানুষ এই মন্দিরে ভিড় করছে। সংখ্যাটা ঘণ্টায় ৭০ থেকে ৮০ হাজার পর্যন্ত হতে পারে। মানুষ শিয়ালদহ স্টেশন ও মেট্রো স্টেশন সহ নানা দিক থেকে আসছে। যেহেতু এই প্যান্ডেলের অডিয়ো-ভিজ্যুয়াল প্রেজেন্টেশন ৩ মিনিট ধরে চলছে, তাই বাইরে একটা লম্বা ভিড় দাঁড়িয়ে থাকছে। এই ভিড় সামলাতে গিয়ে পুলিশকে সমস্যার মুখে পড়তে হচ্ছে। এতে দুর্ঘটনা হতে পারে। মানুষ যাতে পদপৃষ্ট না হয়ে পড়ে, সেটা সুনিশ্চিত করতেই কিছু জায়গায় লাগানো হয়েছে ব্যারিকেড। ভিড়কে অন্য রোডে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। এটা মানুষের সুরক্ষা সুনিশ্চিত করার জন্যই করা হচ্ছে। মানুষের সুরক্ষাই প্রধান প্রায়োরিটি।

প্রসঙ্গত, শুক্রবার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ সন্তোষ মিত্র স্কোয়ারের পুজোর উদ্বোধন করেন। আর তারপর থেকেই পুলিশি অত্যাচারের অভিযোগ করেন সজল। 

শনিবার বিকেলে সাংবাদিক বৈঠক করে একাধিক অভিযোগ জানান। তাঁর মতে, এই পুজোর থিম অপারেশন সিদুঁর। তাই কিছু কলকাতা পুলিশ এটা বন্ধ করতে চাইছে। যাঁরা পুজোর লাইট অ্যান্ড সাউন্ডের সঙ্গে যুক্ত, তাঁদেরকে চিঠি দেওয়া হচ্ছে। তাঁদের কাছ থেকে হঠাৎ নানা তথ্য জানতে চাওয়া হচ্ছে। 

এখানেই শেষ নয়, সজলের আরও অভিযোগ, পুলিশ ফোন করে বলছে লাইট অ্যান্ড সাউন্ড শো বন্ধ রাখার। এছাড়া পুলিশের পক্ষ থেকে ৭০ ফিটের রাস্তাকেও ব্যারিকেড দিয়ে সরু করে দেওয়া হয়েছে। মানুষকে কয়েক কিলোমিটার ঘুরিয়ে প্যান্ডেলে ঢোকানো হচ্ছে। যার ফলে বড়সড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে বলেই আশঙ্কা করছেন তিনি। 

আর এই সব অভিযোগ সামনে রেখেই গতকাল পুজো বন্ধ করার হুমকি দিয়েছিলেন সজল। এমনকী প্রতিমাকে কালো কাপড়ে ঢেকে দেওয়ার ও সময়ের আগেই নিরঞ্জনের প্রসঙ্গ তোলেন। 

Advertisement

যদিও সজলের এই সব অভিযোগকে মানতে চায়নি পুলিশ। তাঁদের পক্ষ থেকে এই সব দাবি উড়িয়ে মানুষের সুরক্ষার কথাটাই সামনে আনা হয়েছে। তাই স্থানীয় থানার পথ থেকে ইতিমধ্যেই পুজো উদ্যোক্তাদের ৪টি চিঠি দেওয়া হয়েছে। সেই সব চিঠিতে বিভিন্ন বিষয় জানতে চাওয়ার পাশাপাশি নানা পরামর্শ দেওয়া হয়েছে বলেও পুলিশের তরফে দাবি।

 

Read more!
Advertisement
Advertisement