Advertisement

Belgharia: বেলঘড়িয়ায় অসামাজিক কাজ ও পুজোর চাঁদার প্রতিবাদ, যুবককে বন্দুকের বাঁট দিয়ে মার

অসামাজিক কাজকর্মের প্রতিবাদ এবং পুজোর চাঁদা দিতে অস্বীকার করায় বেলঘরিয়ায় এক যুবককে গুরুতরভাবে মারধর করা হয়েছে বলে অভিযোগ। আক্রান্ত যুবকের নাম অনন্ত মহান্তি। বর্তমানে তিনি আশঙ্কাজনক অবস্থায় সাগর দত্ত হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

আহত যুবক।-ফাইল ছবিআহত যুবক।-ফাইল ছবি
স্বপন কুমার মুখার্জি
  • কলকাতা ,
  • 17 Aug 2025,
  • अपडेटेड 11:39 AM IST
  • অসামাজিক কাজকর্মের প্রতিবাদ এবং পুজোর চাঁদা দিতে অস্বীকার করায় বেলঘরিয়ায় এক যুবককে গুরুতরভাবে মারধর করা হয়েছে বলে অভিযোগ।
  • আক্রান্ত যুবকের নাম অনন্ত মহান্তি।

অসামাজিক কাজকর্মের প্রতিবাদ এবং পুজোর চাঁদা দিতে অস্বীকার করায় বেলঘরিয়ায় এক যুবককে গুরুতরভাবে মারধর করা হয়েছে বলে অভিযোগ। আক্রান্ত যুবকের নাম অনন্ত মহান্তি। বর্তমানে তিনি আশঙ্কাজনক অবস্থায় সাগর দত্ত হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

পরিবারের দাবি, শুক্রবার গভীর রাতে বাড়ি ফেরার সময় স্থানীয় রোহিত সিং, সৌরভ-সহ কয়েকজন যুবকেরা অনন্তকে ঘিরে ধরে। প্রথমে তাঁর বাইক ফেলে দেওয়া হয়, তারপর বন্দুকের বাট দিয়ে মাথায় আঘাত করা হয় এবং বেধড়ক মারধর করা হয়। চিৎকার শুনে স্থানীয়রা এসে তাঁকে উদ্ধার করে প্রথমে সাগর দত্ত হাসপাতালে নিয়ে যান, পরে গুরুতর অবস্থায় ফের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

শনিবার সকালে অনন্তর পরিবারের পক্ষ থেকে বেলঘড়িয়া থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। অভিযোগে বলা হয়েছে, এলাকায় অসামাজিক কার্যকলাপের প্রতিবাদ করছিলেন অনন্ত। এছাড়া আসন্ন পুজো উপলক্ষে তাঁর কাছে ৫০ হাজার টাকা চাঁদা দাবি করা হয়েছিল। সেই টাকা দিতে অস্বীকার করাতেই হামলার ঘটনা ঘটে।

আরও পড়ুন

ঘটনার ভিডিও এক স্থানীয় তৃণমূল কর্মীর ফেসবুকে লাইভ হওয়ায় দ্রুত চাঞ্চল্য ছড়ায়। পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু করেছে।

অভিযুক্তদের মধ্যে অন্যতম, স্থানীয় তৃণমূল নেতা রোহিত সিং। তবে তিনি অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ঘটনার দিন তিনি ঘটনাস্থলে ছিলেন না, যদিও দুই পক্ষই তাঁর পরিচিত।

স্থানীয় কাউন্সিলর অর্পিতা ঘোষ জানান, তিনি সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে ঘটনা জানতে পারেন এবং পুলিশ প্রশাসনকে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। এলাকাজুড়ে এই ঘটনায় আতঙ্ক ছড়িয়েছে। পুলিশের তদন্তে পরবর্তী পদক্ষেপের দিকে এখন নজর।

রিপোর্টারঃ দীপক দেবনাথ

 

Read more!
Advertisement
Advertisement