Advertisement

Naihati: 'আরজি কর-এর ডাক্তাররা আমার হয়ে প্রচার করেছেন,' জিতে গুরুতর দাবি নৈহাটির TMC প্রার্থীর

উপনির্বাচনে রাজ্যের বেশ কয়েকটি কেন্দ্রে তৃণমূল কংগ্রেসের দাপট চোখে পড়ার মতো। নৈহাটিতে তৃণমূল প্রার্থী সনৎ দে বিপুল ভোটে জয়লাভ করেছেন। ৪৮,৮৮৯ ভোটে জয়ের পর সনৎ দে দাবি করেন, নৈহাটির আরজি কর হাসপাতালের চিকিৎসকরা তাঁর পক্ষে প্রচার করেছেন। মোবাইলের মাধ্যমে ভোটারদের কাছে তাঁকে সমর্থনের আবেদন জানানো হয় বলে দাবি করেছেন তিনি।

নৈহাটির তৃণমূল প্রার্থী।-ফাইল ছবি
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 23 Nov 2024,
  • अपडेटेड 12:43 PM IST
  • উপনির্বাচনে রাজ্যের বেশ কয়েকটি কেন্দ্রে তৃণমূল কংগ্রেসের দাপট চোখে পড়ার মতো।
  • নৈহাটিতে তৃণমূল প্রার্থী সনৎ দে বিপুল ভোটে জয়লাভ করেছেন।

উপনির্বাচনে রাজ্যের বেশ কয়েকটি কেন্দ্রে তৃণমূল কংগ্রেসের দাপট চোখে পড়ার মতো। নৈহাটিতে তৃণমূল প্রার্থী সনৎ দে বিপুল ভোটে জয়লাভ করেছেন। ৪৮,৮৮৯ ভোটে জয়ের পর সনৎ দে দাবি করেন, নৈহাটির আরজি কর হাসপাতালের চিকিৎসকরা তাঁর পক্ষে প্রচার করেছেন। মোবাইলের মাধ্যমে ভোটারদের কাছে তাঁকে সমর্থনের আবেদন জানানো হয় বলে দাবি করেছেন তিনি।

জয়ের পর সনৎ দে বলেন, “নৈহাটির মানুষ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রতি আস্থা রেখেছেন। এই জয়ের জন্য আমি কৃতজ্ঞ। নেতা পার্থ ভৌমিকের সঙ্গে আলোচনা করে এলাকার উন্নয়নে কাজ করব।”

নৈহাটির প্রাক্তন বিধায়ক পার্থ দে বলেন, “আরজি করের ঘটনার পর আমাদেরও আঘাত লেগেছিল। বিরোধীরা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে কালিমালিপ্ত করার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু নৈহাটির মানুষ তাঁদের যোগ্য জবাব দিয়েছে।”

উপনির্বাচনে তৃণমূলের সাফল্যের খতিয়ান
শনিবার গণনার প্রথম থেকেই মেদিনীপুর, নৈহাটি, হাড়োয়া, তালডাংরা, সিতাই এবং মাদারিহাট কেন্দ্রে তৃণমূলের দাপট ছিল স্পষ্ট। কমিশনের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, তৃণমূলের প্রার্থীরা প্রতিটি কেন্দ্রে উল্লেখযোগ্য ব্যবধানে এগিয়ে রয়েছেন:

হাড়োয়া: তৃণমূল প্রার্থী ৪১ হাজার ভোটে এগিয়ে।
সিতাই: ৭০ হাজার ভোটের ব্যবধানে এগিয়ে তৃণমূল।
নৈহাটি: ৪৮,৮৮৯ ভোটে জয়।
মেদিনীপুর: ১৭ হাজার ভোটে এগিয়ে।
তালডাংরা: ৯ হাজার ভোটের লিড।
মাদারিহাট: যেখানে বিজেপি গতবার জিতেছিল, সেখানে তৃণমূল এবার ১৫ হাজার ভোটে এগিয়ে।
উল্লেখযোগ্যভাবে, হাড়োয়াতে বিজেপিকে পিছনে ফেলে দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে আইএসএফ।

বিরোধীদের মাঠে অনুপস্থিতি
পর্যবেক্ষকদের মতে, উপনির্বাচনে বিরোধীদের সক্রিয়তা ছিল অনেকটাই কম। বেশিরভাগ কেন্দ্রে বিরোধীদের প্রচারের অভাব লক্ষ্য করা গেছে। ১৩ নভেম্বর ভোটগ্রহণে গড়ে ৭০ শতাংশ ভোট পড়লেও বিরোধীদের ভূমিকা উল্লেখযোগ্য ছিল না।

জয়ের উচ্ছ্বাস তৃণমূল শিবিরে
বিজয়ের খবর পেয়ে তৃণমূলের কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে উৎসব শুরু হয়ে গিয়েছে। মেদিনীপুর, তালডাংরা, নৈহাটি এবং সিতাইয়ে তাসা, ঢাক-কাঁসর বাজিয়ে, সবুজ আবির উড়িয়ে বিজয়োৎসব চলছে।
 

Advertisement

TAGS:
Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement