Advertisement

Junior Doctors Hunger Strike : বাড়ছে আন্দোলনের তীব্রতা, ধর্মতলায় অনশনে যোগ আরও ২ জুনিয়র ডাক্তারের

ধর্মতলায় জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনের ঝাঁঝ আরও বাড়ছে। আন্দোলন নতুন মাত্রা পেল। এবার সেখানে 'আমরণ অনশনে' যোগ দিলেন ২ জুনিয়র ডাক্তার। শুক্রবার রাতে তাঁরা অনশনে যোগ দেন।

WBJDFWBJDF
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 12 Oct 2024,
  • अपडेटेड 9:03 AM IST
  • ধর্মতলায় জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনের ঝাঁঝ আরও বাড়ছে
  • আন্দোলন নতুন মাত্রা পেল

ধর্মতলায় জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনের ঝাঁঝ আরও বাড়ছে। আন্দোলন নতুন মাত্রা পেল। এবার সেখানে 'আমরণ অনশনে' যোগ দিলেন ২ জুনিয়র ডাক্তার। শুক্রবার রাতে তাঁরা অনশনে যোগ দেন। তাঁদের নাম পরিচয় পণ্ডা এবং আলোলিকা ঘোড়ুই। 

গত শনিবার রাত থেকে আন্দোলন শুরু করেছিলেন ৬ জন আন্দোলনকারী। পরে সেখানে যোগ দেন অনিকেত মাহাতো। তবে তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। শুক্রবার আরও দুইজন যোগ দেওয়ায় এখন অনশন করছেন ৮ জন। এছাড়াও উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজের দুই জুনিয়র ডাক্তারও অনশন করছেন। 

নতুন ২ জন ছাড়াও অনশনকারী চিকিৎসকদের মধ্যে রয়েছেন অর্ণব মুখোপাধ্যায়, সায়ন্তনী ঘোষ হাজরা, অনুষ্টুপ মুখোপাধ্যায়, স্নিগ্ধা হাজরা, তনয়া পাঁজা, পুলস্ত আচার্য। 

আরও পড়ুন

১০ দফা দাবিতে আন্দোলন শুরু করেছিলেন জুনিয়র ডাক্তাররা। তাঁরা সাফ জানিয়েছিলেন দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাবেন। যত দিন যাচ্ছে ততই আন্দোলনের ঝাঁঝ বাড়ছে। আন্দোলনের প্রথন দিন থেকেই সাধারণ মানুষকে পাশে পেয়েছিলেন জুনিয়র ডাক্তাররা। পুজোর সময়ও বহু সাধারণ মানুষ এই আন্দোলনের পাশে দাঁড়িয়েছেন। তাঁরা ধর্মতলায় জমায়েত করছেন। পুজোর মধ্যে একাধিক মিছিলও হয়েছে আন্দোলনের সমর্থনে। 

কয়েকদিন আগেই আন্দোলনকারীদের সঙ্গে বৈঠকে বসেছিলেন রাজ্যের মুখ্যসচিব মনোজ পন্থ। প্রায় তিন ঘণ্টা সেই বৈঠক হয়। তবে জট কাটেনি। এরইমধ্যে তাঁদের আন্দোলনকে সমর্থন জানাতে সাধারণ মানুষের কাছে আবেদন করেছেন জুনিয়র ডাক্তাররা। রবিবার একাদশীর দিনে একবেলা অরন্ধন পালনের আহ্বান জানিয়েছেন তাঁরা। 

এদিকে রাজ্যের হাসপাতালের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন জুনিয়র ডাক্তাররা। তাঁদের মেল পাঠিয়েছেন মুখ্যসচিব মনোজ পন্থ। তিনি সেখানে দাবি করেন, স্টেটাসে দাবি, এই প্রকল্পগুলির ৯০% এর বেশি শেষের দিকে। একমাত্র ব্যতিক্রম হল আরজি কর মেডিকেল কলেজ। সরকার আশা করছে ১৫ অক্টোবর ২০২৪ সালের মধ্যে সেই কাজগুলো শেষ হয়ে যাবে।

Read more!
Advertisement
Advertisement