Advertisement

Second Hooghly Bridge: দ্বিতীয় হুগলি সেতু মেরামত হবে, বন্ধ থাকবে আংশিক, কবে থেকে?

দ্বিতীয় হুগলি সেতু অন্যতম ব্যস্ত রুট। প্রতিদিন কয়েক লক্ষ মানুষ এবং হাজার হাজার গাড়ি চলাচল করে এই সেতু দিয়ে। এবার এই সেতুর সংস্কারের কাজ শুরু হতে চলেছে। সেক্ষেত্রে একটি লেন বন্ধ রাখা হবে। কীভাবে যান চলাচল সচল থাকবে, তা নিয়ে আশঙ্কা নিত্যযাত্রীদের।

Second Hooghly Bridge Second Hooghly Bridge
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 12 May 2025,
  • अपडेटेड 1:53 PM IST
  • দ্বিতীয় হুগলি সেতুতে সংস্কারের কাজ শুরু হতে চলেছে
  • সেক্ষেত্রে একটি লেন বন্ধ রাখা হবে
  • রয়েছে তীব্র যান চলাচলের আশঙ্কা

অবশেষে শুরু হতে চলেছে দ্বিতীয় হুগলি সেতুর সংস্কারের কাজ।  সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী জুন মাস থেকেই কাজ শুরুর কথা জানা যাচ্ছে নবান্ন সূত্রে। সেক্ষেত্রে এই হুগলি সেতু অর্থাৎ বিদ্যাসাগর সেতুর একটি লেন বন্ধ করা হবে।  প্রায় ২০০ কোটি টাকা ব্যয়ে সংস্কারের কাজ শুরু হবে। এই কাজের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে একটি অভিজ্ঞ জার্মান সংস্থাকে। কলকাতারই অন্য একটি সংস্থার সঙ্গে যৌথ ভাবে সংস্কারের কাজ চালাবে তারা।  

এই সেতুটি বর্তমানে কলকাতা ও হাওড়ার মধ্যে অন্যতম ব্যস্ত সড়কপথ। প্রতিদিন কয়েক লক্ষ মানুষ এবং হাজার হাজার গাড়ি চলাচল করে এই সেতু দিয়ে। ফলে যান চলাচল একেবারে বন্ধ রাখা প্রায় অসম্ভব। সে কারণেই ধাপে ধাপে সংস্কারের কাজ চলবে বিদ্যাসাগর সেতুতে। 

কাজের মূল চাপ যেন রাতের বেলায় নেওয়া যায়, তেমনটাই পরিকল্পনা করেছে প্রশাসন। যদিও কয়েক দিন ১০-১২ ঘণ্টার জন্য একটি লেনে সম্পূর্ণ যান চলাচল বন্ধ রাখা হতে পারে বলে জানা গিয়েছে। তবে তা নিয়ে এখনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। 

নবান্ন সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রথম ধাপে বিদ্যাসাগর সেতুর দুর্বল হয়ে পড়া ২০টি ‘স্টে কেবল’ পরিবর্তনের কাজ করে দুই সংস্থা। এই কেবলগুলি সেতুকে উপরের দিকে টান দিয়ে ভারসাম্য রক্ষা করে। কেবল বদলের পর শুরু হবে সেতুর ‘বিয়ারিং’ বদলের কাজ। যা সেতুর ভারসাম্য রক্ষার আর একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। সংস্কারের পূর্ণাঙ্গ কাজ শেষ হতে প্রায় ১৫ মাস সময় লাগতে পারে বলে জানা যাচ্ছে। এই সময়ের মধ্যে যান চলাচল সচল রাখাই পুলিশ-প্রশাসনের সঙ্গে এখন সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং কাজ। 

এই প্রকল্প সফল হলে আগামী দশকগুলির জন্য সেতুর স্থায়িত্ব ও নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞেরা। ১৯৯২ সালের অক্টোবর মাসে অর্থাৎ পুজোর সময়ে এই সেতুতে যান চলাচল শুরু হয়েছিল। নবান্নে রাজ্য সচিবালয় স্থানান্তরের পর সেতুটির গুরুত্ব আরও বেড়েছে। সেতুর সুস্বাস্থ্য এবং দীর্ঘস্থায়িত্ব রক্ষা করা এখন প্রশাসনের কাছে সবচেয়ে জরুরি। 

Advertisement

 

 

Read more!
Advertisement
Advertisement