Advertisement

Suvendu Adhikari On Jogesh Chandra Law College: 'কোনটা ঢাকা, কোনটা কলকাতা, মিলিয়ে দিলেন মমতা-ইউনূস', হিন্দুদের 'সাবধানবাণী' শুভেন্দুর

যোগেশচন্দ্র আইন কলেজ এবং যোগশচন্দ্র ডে কলেজের ক্লাস চলে একই ক্যাম্পাসে। আইন কলেজের পড়ুয়াদের অভিযোগ, ডে কলেজের প্রাক্তন পড়ুয়ারা এসে হুমকি দেয় তাঁদের। এমনকি ছাত্রীদের ধর্ষণের হুমকিও দেওয়া হয়েছে। কলেজে দীর্ঘদিন ধরেই চলছে বহিরাগতদের দাপাদাপি। কলেজ ক্যাম্পাসে সরস্বতীপুজো করতেও বাধা দেওয়ার অভিযোগ ওঠে।

ইউনূস-মমতাকে এক বন্ধনীতে ফেললেন শুভেন্দু।ইউনূস-মমতাকে এক বন্ধনীতে ফেললেন শুভেন্দু।
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 02 Feb 2025,
  • अपडेटेड 4:42 PM IST
  • যোগেশচন্দ্র কলেজে পুলিশি প্রহরায় সরস্বতী পুজো।
  • মমতাকে নিশানা করলেন শুভেন্দু।

ওপার বাংলা আর এপার বাংলাকে মিলিয়ে দিলেন মহম্মদ ইউনূস ও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রবিবার এমন দাবিই করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। সেই সঙ্গে টেনে আনলেন দুই বঙ্গের 'হিন্দু নির্যাতন' প্রসঙ্গও। তাঁর কথায়, 'কোনটা যশোর, রংপুর, ঢাকা আর কোনটা কলকাতা, বেলডাঙা, ডায়মন্ড হারবার বুঝতেই পারবেন না!'

যোগেশচন্দ্র চৌধুরী আইন কলেজে ছাত্রছাত্রীদের সরস্বতী পুজোয় বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। কাঠগড়ায় ওই কলেজের প্রাক্তনী তথা তৃণমূল নেতা সাবির আলি। রবিবার হাইকোর্টের নির্দেশে পুলিশি নিরাপত্তায় চলছে সরস্বতী পুজো। এ নিয়ে এক্স হ্যান্ডেলে শুভেন্দু বলেন,'কোনটা যশোর, রংপুর, ঢাকা আর কোনটা কলকাতা, বেলডাঙা, ডায়মন্ড হারবার বুঝতেই পারবেন না। ওপার বাংলা আর এপার বাংলা কে মিলিয়ে দিলেন মহম্মদ ইউনূস ও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বাংলাদেশকে অনুকরণ করে সশস্ত্র বাহিনীর নিরাপত্তায় পুজোর রেওয়াজ এপার বাংলায় চালু করালেন মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী'।

তিনি যোগ করেন,'যোগেশচন্দ্র চৌধুরী কলেজ ক্যাম্পাসে পুজো হচ্ছে, না সন্ত্রাসবাদী হামলা প্রতিরোধের মহড়া চলছে বোধগম্য হচ্ছে না। সনাতন সংস্কৃতির ওপর আঘাত হানা বাংলাদেশে যতটা সহজ  পশ্চিমবঙ্গেও সেই কুরুচিকর ধারার আমদানি আগেই করা হয়েছিল তোষণের রাজনীতিকে বলিষ্ঠ করার উদ্দেশ্যে। এ তো সবে শুরু, এখনও অনেক দেখা বাকি আছে...'।
 

যোগেশচন্দ্র আইন কলেজ এবং যোগশচন্দ্র ডে কলেজের ক্লাস চলে একই ক্যাম্পাসে। আইন কলেজের পড়ুয়াদের অভিযোগ, ডে কলেজের প্রাক্তন পড়ুয়ারা এসে হুমকি দেয় তাঁদের। এমনকি ছাত্রীদের ধর্ষণের হুমকিও দেওয়া হয়েছে। কলেজে দীর্ঘদিন ধরেই চলছে বহিরাগতদের দাপাদাপি। কলেজ ক্যাম্পাসে সরস্বতীপুজো করতেও বাধা দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। মামলাকারীদের অভিযোগ, পুজোর জায়গা দখল করেছে ডে কলেজ। ডে কলেজের তরফে দাবি করা হয়, পুজোর জায়গায় অস্থায়ী নির্মাণ তৈরি করেছেন বহিরাগতরা। তাঁদের কলেজে প্রবেশের উপর আগেই নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল কলকাতা হাইকোর্ট।  

Advertisement
Read more!
Advertisement
Advertisement