Advertisement

Mandarmani : মন্দারমণির কোনও হোটেল ভাঙা হবে না, বড় নির্দেশ দিলেন মুখ্যমন্ত্রী

মন্দারমণিতে কোনও হোটেল বা রিসর্ট ভাঙা চলবে না। এমনই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন খোদ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পূর্ব মেদিনীপুর জেলা প্রশাসনের সিদ্ধান্তে রীতিমতো ক্ষুব্ধ তিনি।

Mamata Banerjee (File Photo)
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 19 Nov 2024,
  • अपडेटेड 5:59 PM IST
  • মন্দারমণিতে কোনও হোটেল ভাঙা হবে না
  • সিদ্ধান্ত নিয়েছে নবান্ন
  • জেলা প্রশাসন কেন একতরফাভাবে সিদ্ধান্ত নিল তা নিয়েও উঠেছে প্রশ্ন

মন্দারমণিতে কোনও হোটেল বা রিসর্ট ভাঙা চলবে না। এমনই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন খোদ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পূর্ব মেদিনীপুর জেলা প্রশাসনের সিদ্ধান্তে রীতিমতো ক্ষুব্ধ তিনি। এদিন নবান্নের তরফ থেকে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয় মন্দারমণিক কোনও হোটেলে বুলডোজার চালানো হবে না। 

২০ নভেম্বরের মধ্যে মন্দারমণির ১৪০ টি হোটেল ভেঙে ফেলার নির্দেশ দেওয়া হয় পূর্ব মেদিনীপুর জেলা প্রশাসনের তরফে। সেই হোটেলগুলোর মধ্যে ৩০টি চিহ্নিতও করে ফেলেছে প্রশাসন। তবে বিষয়টি আজই জানতে পারেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। 

নবান্ন সূত্রে খবর, এদিন মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায় পূর্ব মেদিনীপুর  জেলা প্রশাসনের এই সিদ্ধান্তের কথা শুনে কার্যত স্তম্ভিত হয়ে যান। মুখ্যসচিবের সঙ্গে আলোচনা না করে কীভাবে এতবড় সিদ্ধান্ত জেলা প্রশাসন নিল তা নিয়ে ক্ষোভপ্রকাশও করেন তিনি। অবিলম্বে জেলা প্রশাসনকে এই সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের নির্দেশও দেন। 

প্রসঙ্গত, ২০২২ সালে বেআইনি হোটেলগুলো ভাঙার নির্দেশ দেয় জাতীয় পরিবেশ আদালত। এরপর গত ১ নভেম্বর CRZ-র তরফে মন্দারমণি সংলগ্ন মোজাতে ১৪০টি লজ, রিসর্ট ভেঙে ফেলার নির্দেশ দেওয়া হয়। আগামী ২০ নভেম্বরের মধ্যে সেই সব বেআইনি নির্মাণ ভেঙে জায়গাটি পরিষ্কার করার নির্দেশ দেওয়া হয়। এই নির্দেশ দেন পূর্ব মেদিনীপুরের জেলাশাসক পূর্ণেন্দু মাজি।  

তবে মুখ্যমন্ত্রী নির্দেশ দেওয়ার পর সেই নির্দেশ এখন কার্যকর হবে না। যদিও এই  জেলাশাসকের নির্দেশের পর মাথায় আকাশ ভেঙে পড়েছিল হোটেল মালিক ও কর্মচারীদের। তবে এখন স্বস্তিতে তাঁরা। এখন দেখার মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশের পর কীভাবে বিষয়টি সামলায় পূর্ব মেদিনীপুর জেলা প্রশাসন। 


 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement