Advertisement

সর্বোচ্চ ব্যবধানে জয়ী TMC-র গনি, BJP-র নিশীথ সর্বনিম্ন ভোটে

এবার দেখে নেওয়া যাক একুশের ভোটে সর্বোচ্চ এবং সর্বনিম্ন ব্যবধানে কোন কোন প্রার্থী জয়ী হলেন। নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট বলছে, সর্বোচ্চ ব্যবধানে জয়ী হয়েছেন সুজাপুরের তৃণমূলের প্রার্থী।

মহম্মদ আবদুল গনি এবং নিশীথ প্রামাণিক
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 04 May 2021,
  • अपडेटेड 7:31 PM IST
  • একুশের বিধানসভা ভোটে বড়সড় জয় পেয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস
  • অন্যদিকে, বাম এবং কংগ্রেসের ভরাডুবি হয়েছে
  • সেখানে জায়গা করে নিয়েছে বিজেপি

একুশের বিধানসভা ভোটে বড়সড় জয় পেয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। অন্যদিকে, বাম এবং কংগ্রেসের ভরাডুবি হয়েছে। সেখানে জায়গা করে নিয়েছে বিজেপি।

তারাই এখন রাজ্যের প্রধান বিরোধী দল। বাম এবং কংগ্রেসের কোনও জনপ্রতিনিধি বিধানসভায় থাকছেন না। রাজ্যের ইতিহাসে এই প্রথম।

বিজেপি তাদের আসন সংখ্যা প্রচুর বাড়িয়েছে। ২০১৬ সালে বিজেপির বিধায়ক সংখ্যা ছিল তিন। সেখান থেকে এবার তারা ৭৭-এ পৌঁছে গিয়েছে। 

এবার দেখে নেওয়া যাক একুশের ভোটে সর্বোচ্চ এবং সর্বনিম্ন ব্যবধানে কোন কোন প্রার্থী জয়ী হলেন। নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট বলছে, সর্বোচ্চ ব্যবধানে জয়ী হয়েছেন সুজাপুরের তৃণমূলের প্রার্থী। তিনি ১ লক্ষ ৩০ হাজার ১৬৩ ভোটে জয়ী হয়েছেন।

তিনি হলেন সুজাপুরের তৃণমূল প্রার্থী মহম্মদ আবদুল গনি। তিনি হারিয়েছেন কংগ্রেসের ইশা খান চৌধুরীকে। ইশা খান চৌধুরী ২০১৬ সালের বিধানসভা ভোটে ওই কেন্দ্রের প্রার্থী। 

আর সর্বনিম্ন ব্যবধানে জয়ী হয়েছেন দিনহাটার বিজেপি প্রার্থী নিশীথ প্রামাণিক। তিনি ৫৭ ভোটের ব্যবধানে তার প্রতিদ্বন্দ্বী তৃণমূল কংগ্রেসের উদয়ন গুহকে হারিয়েছেন। উদয়ন গুহ সেখানকার বিধায়ক। ছিলেন ২০১৬ সালে তিনি ২১ হাজারের বেশি ভোটে জিতেছিলেন। 

এদিকে বিধানসভা ভোটের ফল প্রকাশের পর থেকেই শুরু হয়েছে রাজনৈতিক গোলমাল। কলকাতা হোক বা জেলার বিভিন্ন প্রান্ত, সংঘর্ষ হচ্ছে।

উত্তরবঙ্গ থেকে দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন প্রান্তে একের পর এক মারামারি-হানাহানি খবর পাওয়া যাচ্ছে। এই ঘটনা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।

অন্যদিকে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক রাজ্যের কাছে রিপোর্ট চেয়ে পাঠিয়েছে। মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বাংলার রাজ্যপাল জাগদীপ ধনখড়কে ফোন করেছিলেন।

তিনি বিষয়টি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। জগদীপ ধনখড় টুইট করে এ ব্যাপারে জানিয়েছেন। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি বজায় রাখার জন্য প্রশাসনকে নির্দেশ দিয়েছেন। শান্তির বার্তা দিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও।

Advertisement

তবে ভোটের ফল ঘোষণার দিন বিরোধী দলের নেতারা আশঙ্কা করেছিলেন গোলমাল হওয়ার। তারা প্রশাসনের কাছে আর্জি জানিয়েছিলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বজায় রাখার।

দেখা যাচ্ছে, তাদের আশঙ্কা সত্যি প্রমাণিত হল। একের পর এক গন্ডগোলের খবর পাওয়া যাচ্ছে। ইতিমধ্যে মৃত্যু হয়েছে বেশ কয়েকজনের।

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement