Advertisement

Totos and E-rickshaws: এই নম্বর না থাকলে টোটো আর নামবে না রাস্তায়, বড় পদক্ষেপ রাজ্যের

তীব্র যানজট ও দুর্ঘটনা বাড়ছে টোটো ও ই-রিকশার জন্য, দীর্ঘদিন ধরে এই অভিযোগ করছেন বহু মানুষ। বিশৃঙ্খলার রাশ টানতে অবশেষে কড়া পদক্ষেপ নিল রাজ্য সরকার। পরিবহন মন্ত্রী স্নেহাশিস চক্রবর্তী শুক্রবার ঘোষণা করেছেন, এখন থেকে সমস্ত অননুমোদিত ই-রিকশা বা টোটোকে পরিবহন দফতরের রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। এবং একটি অস্থায়ী টোটো তালিকাভুক্তি নম্বর (TTEN) সংগ্রহ করতে হবে।

Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 11 Oct 2025,
  • अपडेटेड 10:16 AM IST
  • তীব্র যানজট ও দুর্ঘটনা বাড়ছে টোটো ও ই-রিকশার জন্য, দীর্ঘদিন ধরে এই অভিযোগ করছেন বহু মানুষ।
  • বিশৃঙ্খলার রাশ টানতে অবশেষে কড়া পদক্ষেপ নিল রাজ্য সরকার।

তীব্র যানজট ও দুর্ঘটনা বাড়ছে টোটো ও ই-রিকশার জন্য, দীর্ঘদিন ধরে এই অভিযোগ করছেন বহু মানুষ। বিশৃঙ্খলার রাশ টানতে অবশেষে কড়া পদক্ষেপ নিল রাজ্য সরকার। পরিবহন মন্ত্রী স্নেহাশিস চক্রবর্তী শুক্রবার ঘোষণা করেছেন, এখন থেকে সমস্ত অননুমোদিত ই-রিকশা বা টোটোকে পরিবহন দফতরের রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। এবং একটি অস্থায়ী টোটো তালিকাভুক্তি নম্বর (TTEN) সংগ্রহ করতে হবে।

মন্ত্রী জানান, এই পদক্ষেপের মূল উদ্দেশ্য হল অননুমোদিত টোটোদের একটি আইনি কাঠামোর মধ্যে আনা, যাতে তারা বৈধভাবে রাস্তায় চলতে পারে। একই সঙ্গে, দু বছরের মধ্যে পুরনো টোটো বদলে নতুন অনুমোদিত ই-রিকশা চালু করতে হবে বলে জানানো হয়েছে।

পরিবহন দফতর সূত্রে জানা গেছে, কলকাতা সংলগ্ন এলাকায় কোনও রেজিস্ট্রেশন ছাড়াই অধিকাংশ টোটো চলছে। আগেও বহুবার বড় রাস্তায় টোটো চালানো বন্ধ করার নির্দেশ জারি করা হলেও তা সফল হয়নি।
নতুন নিয়ম অনুযায়ী, নভেম্বরের ৩০ তারিখের মধ্যে সমস্ত অননুমোদিত ই-রিকশাকে তালিকাভুক্ত করতে হবে। এ কাজে স্থানীয় পৌরসভা ও পঞ্চায়েত দফতর পরিবহন দফতরকে সহযোগিতা করবে। তালিকাভুক্তির সময় প্রতিটি টোটোর জন্য ১,০০০ ফি দিতে হবে, যা ছ মাসের জন্য বৈধ থাকবে। এরপর প্রতি ছয় মাসে বৈধতা বজায় রাখতে ১০০ নবীকরণ ফি জমা দিতে হবে।

তালিকাভুক্ত টোটো মালিকদের একটি QR কোড যুক্ত সার্টিফিকেট দেওয়া হবে, যাতে মালিকের নাম, ঠিকানা, রুট ও এলাকার বিবরণ থাকবে। এই তথ্যগুলি একটি নির্দিষ্ট পোর্টালে সংরক্ষিত থাকবে, যা নতুন অননুমোদিত টোটো শনাক্ত করতে সহায়তা করবে।

এছাড়া পুলিশকেও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, কলকাতা ও জেলার মধ্যে যেসব সংস্থা অননুমোদিত ই-রিকশা রয়েছে, তাদের বিরুদ্ধে নোটিশ জারি করে বন্ধ করার নির্দেশ দিতে হবে। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে তা বন্ধ না হলে এফআইআর দায়ের করে টোটো বা ই রিকশা বাজেয়াপ্ত করা হবে।

 

Read more!
Advertisement
Advertisement