Advertisement

কলকাতার পাইস হোটেল গঙ্গার জলে রান্না, মারাত্মক অভিযোগ সন্তোষ পাঠকের

হাওড়া স্টেশনের পাইস হোটেল ও শরবতের স্টলগুলিতে গঙ্গার দূষিত জল ব্যবহার করা হচ্ছে এমনটাই অভিযোগ। এবার এই একই অভিযোগ উঠলো কলকাতার পাইস হোটেলগুলির বিরুদ্ধেও। খাস ডালহৌসির ফুটপাতের ব্যবসায়ীরা ক্রেতাদের গঙ্গার বিষ-জল পান করাচ্ছেন এমনটাই অভিযোগ করেছেন কলকাতা পুরসভার ৪

পাইস হোটেল ও শরবতের স্টলগুলিতে গঙ্গার দূষিত জল ব্যবহার করা হচ্ছে এমনটাই অভিযোগপাইস হোটেল ও শরবতের স্টলগুলিতে গঙ্গার দূষিত জল ব্যবহার করা হচ্ছে এমনটাই অভিযোগ
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 01 Jun 2023,
  • अपडेटेड 8:41 AM IST

জলের আরেক নাম জীবন।  কিন্তু হাওড়া স্টেশনের কাছে গাঙ্গার পাড় ঘেঁসে যে হোটেলগুলি আছে সেখানে জল খেলে জীবন বিপন্ন হতে পারে। এমন অভিযোগ আগেই উঠেছে।  অভিযোগ, গঙ্গায় পাইপ ফেলে মেশিনে জল তুলে হোটেল গুলিতে পরিবেশন করা হয়।প্রতিদিন হাজারে হাজারে মানুষ ট্রেন থেকে নামেন। স্টেশনের পাশেই গঙ্গার পার ঘেঁসে একের পর এক হোটেল। এইসব পাইস হোটেল ও শরবতের স্টলগুলিতে গঙ্গার দূষিত জল ব্যবহার করা হচ্ছে এমনটাই অভিযোগ। এবার এই একই অভিযোগ উঠলো কলকাতার পাইস হোটেলগুলির বিরুদ্ধেও। খাস ডালহৌসির ফুটপাতের ব্যবসায়ীরা ক্রেতাদের গঙ্গার বিষ-জল পান করাচ্ছেন এমনটাই অভিযোগ করেছেন কলকাতা পুরসভার ৪৫ নম্বর ওয়ার্ডের পুরপ্রতিনিধি সন্তোষ পাঠক।

কংগ্রেস কাউন্সিলর সন্তোষ পাঠকের অভিযোগ, ‘‘ডালহৌসি এলাকায় পানীয় জলের কলের অভাব রয়েছে। ওই এলাকায় প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ আসা-যাওয়া করেন। ফুটপাতের ব্যবসায়ীরা পরিস্রুত পানীয় জলের অভাবে বাধ্য হয়েই গঙ্গার জলে ফিটকিরি মিশিয়ে তা পানীয় জল হিসাবে ব্যবহার করেন। এই সমস্যার সুরাহা করতে পুরসভার জল সরবরাহ বিভাগের কাছে অভিযোগ জানিয়েও কোনও লাভ হয়নি।’’ 

গঙ্গার জল দিয়েই বানানো হচ্ছে ঠান্ডা শরবত। জল চলে যাচ্ছে হোটেলের রান্নাঘরে। তাই দিয়েই রান্না হচ্ছে হোটেলগুলিতে। সেই জলেই রান্না, বাসন ধোয়া। হ্যাঁ এই জলই অনেক হোটেলে পানীয় জল। তবে কেউ কেউ  জলের দূষণ নষ্ট করতে ফিটকারি মেশান ড্রামে। তাও মাঝে মধ্যে। এই অভিযোগ আগেও বহুবার উঠেছে। এবার পুরসভার কংগ্রেস কাউন্সিলরও তা নিয়ে সরব হয়েছেন।  যদিও কলকাতা পুরসভার জল সরবরাহ বিভাগের তরফে পাল্টা জানানো হয়েছে, সন্তোষ  পাঠকের  কাছ থেকে এমন অভিযোগ তারা পায়নি।

আরও পড়ুন

Read more!
Advertisement
Advertisement