Advertisement

Election Commission : ভোটার লিস্টে কারচুপির অভিযোগ, ৪ কর্মকর্তাকে সাসপেন্ডের নির্দেশ নির্বাচন কমিশনের

পশ্চিমবঙ্গের ভোটার তালিকায় যুক্ত হয়েছে অনেক অস্তিত্বহীন ভোটারের নাম। রাজ্য মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দফতরের তদন্তে উঠে এসেছে এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য। তার জেরে শাস্তির মুখে পড়ছেন দুই ইলেকটোরাল রেজিস্ট্রেশন অফিসার বা ইআরও ও এআরও।

Aajtak Bangla
  • দিল্লি ,
  • 05 Aug 2025,
  • अपडेटेड 4:18 PM IST
  • পশ্চিমবঙ্গের ভোটার তালিকায় যুক্ত হয়েছে অনেক অস্তিত্বহীন ভোটারের নাম।
  • রাজ্য মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দফতরের তদন্তে উঠে এসেছে এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য

পশ্চিমবঙ্গের ভোটার তালিকায় যুক্ত হয়েছে অনেক অস্তিত্বহীন ভোটারের নাম। রাজ্য মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দফতরের তদন্তে উঠে এসেছে এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য। তার জেরে শাস্তির মুখে পড়ছেন দুই ইলেকটোরাল রেজিস্ট্রেশন অফিসার বা ইআরও ও এআরও। বারুইপুর পূর্ব ও ময়নার ওই ৪ কর্মীকে বরখাস্ত করেছে কমিশন। এদের মধ্যে দুজন WBCS অফিসার বলে খবর। 

যে কর্মকর্তাদের বরখাস্ত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে তাঁদের নাম দেবোত্তম দত্ত চৌধুরী, তথাগত মণ্ডল, বিপ্লব সরকার এবং সুদীপ্ত দাস। সূত্রের খবর, তাঁদের বিরুদ্ধে ইতিমধ্যেই এফআইআর দায়ের করা হয়েছে। এছাড়াও ডেটা এন্ট্রি অপারেটর সুরজিৎ হালদারের বিরুদ্ধেও অভিযোগ জমা পড়েছে। 

সূত্রের খবর, ওই কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে কর্তব্যে গাফিলতির অভিযোগ পাওয়ার পরই পদক্ষেপ করে কমিশন। তারা দায়িত্বপ্রাপ্ত থাকাকালীন ভোটার তথ্য যাচাই এবং সংশোধনের প্রক্রিয়ায় অসততা ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত কারচুপি করেছে বলে প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে। 

অভিযোগ, বারুইপুর ও ময়নার ভোটার তালিকায় অনেকের নাম রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিভাবে ঢোকানো হয়েছিল। আর তা জানার পরই নড়েচড়ে বসে কমিশন। 

এর আগে রাজারহাট ও গোপালপুরের দুই ইলেকটোরাল রেজিস্ট্রেশন অফিসারও শাস্তির মুখে পড়তে চলেছেন বলে শোনা গিয়েছিল। নন্দকুমারের ক্ষেত্রে ৫৯ জন এবং রাজারহাট গোপালপুরের ক্ষেত্রে ৪৩ জন ভোটারের নাম অবৈধভাবে তালিকায় ঢোকানো হয়েছিল বলে অভিযোগ। 

এর আগেই কমিশন তাদের দফতরের সব বিভাগে চিঠি পাঠিয়ে জানিয়ে দিয়েছি্ল, ভোটার তালিকায় ভুয়ো ভোটার আছে কি না তা খতিয়ে দেখতে হবে ইলেকটোরাল রেজিস্ট্রেশন অফিসারদের। সন্তোষজনক উত্তর না পেলে তাদের শোকজ বা সাসপেন্ডও করা হবে। এবার সেই মতোই পদক্ষেপ করা হল জাতীয় নির্বাচন কমিশন। 

Read more!
Advertisement
Advertisement