Advertisement

West Bengal Panchayat Election updates: বনধ নাকি? কলকাতায় উধাও বাস-অটো, রাস্তাঘাট শুনশান

পঞ্চায়েত ভোটে কলকাতায় কোনও প্রভাব পড়েনা ঠিকই, তবে চেনা ব্যস্ততা উধাও। রাস্তাঘাট প্রায় সুনসান। শনিবার পঞ্চায়েত ভোটের উত্তাপে সকালে উত্তর বা দক্ষিণ কলকাতার সর্বত্রই ছিল এক ছবি। বাসের সংখ্যা হাতে গোনা। আর অটো প্রায় উধাও। উত্তর থেকে দক্ষিণ কলকাতার একাধিক এলাকায় অন্যান্য দিন অটো আর গাড়ির দাপটে রাস্তায় চলাই দায়। কিন্তু এদিন ছবিটা  ঠিক উল্টো। অটো প্রায় ছিলই না।

ফাইল ছবি।ফাইল ছবি।
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 08 Jul 2023,
  • अपडेटेड 10:15 AM IST
  • পঞ্চায়েত ভোটে কলকাতায় কোনও প্রভাব পড়েনা ঠিকই, তবে চেনা ব্যস্ততা উধাও।
  • রাস্তাঘাট প্রায় সুনসান।
  • শনিবার পঞ্চায়েত ভোটের উত্তাপে সকালে উত্তর বা দক্ষিণ কলকাতার সর্বত্রই ছিল এক ছবি।

পঞ্চায়েত ভোটে কলকাতায় কোনও প্রভাব পড়েনা ঠিকই, তবে চেনা ব্যস্ততা উধাও। রাস্তাঘাট প্রায় সুনসান। শনিবার পঞ্চায়েত ভোটের উত্তাপে সকালে উত্তর বা দক্ষিণ কলকাতার সর্বত্রই ছিল এক ছবি। বাসের সংখ্যা হাতে গোনা। আর অটো প্রায় উধাও। উত্তর থেকে দক্ষিণ কলকাতার একাধিক এলাকায় অন্যান্য দিন অটো আর গাড়ির দাপটে রাস্তায় চলাই দায়। কিন্তু এদিন ছবিটা  ঠিক উল্টো। অটো প্রায় ছিলই না।

সল্টলেকেও সমস্যা হচ্ছে। বাস-শাটল তুলে নেওয়া হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। একই অবস্থা ছিল চারুচন্দ্র প্লেস (ইস্ট), সাদার্ন অ্যাভিনিউ, শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জি রোড, আশুতোষ মুখার্জি রোড, রাসবিহারী অ্যাভিনিউ, রাজা সুবোধ মল্লিক রোড থেকে শুরু করে চিত্তরঞ্জন অ্যাভিনিউ, কলেজ স্ট্রিট, আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রোডে। একান্ত জরুরি তাগিদ ছাড়া মানুষ রাস্তায় বেরোননি। যাঁরা বেরিয়েছেন, যানবাহন কম থাকায় তাঁদের হয়রানি কম হয়নি! বেলঘরিয়ার রমেন দাস শ্যামবাজারে প্রায় ৪৫ মিনিট দাঁড়িয়ে থেকেও বাস পাননি। বললেন, বর্ধমান থেকে ফিরছেন। হাওড়ায় আধ ঘণ্টা দাঁড়ানোর পরে বাস পেয়েছেন। পঞ্চায়েত ভোটে কলকাতায় এই অবস্থা হবে জানলে এইসময় আসতেন না।

এ দিকে, রাস্তায় যাত্রী কম থাকায় সারি সারি ট্যাক্সি দাঁড়িয়ে থাকতেও দেখা গিয়েছে। মেডিক্যাল কলেজের সামনে যাত্রীর অপেক্ষায় দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গিয়েছে বেশ কিছু ট্যাক্সিকে। ভোটের হাওয়া ছিল পাতালেও। সকাল থেকে মেট্রো সময়ে চললেও, যাত্রী বিশেষ ছিল না। মেট্রো সূত্রে খবর, যাত্রী সংখ্যা হাতেগোনাই। 

ফুটপাথগুলোও ছিল প্রায় হকারশূন্য। রবীন্দ্রসদনের মতো জায়গায় এক-দু’জন হকার থাকলেও খদ্দের ছিল না। বন্ধ রাস্তার চায়ের গুমটি, খাবারের স্টল। ট্রাফিক পুলিশও তুলনায় কম। তবে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় টহলদারি ভ্যান, মোটরবাইকে সার্জেন্ট, গাড়িতে পুলিশকর্মীর সঙ্গে থানার অফিসারকে নজরদারি করতে দেখা গিয়েছে। 

 

Read more!
Advertisement
Advertisement