Advertisement

Kolkata Metro: ঠিক কী কারণে মেট্রো বন্ধ ছিল? পরিষ্কার করে জানাল কর্তৃপক্ষ

এর আগে চলতি বর্ষার মরশুমে একাধিকবার মেট্রোর কয়েকটি স্টেশনের ট্র্যাকে জল জমে যাওয়ার কারণে পরিষেবা ব্যাহত হয়েছে। গত জুলাই মাসেই পার্ক স্ট্রিট এবং ময়দান মেট্রো স্টেশনের মাঝে ট্র্যাকে জল জমে গিয়েছিল। ফলে পরিষেবা সাময়িক ভাবে স্থগিত হয়ে যায় এই রুটে।

১১টা ২০ মিনিট থেকে মেট্রো কেন বন্ধ ছিল? পরিষ্কার করে জানাল কর্তৃপক্ষ১১টা ২০ মিনিট থেকে মেট্রো কেন বন্ধ ছিল? পরিষ্কার করে জানাল কর্তৃপক্ষ
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 20 Aug 2025,
  • अपडेटेड 1:32 PM IST
  • যাত্রীদের সুরক্ষার স্বার্থেই ওই অংশে মেট্রো চলাচল বন্ধ রাখা হয় ১১টা ২০ মিনিট থেকে
  • ড্রেন থেকে জল বের করার পরেই ১২টা ১১ মিনিটে ফের চালু হয় মেট্রো

বুধবার সকালে বিভ্রাট কলকাতা মেট্রোয়। তার জন্য প্রায় এক ঘণ্টা পরিষেবা বন্ধ থাকে। তবে, পুরো রুটে পরিষেবা বন্ধ ছিল না। মহানায়ক উত্তম কুমার থেকে শহিদ ক্ষুদিরাম ও ময়দান থেকে দক্ষিণেশ্বর পর্যন্ত মেট্রো চলছিল। মাঝের অংশে কোনও ট্রেন না চলায় সমস্যায় পড়েন যাত্রীরা। অনেকেই বেরিয়ে বাস ধরে অফিসে পৌঁছন। পরিষেবা আংশিক বন্ধ থাকার সময়ে যাত্রীদের একাংশকে বলতে শোনা যায়, যতীন দাস পার্ক স্টেশনের কাছে লাইনে জল জমে গিয়েছে। তাই ট্রেন বন্ধ রয়েছে।

ঠিক কী হয়েছিল?

যদিও কলকাতা মেট্রোর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, লাইনে জল জমেনি। সেন্ট্রোল ড্রেনে জল জমে গিয়েছিল। যাত্রীদের সুরক্ষার স্বার্থেই ওই অংশে মেট্রো চলাচল বন্ধ রাখা হয় ১১টা ২০ মিনিট থেকে। ড্রেন থেকে জল বের করার পরেই ১২টা ১১ মিনিটে ফের চালু হয় মেট্রো। ওই সময়ে ময়দান থেকে দক্ষিণেশ্বর এবং শহিদ ক্ষুদিরাম থেকে টালিগঞ্জ পর্যন্ত মেট্রো চলেছে।

আরও পড়ুন

মেট্রোয় নিত্য সমস্যা

এর আগে চলতি বর্ষার মরশুমে একাধিকবার মেট্রোর কয়েকটি স্টেশনের ট্র্যাকে জল জমে যাওয়ার কারণে পরিষেবা ব্যাহত হয়েছে। গত জুলাই মাসেই পার্ক স্ট্রিট এবং ময়দান মেট্রো স্টেশনের মাঝে ট্র্যাকে জল জমে গিয়েছিল। ফলে পরিষেবা সাময়িক ভাবে স্থগিত হয়ে যায় এই রুটে। অফিস টাইমে ভোগান্তির শিকার হন যাত্রীরা। স্টেশন থেকে বেরিয়ে কাউকে বাস, কাউকে আবার অফিসে লেট মার্ক এড়াতে বাড়তি খরচ করে ধরতে হয় অ্যাপ ক্যাব। বুধবারও সেই একই চিত্র দেখা গিয়েছে শহরে।

কবি সুভাষ মেট্রো স্টেশনের পিলারে ফাটল দেখা দেওয়ার কারণে আপাতত বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ফলে যাত্রীরা হয়রানির শিকার হচ্ছেন। নিয়মিত ট্রেনে করে এসে নিউ গড়িয়া স্টেশনে নেমে মেট্রো ধরতেন যে যাত্রীরা তাঁদের এখন আরও কিছুটা এগিয়ে এসে শহিদ ক্ষুদিরাম থেকে মেট্রো ধরতে হচ্ছে। সময়ে গন্তব্যে পৌঁছতে দ্বিগুণ ভাড়া গুণতে হচ্ছে অধিকাংশকেই।

Advertisement

Read more!
Advertisement
Advertisement