Advertisement

Cinnamon Benefits: রোজ সকালে জলে মিশিয়ে খান এই মশলা, পাবেন এসব উপকার

দারচিনি (Cinnamon) এমন একটি মশলা যা গোটা বিশ্বে খাবারের স্বাদ বাড়াতে ব্যবহৃত হয়। এই মশলা খাবারে এবং বেকিংয়ের ক্ষেত্রেও মশলা হিসেবে ব্যবহৃত হয়। অনেক খাবারের সঙ্গেও যোগ করা হয়। কিন্তু আপনি কি জানেন যে হাজার হাজার বছর ধরে ভারত সহ সারা বিশ্বে ঐতিহ্যবাহী নানা ওষুধে দারচিনির ব্যবহার হয়ে আসছে। এর কারণ হল দারচিনি ঔষধি গুণে ভরপুর।

এক গ্লাস পানিতে দারুচিনি এক গ্লাস পানিতে দারুচিনি
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 31 Aug 2025,
  • अपडेटेड 12:44 PM IST

দারচিনি (Cinnamon) এমন একটি মশলা যা গোটা বিশ্বে খাবারের স্বাদ বাড়াতে ব্যবহৃত হয়। এই মশলা খাবারে এবং বেকিংয়ের ক্ষেত্রেও মশলা হিসেবে ব্যবহৃত হয়। অনেক খাবারের সঙ্গেও যোগ করা হয়। কিন্তু আপনি কি জানেন যে হাজার হাজার বছর ধরে ভারত সহ সারা বিশ্বে ঐতিহ্যবাহী নানা ওষুধে দারচিনির ব্যবহার হয়ে আসছে। এর কারণ হল দারচিনি ঔষধি গুণে ভরপুর।

দারচিনির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সক্রিয় উপাদানগুলির মধ্যে একটি হল সিনামালডিহাইড। এটি স্বাদ এবং গন্ধের জন্য ব্যবহার করা হয়। দারচিনির কিছু স্বাস্থ্য উপকারিতার মধ্যে এটাও একটি বড় কারণ। দারচিনিতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যান্টিবায়োটিক এবং প্রদাহ-বিরোধী বৈশিষ্ট্য রয়েছে। তবে, ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া চিকিৎসার উদ্দেশ্যে এটি ব্যবহার করা উচিত নয়।

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে
দারচিনিতে পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং ক্যালসিয়াম থাকে। পটাশিয়াম রক্তচাপের উপর সোডিয়ামের প্রভাব কমাতে সাহায্য করে এবং হৃদস্পন্দন নিয়ন্ত্রণ করে। পটাশিয়াম স্নায়ুতন্ত্রের কার্যকারিতার ক্ষেত্রেও সাহায্য করে।

দারচিনি হৃদপিণ্ডের জন্যও ভালো
ম্যাগনেসিয়াম এবং ক্যালসিয়াম একসঙ্গে আপনার হৃদস্পন্দন সঠিকভাবে এবং মসৃণভাবে চলতে সাহায্য করে। এই দুটি খনিজই হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য অপরিহার্য এবং হাড়ের দুর্বলতা রোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

দারচিনির প্রদাহ-বিরোধী বৈশিষ্ট্য 
দারচিনি প্রদাহ-বিরোধী, তাই এটি শরীরে দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহ প্রতিরোধ এবং নিরাময়ে সহায়ক হতে পারে। তবে, এই বিষয়ে আরও গবেষণা প্রয়োজন।

অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমায়
দারচিনিতে প্রচুর পরিমাণে পলিফেনল নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা কোষের ক্ষতি রোধ করতে পারে। দারচিনি খেলে শরীরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের মাত্রা বৃদ্ধি পায় যা আপনার শরীরে অক্সিডেটিভ স্ট্রেসের বিরুদ্ধে লড়াই করে। পাশাপাশি চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে এবং মাথার ত্বকের সংক্রমণ রোধ করতে পারে। 

কীভাবে ব্যবহার করবেন?

  • দারচিনি চা, কফি বা দুধে মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে। 
  • বেকারি পণ্য, মিষ্টি এবং বিভিন্ন খাবারে মশলা হিসেবে ব্যবহার করা হয়। 
  • ত্বকের যত্নে প্রাকৃতিক তেল বা স্ক্রাবের সঙ্গে মিশিয়ে ব্যবহার করা যায়।

 
তবে কিছু ব্যাপারে খেয়ালও রাখতে হবে 
দারচিনিতে কুমারিন নামক যৌগ থাকে, যা বেশি পরিমাণে গ্রহণ করলে লিভারের ক্ষতি করতে পারে।
খালি পেটে অতিরিক্ত দারচিনি খেলে অ্যাসিডিটি বা পেটের জ্বালাপোড়ার সমস্যা হতে পারে। তাই এই মশলা ব্যবহার করার সময় খেয়াল রাখতে হবে। 

Advertisement
Read more!
Advertisement
Advertisement