বর্ষায় রোগের সংক্রমণ খুবই ভয়াবহভাবে বেড়ে যায়৷ এ সময় খাদ্যতালিকায় ঘি যুক্ত করতে পারলে রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো সম্ভব। ঘিয়ের দাম বেশি। তারপরও ঘি খাওয়ার অভ্যাস গড়লে রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। কিন্তু ঘি কেন খাবেন? একবার ভেবে দেখুন।
অ্যান্টি-অক্সিডেন্টে ভরপুর
ভালো মানের ঘিয়ে প্রচুর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে৷ সেই সঙ্গে বর্ষাকালে সর্দি-কাশি ও ফ্লু প্রতিরোধ করে। ঘিয়ে ভিটামিন এ, ডি, ই, কে এর পাশাপাশি ওমেগা-থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ প্রদাহ-বিরোধী বৈশিষ্ট্য রয়েছে। তাই রোগপ্রতিরোধ-ক্ষমতা বাড়ার কারণগুলো না বোঝার কারণ নেই।
বিপাকক্রিয়া বাড়ে
বিপাকক্রিয়া বাড়লে স্বাস্থ্য ভালো থাকে। দৈনন্দিন জীবনে আমাদের অনিয়মের কারণে বিপাকক্রিয়ায় সমস্যা হয়৷ ঘি শরীরে শক্তি বাড়ায়৷ ফলে বিপাকও হয় ভালো।
মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়ায়
মস্তিষ্ক সবসময় ফ্যাট বার্ন করে। আর মস্তিষ্কের জন্য ঘি সবচেয়ে আদর্শ স্নেহজাতীয় খাদ্য। মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়াতে বাদাম যেমন কার্যকর ঘিও তেমনি কার্যকর।
ভিটামিনে সমৃদ্ধ
ভিটামিন এ, ডি, ই, কে বাদেও কিছু ভালো উপাদান রয়েছে ঘিতে। তবে ভালো মানের ঘি কিনতে হবে। দৃষ্টিশক্তির জন্য ভিটামিন এ যেমন জরুরি তেমনি হাড়ের গড়নের ক্ষেত্রেও ভিটামিন ডি জরুরি।
অন্ত্রে স্বাস্থ্যকর ব্যাকটেরিয়া উৎপাদন করে
ঘি অন্ত্রে স্বাস্থ্যকর ব্যাকটেরিয়া উৎপাদন করে। ফলে হজমও ভালো হয়।