Advertisement

Weight Loss Diet: জিম-ডায়েটের টাকা বাঁচবে,খাওয়ার এই ৩ নিয়ম বদলালেই ওজন কমবে হুড়মুড়িয়ে

Weight Loss Diet: আপনি যদি ওজন কমানোর সমস্ত পদ্ধতি ট্রাই করে ক্লান্ত হয়ে থাকেন, তবে আপনার এখনই আপনার খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করা উচিত। শাস্ত্র অনুসারে খাওয়া শুরু করা উচিত।

জিম-ডায়েট ছাড়াই ওজন কমাবেন
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 03 Dec 2024,
  • अपडेटेड 4:00 PM IST

Weight Loss Diet: ওজন বৃদ্ধি একটি গুরুতর সমস্যা যাতে আজকাল অনেকেই ভুগছেন। এটি শুধুমাত্র একজনের সৌন্দর্যকে প্রভাবিত করে না বরং অনেক শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যার ঝুঁকি তৈরি করে। 

স্থূলতার একাধিক ঝুঁকি রয়েছে। ওজন বৃদ্ধি হৃদরোগ, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, বিষণ্নতা, মানসিক চাপ এবং ঘুমের সমস্যা, হাড়ের সমস্যা এবং ক্যান্সার সহ অনেক গুরুতর রোগের ঝুঁকি বাড়ায়।

কীভাবে ওজন কমাবেন? এই প্রশ্ন সবার মনেই ঘুরপাক খায়। বেশির ভাগ মানুষই দামি জিমে যান বা ওজন কমানোর জন্য বিভিন্ন ডায়েট প্ল্যান অনুসরণ করেন। আয়ুর্বেদের মতে , ওজন কমাতে আপনার খুব বেশি কিছু করা উচিত নয় তবে আপনার খাওয়ার নিয়মে কিছু পরিবর্তন করা উচিত।

ওজন বাড়ার সবচেয়ে বড় কারণ
আয়ুর্বেদ বলছে, ওজন বাড়ার সবচেয়ে বড় কারণ হল আপনার খাওয়ার পদ্ধতি। আসলে, বেশিরভাগ মানুষই শাস্ত্রে বর্ণিত পদ্ধতির বিপরীতে খাবার খাচ্ছেন। আসুন জেনে নেওয়া যাক খাবারের ক্ষেত্রে মানুষ কী কী ভুল করে থাকে।

সকালে কম খান
আজকাল সকালে সবারই তাড়া থাকে। কাজ  বা অফিসে যাওয়ার তাড়ায় বেশিরভাগ মানুষ খুব কম খান বা সকালের ব্রেকফাস্ট  বাদ দেন। এটি ওজন বৃদ্ধির একটি প্রধান কারণ।

দুপুরে ভরপেট খাবার
বেশিরভাগ মানুষেরই এই মানসিকতা থাকে যে তাদের দুপুরে পেট ভরে খাওয়া উচিত। যারা সকালের ব্রেকফাস্ট  করেন না বা কম খান তারা দুপুরে  প্রচুর পরিমাণে খান। এ কারণে খাবার ঠিকমতো হজম হয় না এবং ওজন বেড়ে যায়।

রাতে অতিরিক্ত খাওয়া
ওজন বৃদ্ধির একটি বড় কারণ হল আপনি রাতে অতিরিক্ত বা ভারী খাবার খান। মনে রাখবেন যে রাতে হজম প্রক্রিয়া ধীর হয়ে যায় যার কারণে খাবার সঠিকভাবে হজম হয় না এবং ওজন বৃদ্ধি পায়।

Advertisement

ওজন কমাতে কীভাবে খাবেন
বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, সকালে হজম প্রক্রিয়া শক্তিশালী হয় এবং খাবার দ্রুত হজম হয়। তাই আপনার সকালে ভরপেট ব্রেকফাস্ট করা উচিত। এতে আপনার কোনও সমস্যা হবে না। ওজন কমবে এবং হজমশক্তি ভালো হবে। দুপুরে সকালের ব্রেকফাস্টের অর্ধেক এবং রাতে দুপুরের খাবারের অর্ধেক খেতে হবে।

Disclaimer: এই নিবন্ধটি শুধুমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য। এটি কোনোভাবেই কোনো ওষুধ বা চিকিৎসার বিকল্প হতে পারে না। আরও তথ্যের জন্য সর্বদা আপনার ডাক্তারের সঙ্গে  পরামর্শ করুন।

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement