Advertisement

Neem Eating Benefits In Empty Stomach: খালি পেটে খান নিম পাতা, ধারে কাছেও ঘেঁষবে না রোগ

Neem: আয়ুর্বেদ অনুসারে, সকালে খালি পেটে নিম খেলে শরীরের অর্ধেক রোগ সেরে যায়। জানুন খালি পেটে নিম পাতা খেলে কী কী উপকার মিলবে, কীভাবে খেলে উপকার হবে।

নিম পাতা
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 07 Aug 2024,
  • अपडेटेड 9:14 PM IST

আয়ুর্বেদিক দৃষ্টিকোণ থেকে নিম পাতাকে খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হয়। নিমের স্বাদ তেতো হলেও এর অনেক ঔষধি গুণ রয়েছে, যা স্বাস্থ্যের জন্য ভাল। আয়ুর্বেদ অনুসারে, সকালে খালি পেটে নিম খেলে শরীরের অর্ধেক রোগ সেরে যায়। জানুন খালি পেটে নিম পাতা খেলে কী কী উপকার মিলবে, কীভাবে খেলে উপকার হবে।

নিম পাতার ব্যবহার 

সাধারণত, নিম পাতার পেস্ট তৈরি করে তা থেকে রস বের করে খাওয়া হয়। সব সময় তাজা নিম পাতার রস খাওয়া উচিত। আপনি চাইলে কড়াইতে নিম পাতা শুকিয়ে হাত দিয়ে মাখিয়ে এতে রসুন ও সর্ষের তেল মিশিয়ে ভাতের সঙ্গে খেতে পারেন।

নিম পাতা খাওয়ার সময় এই সতর্কতা অবলম্বন করুন

কোনও কিছুই বেশি পরিমাণে খাওয়া ভাল নয়া। তাই এক সঙ্গে অনেক বেশি পরিমাণে নিম পাতা খাবেন না। অনেকে মনে করেন, নিম পাতা যত বেশি খাবেন তত ভাল পুষ্টি পাবেন। তবে, সেটা ঠিক নয়। সর্বদা অল্প পরিমাণে খাওয়া ভাল। আপনার যদি কোনও রোগ থাকে, তবে নিম পাতা খাওয়ার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ করুন।

কী কী উপকারিতা 

রক্ত পরিষ্কার রাখে

নিমের এমন ঔষধি গুণ রয়েছে যে, এটি শরীরের রক্ত সম্পূর্ণরূপে পরিষ্কার করে। এটি রক্ত থেকে টক্সিন বের করে রক্তকে ডিটক্সিফাই করে। আপনার রক্ত পরিষ্কার থাকলে কোনও রোগ হবে না।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে উপকারী

নিম পাতায় রয়েছে অনেক ধরনের ভিটামিন, মিনারেল এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। শুধু তাই নয়, এটি সর্দি-কাশির মতো রোগ নিরাময়ে ব্যবহৃত হয়।

পেটের জন্য উপকারী

Advertisement

নিম শুধু আমাদের ত্বকের জন্যই নয়, পেটের জন্যও খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। এতে উপস্থিত গুণাগুণ অ্যাসিডিটিতে খুবই উপকারী এবং নিম পাতা জলে সিদ্ধ করে সকালে খালি পেটে পান করলে অ্যাসিডিটি ও পেটের ব্যথা নিরাময় হয়।

রক্তে শর্করার নিয়ন্ত্রণ

ভুল জীবনযাত্রার কারণে ভারতে ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা ক্রমাগত বাড়ছে। এখনও ঘরোয়া প্রতিকারে বিশ্বাস করে অনেকে। এই ঘরোয়া প্রতিকারগুলির মধ্যে একটি হল সকালে খালি পেটে নিম পাতা খাওয়া। এর ফলে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে থাকে।

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement