Advertisement

Heart Attack Signs: হার্ট অ্যাটাকের আগে শরীর যে ৭টি সংকেত দেয়, বুঝতে পারলে জীবন বাঁচে

অক্ষয় তৃতীয়া উপলক্ষে সোনার বাজারে দেখা গেল চমকপ্রদ পরিবর্তন। সাম্প্রতিক অতীতে ২৪ ক্যারেট সোনার দাম প্রতি ১০ গ্রামে ১ লক্ষ ছুঁয়ে ফেলার পর এবার তা একলাফে ৪,০০০ পর্যন্ত কমে গেছে। ফলে অক্ষয় তৃতীয়ার শুভ লগ্নে সোনা কেনার আদর্শ সময় এসে গেছে বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

গরমে হৃদরোগে আক্রান্ত না হতে চাইলে এই কয়েকটি কাজ করুনগরমে হৃদরোগে আক্রান্ত না হতে চাইলে এই কয়েকটি কাজ করুন
Aajtak Bangla
  • দিল্লি ,
  • 30 Apr 2025,
  • अपडेटेड 10:55 AM IST
  • বর্তমান দ্রুতগতির জীবনযাপন, অনিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভ্যাস ও মানসিক চাপের প্রভাবে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বেড়েই চলেছে।

বর্তমান দ্রুতগতির জীবনযাপন, অনিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভ্যাস ও মানসিক চাপের প্রভাবে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বেড়েই চলেছে। এমন পরিস্থিতিতে হার্ট অ্যাটাক একটি সাধারণ অথচ প্রাণঘাতী সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। অথচ, হার্ট অ্যাটাক হঠাৎ করে হয় না—শরীর আগেভাগেই কিছু সতর্কতা সংকেত দেয়। সেই সংকেতগুলিকে চিনে নেওয়াই পারে জীবন বাঁচানোর চাবিকাঠি হয়ে উঠতে।

১. বুকে ব্যথা বা চাপ:
হার্ট অ্যাটাকের সবচেয়ে প্রচলিত এবং গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ। বুকে ভারী টান, চাপ বা জ্বালাভাব অনুভূত হলে তা কয়েক মিনিট স্থায়ী হতে পারে অথবা থেমে থেমে আসতে পারে। এই উপসর্গ উপেক্ষা করা বিপজ্জনক।

২. শ্বাসকষ্ট:
সাধারণ কাজকর্ম বা বিশ্রামের সময়ও যদি শ্বাস নিতে কষ্ট হয়, তাহলে তা হৃদপিণ্ডের অকার্যকারিতার ইঙ্গিত হতে পারে। কখনও কখনও বুক ধড়ফড় করতেও পারে।

৩. উচ্চ রক্তচাপ:
‘নীরব ঘাতক’ হিসেবে পরিচিত উচ্চ রক্তচাপ দীর্ঘদিন অবহেলিত থাকলে হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেয়। হৃদপিণ্ডের উপর অতিরিক্ত চাপ পড়ে।

৪. উচ্চ কোলেস্টেরল:
LDL বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে গেলে রক্তনালিতে প্লাক জমে, যা হার্টে রক্তপ্রবাহ ব্যাহত করে। প্রতি ৬ মাসে একবার কোলেস্টেরল পরীক্ষা করানো প্রয়োজন।

৫. অবিরাম ক্লান্তি:
সাধারণ বিশ্রামেও যদি ক্লান্তি না কাটে, তাহলে তা হৃদযন্ত্র ঠিকমতো রক্ত পাম্প করতে পারছে না—এই ইঙ্গিত দিতে পারে। দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

৬. ডায়াবেটিস:
ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি অনেক বেশি। রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখার মাধ্যমে হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা অনেকটাই কমানো সম্ভব।

৭. স্থূলতা:
অতিরিক্ত ওজন হৃদপিণ্ডের উপর বাড়তি চাপ সৃষ্টি করে এবং উচ্চ রক্তচাপ, কোলেস্টেরল ও ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ায়। সঠিক ডায়েট ও ব্যায়াম অভ্যাসে স্থূলতা নিয়ন্ত্রণ করা জরুরি।


 

Read more!
Advertisement
Advertisement