সম্প্রতি মেদিনীপুর মেডিক্যালে প্রসূতি মৃত্যু পর স্যালাইন নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়েছে। অনেকেই দাবি করছেন, মেয়াদোত্তীর্ণ স্যালাইনের প্রভাবেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে। তবে এমনই আবহে, সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেকে স্যালাইন নিয়ে ভুল তথ্য দিচ্ছেন। স্যালাইন জিনিসটা ঠিক কী, সেটা অনেকের কাছেই স্পষ্ট নয়। এই প্রতিবেদনে স্যালাইন কীভাবে তৈরি হয়, কেন ব্যবহার করা হয় এবং মেয়াদোত্তীর্ণ স্যালাইনের প্রভাব কী তা জানতে পারবেন।
স্যালাইন কীভাবে তৈরি করা হয়?
স্যালাইন একটি সাধারণ তরল, যা লবণ (সোডিয়াম ক্লোরাইড) এবং জলের মিশ্রণে তৈরি। সাধারণত প্রতি লিটারে ৯ গ্রাম লবণ গরম করে জীবাণুমুক্ত জল দিয়ে মিশিয়ে স্যালাইন তৈরি করা হয়। তাই একে ০.৯% সলিউশন হিসেবেও উল্লেখ করা হয়। এই মিশ্রণটি মূলত মেডিক্যাল ব্যবহারের জন্য প্রস্তুত করা হয় এবং তৈরির সময় স্টেরিলিটি বজায় রাখতে হয়। প্রস্তুত স্যালাইন বিশেষ ধাতুর প্যাকেট বা প্লাস্টিকে সংরক্ষণ করা হয়, যা বাইরে থেকে জীবাণুর সংক্রমণ ঠেকায়।
স্যালাইনের ব্যবহার কী?
স্যালাইনের সবচেয়ে বড় ব্যবহার হল দূর্বল শরীরে জল ও লবণের ভারসাম্য বজায় রাখা। ডিহাইড্রেশনের সময় এটি শিরায় দেওয়া হয়। এছাড়াও,
মেয়াদোত্তীর্ণ স্যালাইন থেকে কী হতে পারে?
মেয়াদোত্তীর্ণ স্যালাইন ব্যবহার করা অত্যন্ত বিপজ্জনক হতে পারে। মেয়াদ শেষ হওয়ার পরে স্যালাইন জীবাণু দ্বারা দূষিত হতে পারে, যা ইনফেকশনের ঝুঁকি বাড়ায়। শরীরে প্রয়োগের ফলে,
কীভাবে মেয়াদোত্তীর্ণ স্যালাইন শনাক্ত করবেন?
স্যালাইন চিকিৎসা ক্ষেত্রে একটি অত্যন্ত প্রয়োজনীয় জিনিস। কিন্তু এর সঠিক ব্যবহার অত্যন্ত জরুরি। মেয়াদোত্তীর্ণ স্যালাইন কখনই ব্যবহার করা উচিত নয়। চিকিৎসা বা স্যালাইনের প্রয়োগের ক্ষেত্রে সবসময় বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন।